ত্বকে অলিভ অয়েল তেলের উপকারিতা-রাতে মুখে অলিভ অয়েল ব্যবহারের নিয়ম
ত্বকে অলিভ অয়েল তেলের উপকারিতা এবং রাতে মুখে অলিভ অয়েল ব্যবহারের নিয়ম এ সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি অলিভ অয়েল সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হয়ে থাকেন, তাহলে আজকের আর্টিকেলটি শুধু মাত্র আপনার জন্য।
এছাড়াও আজকের আর্টিকেলে আরও আলোচনা করা হয়েছে অলিভ অয়েলের উপকারিতা, এর ব্যবহার বিধি সহ বিভিন্ন তথ্য আলোচনা করা হয়েছে। সুতরাং সময় ক্ষেপন না করে আজকের আর্টিকেলটি বিস্তারিত ভাবে পড়ুন।.
ত্বকে অলিভ অয়েল তেলের উপকারিতা
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সুরক্ষা: অলিভ অয়েলে বিদ্যমান রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা ত্বকের সুরক্ষার জন্য বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। যার ফলে ত্বককে ফ্রি র্যাডিকেলের কারণে হওয়া অক্সিডেটেড ক্ষতিসমূহ থেকে ত্বককে রক্ষা করে থাকে।
অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য: অলিভ অয়েল ব্যবহার করলে ত্বকের একজিমা, সিরোসিসের মতো বিভিন্ন ধরনের চর্ম রোগ থেকে ত্বককে রক্ষা করে। কেননা অলিভ অয়েলে বিদ্যমান রয়েছে অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য। সুতরাং অলিভ অয়েল ব্যবহার করলে এ ধরনের চর্ম রোগ হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।
ত্বকের আর্দ্রতা রক্ষা করে: বিশেষ করে শীতের সময়ে আমাদের ত্বকের আদ্রতা কমে যায়। যার ফলে ত্বক রুক্ষ হয়ে যায়। আর এ সমস্যা দ্রুত দূর করে দেয় এই অলিভ অয়েল। সুতরাং আপনি যদি আপনার ত্বকের আদ্রতা বজায় রাখতে চান, তাহলে নিয়মিত অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। ত্বকে অলিভ অয়েল তেলের উপকারিতা গুলোর মধ্যে এটি একটি।
ত্বকের ক্ষতিগ্রস্ত টিস্যু ঠিক করতে সহায়তা করে: অনেক সময় বিভিন্ন কারনে আমাদের ত্বকের টিস্যু ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে থাকে। আর এ সমস্যার দ্রুত সমাধান করে থাকে অলিভ অয়েল। এছাড়াও কনুই বা হাঁটুর চামড়া ছিলে গেলে অলিভ অয়েল লাগিয়ে দিন। এতে করে দ্রুত ক্ষতটি সেরে যাবে।
বয়সের ছাপ দূর করে: সময়ের সাথে সাথে বয়সের ছাপ পড়বে এইটাই তো স্বাভাবিক। কিন্তু দূষিত পরিবেশ, মানসিক চাপ সহ বিভিন্ন কারনেও অনেক সময় চেহারায় বয়সের ছাপ পড়ে থাকে। আর এই ত্বকের এই বয়েসের ছাপ দ্রুত দূর করে দিয়ে ত্বককে সতেজ করে তুলো এই অলিভ অয়েল। সেই সাথে রোদে পোড়া ভাব ও দূর করে থাকে।
ত্বক মশ্চারাইজ করে: ত্বকের রুক্ষতা দূর করে ত্বক মশ্চারাইজ করে থাকে অলিভ অয়েল। কেননা এতে বিদ্যমান রয়েছে প্রাকৃতিক ইমোলিয়েন্ট উপাদান। যা ত্বকের ভেতর থেকে হাইড্রেটেড রেখে শুষ্কতা প্রতিরোধ করে থাকে এবং একই সাথে ত্বকের আদ্রতাও ঠিক রাখে। এই জন্য অলিভ অয়েলকে প্রাকৃতিক মশ্চারাইজও বলা হয়ে থাকে।
রোদে পোড়া ভাব দূর করে: আমাদের প্রতিদিন বিভিন্ন কারনে বাহিরে বের হতে হয়। আর এর জন্য সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মির প্রভাবে আমাদের ত্বকের বিভিন্ন ধরের ক্ষতি গ্রস্থ হয়। এমনি ত্বক পোড়া ভাব ও হয়ে যায়। আর ত্বকের এ পোড়া ভাব নিমিষেই দূর করে থাকে অলিভ অয়েল। এমনকি বিভিন্ন ধরনের চর্ম রোগও দূর করে থাকে।
ব্রণ দূর করে: আপনি যদি ব্রণের মতো বিব্রতকর ও অস্বস্তিকর সমস্যার সম্মূখীন হয়ে থাকেন, তাহলে অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। কেননা এতে বিদ্যমান রয়েছে অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য। যা ত্বককে মশ্চারাইজ করে এবং একই সাথে ব্রণ দূর করে থাকে। এমনকি এই তেল ব্যবহারে ব্রণ হওয়ার প্রবণতাকেও কমিয়ে দেয়।
ত্বকের দাগ দূর করে: আমাদের ত্বকে বিভিন্ন কারনে বিভিন্ন ধরনের দাগ তৈরি হয়ে থাকে। বিশেষ করে ব্রণের কারনে অথবা অন্য কোনো চর্ম রোগের কারনে। আর আপনি যদি এ সমস্যায় ভুগে থাকেন তাহলে অলিভ অয়েল তেল ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে আপনার ত্বকের দাগ সহজেই দূর হয়ে যানে।
মেকাপ রিমুভার: প্রায় সকল মেয়েরাই তো মেকাপ করতে পছন্দ করে থাকে। আর এই মেকাপ ত্বক থেকে রিমুভ করার জন্য বিভিন্ন ব্যান্ডের মেকাপ রিমুভারও কিনে থাকে। কিন্তু আপনি চাইলে আপনার ঘরে থাকে অলিভ অয়েল মেকাপ রিমুভার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। কেননা অলিভ অয়েল হল প্রাকৃতিক মেকাপ রিমুভার।
কিউটিকল এর যত্নে: কিউটিকল এর যত্নে অলিভ অয়েল হল অন্যতম একটি উপাদান। যা নিয়মিত ব্যবহার করলে ত্বকের কিউটিকলকে নরম করে এবং ত্বককে মশ্চারাইজ করে। সুতরাং আপনি যদি এ সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাহলে নিয়মিত অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। ত্বকে অলিভ অয়েল তেলের উপকারিতা গুলোর মধ্যে এটি একটি।
মৃত কোষ দূর করে: আমাদের ত্বকের কোষ গুলো বিভিন্ন কারণে মরে যায়। আর ত্বকের এ ধরনের মৃত কোষ দূর করতে সহায়তা করে থাকে অলিভ অয়েল। সুতরাং আপনি যদি আপনার ত্বকের মৃতকোষ দূর করতে চান, তাহলে নিয়মিত অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন।
ত্বকের সুরক্ষা: অলিভ অয়েলে বিদ্যমান বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি উপাদান আমাদের ত্বকের সুরক্ষায় কাজ করে থাকে। সুতরাং ত্বকের সুরক্ষায় নিয়মিত অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে আপনার ত্বক স্বাস্থ্যকর থাকবে। ত্বকে অলিভ অয়েল তেলের উপকারিতা গুলোর মধ্যে এটি একটি।
রাতে মুখে অলিভ অয়েল ব্যবহারের নিয়ম
রাতে মুখে অলিভ অয়েল ব্যবহারের নিয়ম হল রাতে ঘুমানোর পূর্বে আপনার মুখ ভালো মতো ধুয়ে নিন। এরপরে পরিমান মতো অলিভ অয়েল নিয়ে আপনার ত্বকে ভালো মতো ম্যাসাজ করুন। এতে করে আপনার মুখের বিভিন্ন দাগ দূর হবে, বার্ধক্যের ছাপ দূর হবে, ত্বক মশ্চায়েজার হবে। একই সাথে ত্বক উজ্জ্বল মসৃণ ও সতেজ হবে।
অলিভ অয়েল তেলের উপকারিতা কি
অলিভ অয়েল জলপায়ের তেল বা জাইতুনের তেল নামেও পরিচিত। এই অলিভ অয়েল আমাদের স্বাস্থ্য ও ত্বক ভালো রাখতে খুবই কার্যকারি একটি প্রাকৃতিক উপাদান। বিশ্ব নবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.) বলেছেনে এই তেল অনেক বরকতময়। এজন্য রাসূল সা. বলেছেন এই তেল তোমরা খাও এবং মালিশ কর। কেননা এই তেল অনেক বরকতময় গাছ থেকে তৈরি হয়েছে।
এমনকি কোরআনে বর্ণিত ফল গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি ফল হল জলপাই বা জয়তুন। সূরা ত্বিনের প্রথম আয়াতে মহান আল্লাহ তা'আলা এই জয়তুনের কসম খেয়েছেন। সুতরাং বুঝতেই পারছেন এই অলভ অয়েল বা জয়তুনের তেল আমাদের জন্য কত বড় একটি নেয়ামত। তাই ত্বকের সুস্থ্যতায় এবং নিজের সুস্থতায় এই অলিভ অয়েল ব্যবহার করুন।
ইতিমধ্যে ত্বকে অলিভ অয়েল তেলের উপকারিতা সম্পর্কে জেনেছেন। এখন অলিভ অয়েল তেলের উপকারিতা কি এ সম্পর্কে জেনে নিন-
- হৃদ রোগের ঝুঁকি কমায়;
- ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে থাকে;
- ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়;
- প্রদাহ দূর করে;
- মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য ভালো রাখে;
- হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখে;
- কোলেস্টরল নিয়ন্ত্রণে রাখে;
- ওজন হ্রাস করে;
- ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখে;
- চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখে;
চুলে অলিভ অয়েল তেলের উপকারিতা
চুল মশ্চায়েজার করে: বিভিন্ন কারনে আমাদের চুল রুক্ষ হয়ে যায়। যা খুবই বিব্রতকর একটি ব্যপার। আর আপনি যদি এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে চান, তাহলে নিয়মিত অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। কেননা এই তেল চুলের গভীরে প্রবেশ করে চুলকে করে আরও বেশি মুজবুত। যার জন্য চুলের আদ্রতা বজায় থাকে এবং চুলকে করে মশ্চায়েজার।
খুশকি দূর করে: খুশকির মতো অস্বস্তিকর সমস্যা দ্রুত দূর করে থাকে এই অলিভ অয়েল। সুতরাং আপনি যদি আপনার মাথায় খুশকি দূর করতে চান, তাহলে নিয়মিত অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন।
চুলের আগা ফাটা রোধ করে: নিয়মিত অলিভ অয়েল ব্যবহার করলে চুলের আগাফাটা, চুলে ভুঙ্গুরতা কমিয়ে দেয়। যার ফলে চুলের স্বাস্থ্যও ভালো থাকে।
প্রাকৃতিক কন্ডিশনার: অলিভ অয়েল হল প্রাকৃতিক কন্ডিশনার।। কেননা এই অলিভ অয়েল নিয়মিত ব্যবহার করলে চুল ঝলমলে ও মসৃণ হয়ে যায়।
চুলের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে: নিয়মিত অলিভ অয়েল ব্যবহার করলে চুল দ্রুত বৃদ্ধি হয়। সুতরাং আপনি যদি আপনার চুল বৃদ্ধি করতে চান, তাহলে নিয়মিত অলিভ অয়েল তেল ব্যবহার করতে পারেন।
চুল পড়া দূর করে: আপনি যদি চুল পড়ার মতো সমস্যার সম্মূখীন হয়ে থাকেন, তাহলে নিয়মিত অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে আপনার চুল পড়া রোধ হবে এবং চুল গোড়া থেকে আরও বেশি মুজবুত হবে। এগুলোই চুলে অলিভ অয়েল তেলের উপকারিতা।
চুলে অলিভ অয়েল ব্যবহারের নিয়ম
প্রয়োজন মতো অলিভ অয়েল নিয়ে কুসুম গরম করে নিন। এরপরে চুলের গোড়ায় ও ত্বকে ভালো করে ম্যাসাজ করতে হবে। এর পরে পুরো চুলে ভালো মতো তেল লাগিয়ে নিন।এরপরে একটি তোয়ালে গরম পানিতে ভিজিয়ে ভালো মতো চিপে নিয়ে মাথা ঢেকে রাখতে হবে। যেন তেল ভালো মতো চুলে চুষে নিতে পারে।
আরও পড়ুন: জেনে নিন রূপচর্চায় অ্যালোভেরার ব্যবহার।
এভাবে ৩০-৪০ মিনিট রেখে দিতে হবে। তারপরে ভালো করে চুলে শ্যাম্পু করে নিতে হবে। এভাবে কয়েকটি করলে চুলের আদ্রতা বজায় থাকবে, খুশকি দূর হবে, চুল উজ্জ্বল ও মসৃণ হবে। সুতরাং আপনি যদি আপনার চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে চান, তাহলে নিয়মিত অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। চুলে অলিভ অয়েল ব্যবহারের নিয়ম গুলোর মধ্যে এটি একটি।
অলিভ অয়েল তেল ব্যবহারের নিয়ম
- অলিভ অয়েল ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই ভালো করে মুখ ধুয়ে নিতে হবে। এরপরে পরিমান মতো তেল নিয়ে ভালো মতো মুখে ম্যাসাজ করে রেখে দিতে হবে।
- গোসলের পরে অন্য কিছু ব্যবহার না করে অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে ত্বকের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দূর হবে। সেই সাথে ত্বক হবে উজ্জ্বল, মসৃণ ও সতেজ।
- প্রতিদিন দিনে দুইবার করে ঠোঁটে এই অলিভ অয়েল ব্যবহার করুন। এতে করে আপনার ঠোঁট নরম ও গোলাপী হবে।
- অলিভ অয়েল চোখের নিচ দিয়ে ব্যবহার করুন। এতে করে চোখের বালি রেখা দূর হবে।
- প্রতিদিন এক চা চামচ খাটি অলিভ অয়েল সেবন করতে পারেন। এতে করে বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে নিজেকে মুক্ত রাখতে পারবেন।
- নিত্যদিনের রান্নায় অন্য তেল ব্যবহারের পরিবর্তে অলিভ অয়েল ব্যবহার করুন। এতে করে বিভিন্ন রোগ থেকে নিজেকে মুক্ত রাখতে পারবেন। একই সাথে স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন ও করতে পারবেন। এটিই অলিভ অয়েল তেল ব্যবহারের নিয়ম।
বাচ্চাদের অলিভ অয়েল ব্যবহারের নিয়ম
বাচ্চাদের ত্বকে নিয়মিত অলিভ অয়েল ব্যবহার করলে বাচ্চাদের ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো থাকে। সেই সাথে বিভিন্ন ধরনের চর্ম রোগ হওয়ার সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়। বাচ্চাদের অলিভ অয়েল ব্যবহারের নিয়ম-
বাচ্চাকে গোসল করানো পরে পরিমান মতো অলিভ অয়েল নিয়ে বাচ্চার পুরো শরীরের হালকা করে ম্যাসাজ করে দিন। এতে করে বাচ্চার শরীরের ত্বক ভালো রাখার পাশাপাশি শরীরের রক্ত চলাচল ও বৃদ্ধি করবে। সুতরাং আপনি যদি আপনার বাচ্চার ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে চান, তাহলে নিয়মিত খাঁটি অলিভ অয়েল ব্যবহার করুন।
অলিভ অয়েল মাখলে কি হয়?
অলিভ অয়েল মাখলে কি হয় এ সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে ইতিমধ্যে বিভিন্ন ধরনের তথ্য আলোচনা করা হয়েছে। সুতরাং অনুগ্রহ করে পড়ে নিবেন।
অলিভ অয়েল কি ময়েশ্চারাইজার?
অলিভ অয়েল কি ময়েশ্চারাইজার- হ্যাঁ নিয়মিত অলিভ অয়েল ব্যবহার করলে ত্বক ময়েশ্চারাইজ হয়।
অলিভ অয়েল কি দাগ দূর করে?
অলিভ অয়েল কি দাগ দূর করে- হ্যাঁ নিয়মিত অলিভ অয়েল ব্যবহার করলে ব্রণের দাগ সহ বিভিন্ন ধরনের দাগ দূর হয়।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে ইতিমধ্যে ত্বকে অলিভ অয়েল তেলের উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে গেছেন। সুতরাং আপনি যদি সুস্থ্য থাকতে চান এবং একই সাথে ত্বকের স্বাস্থ্য ও চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে চান, তাহলে এখন থেকে নিয়মিত অলিভ অয়েল ব্যবহার করুন।
আরও পড়ুন: জেনে নিন ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া উপায়।
আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনি যদি উপকৃত হয়ে থাকেন, তাহলে আপনার পরিচিদের নিকট অনুগ্রহ করে শেয়ার করবেন। সেই সাথে আজকের আর্টিকেলের কোনো তথ্য যদি আপনার কাছে ভুল বলে প্রমাণিত হয়ে থাকে অনুগ্রহ করে সঠিক তথ্য প্রমাণ সহ আমাদের সাথে যোগাযোগ করবেন।
সেই সাথে এরকম নিত্য নতুন বিভিন্ন ধরনের তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইট www.kanon24.com নিয়মিত ভিজিট করুন। এতোক্ষণ আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আজকের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
কানন২৪ এর নীতিমালা মেনে মন্তব্য করুন।প্রতিটি মন্তব্যের জবাব দেওয়া হয়;
comment url