চিলেকোঠার সেপাই উপন্যাসের বিষয়বস্তু-চিলেকোঠার সেপাই উপন্যাসের চরিত্র

চিলেকোঠার সেপাই উপন্যাসের বিষয়বস্তু এবং চিলেকোঠার সেপাই উপন্যাসের চরিত্র সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি একজন সাহিত্য প্রেমী হয়ে থাকেন, তাহলে আজকের আর্টিকেলটি শুধু আপনার জন্য।
চিলেকোঠার সেপাই উপন্যাসের বিষয়বস্তু
সেই সাথে আজকের আর্টিকেলে আরও আলোচনা করা হয়েছে চিলেকোঠারত সেপায় উপন্যাস সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের তথ্য বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। সময় ক্ষেপন না করে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিন।.

চিলেকোঠার সেপাই উপন্যাসের বিষয়বস্তু 

কথা সাহিত্যিক আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের কালজয়ী সৃষ্টি হল চিলেকোঠার সেপাই উপান্যাস। আর এই চিলেকোঠার সেপায় উপন্যাসটি আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের প্রথম উপন্যাস। এ উপন্যাসে লেখক অন্ত্যান্ত সহজ ও সাবলীল ভাষায় ফুটিয়ে তুলেছেন ঊনসত্তরের অভুত্থান চলাকালীন সময়ে পূর্ব বাংলা অর্থাৎ তৎকালীন পূর্বপাকিস্তানের সর্ব স্তরের মানুষের ভূমিকা।

তিনি আরও তুলে ধরেছেন ছাত্র সংগঠনের পাশাপাশি অন্যান্য জন সংগঠনের ভূমিকা। তিনি তাঁর বিখ্যাত উপন্যাসের মাধ্যেমে আমাদেরকে নিয়ে গিয়েছেন রাজ পথের মিছিলে, শুধু তায় নয় নিয়ে গিয়েছেন আন্দোলনের আরও গভীরে বা ভিতরে। তাই এই উপন্যাসটি পাঠ করার সময় একজন পাঠক সেই সময়ের আন্দোলনের অনুভূতি পায়।
আশির দশকের শুরুতে 'রোববার' নামক একটি সাপ্তাহিক ধারাবাহিক ভাবে প্রকাশিত হতে থাকে এই চিলেকোঠার সেপাই উপন্যাসটি। পরবর্তীতে ঢাকার দি ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড (ইউপিএল) ১৯৮৬ সালে সমর মজুমদারের প্রচ্ছদে প্রথম বারের মতো চিলেকোঠার সেপাই উপন্যাসটি প্রকাশিত হয় এবং ১৯৯৩ সালে এ উপন্যাসটির দ্বিতীয় সংস্করন প্রকাশিত হয়।

আজকের এ আর্টিকেলে চিলেকোঠার সেপাই উপন্যাসের বিষয়বস্তু সহ এ উপন্যাসের সকল চরিত্র সহ এ উপন্যাসের বিভিন্ন ধরনের তথ্য আলোচনা করা হয়েছে। সুতরাং আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ার মাধ্যমে চিলেকোঠার সেপাই উপন্যাস সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য গুলো জেনে নিন।

চিলেকোঠার সেপাই উপান্যাসের শুরু হয় ওসমানের দুঃস্বপ্নের মধ্যে দিয়ে। ওসমান তার ঘুম ভাঙ্গতেই সংবাদ পায় তার নিচের ভাড়াটিয়ার বড় ছেলে মিছিলে গিয়ে শহীদ হয়ছে। ছেলে হারানো বাবার আর্তনাদ ওসমানের কানে বাজে। আবার উপন্যাসের অন্যতম চরিত্র হাড্ডি খিজিরের মহাজন একজন পাকিস্থান পন্থি।

এই মহাজনের কুলসিত নজর থেকে রক্ষা পায়না হাড্ডি খিজিরের মা। এমনকি তার বউয়ের দিকেও সে নজর দেয়। কিন্তু খিজির একা তেমন কিছুই করতে পারেনা মহাজনের বিরুদ্ধে। খিজির আয়য়ুব বিরুধী মিছিল মিটিংয়ে সব সময় সক্রিয় ভূমিকা পালন করত। যার জন্য তার পাকিস্তান পন্থি মহাজন তাকে একেবারেই সহ্য করতে পারত না।

এক সময় হাড্ডি খিজিরের মহাজনের সাথে বিদ্রোহ করে বসে তারই গ্যারেজের সকল রিক্সাচালক। সেখানে খিজিরের হাতা হাতি হয় মহাজনের এক দালালে সাথে। এই জন্য খিজির তার মহাজনের আশ্রয় ছেড়ে উঠে পড়ে ওসমানের চিলেকোঠায়। এদিকে আয়য়ুব বিরোধী আন্দোলন বেগেবান হলে ওসমানের বন্ধু আনোয়ার চলে যায় নিজ গ্রামে।
কেননা আনোয়ার চায় তার গ্রামের শ্রেণিবৈষ্ণম্য ভাঙ্গতে। আনোয়ারের গ্রামের খায়বার গাজী, আফসার গাজী সহ অনেক শোষক শ্রেণির লোকজন গ্রামের সাধারন মানুষদের জিম্মি করে রেখেছিল। আনোয়ার চায় জিম্মি দশা থেকে সাধারন মানুষদের মুক্ত করতে। আনোয়ার চায় গ্রামের সর্বসাধারন জনগনকে নিয়ে তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে।

তাদেরকে শাস্তির মুখো মুখি করতে। কিন্তু আনোয়ার শেষ পর্যন্ত তা পারেনি। কারন শহরের রাজনৈতিক হাওয়া গ্রামে লাগলে উল্টে যায় সব কিছু। যার ফলে গ্রামের রাজনৈতিক বিদরা ফিরে পায় তাদের পূর্বের অবস্থান। যার জন্য সাধারন জনগন তাদের শাস্তির মুখোমুখি করতে পারেনি। তা আর সাধারন মানুষের ভাগ্যের কোনো পরিবর্তন হয়নি।

তারা শোষিতই থেকে যায়। তারা মুক্ত হতে পারেনা তাদের অত্যাচার থেকে। আর এদিকে গ্রামের শোষক গন আরও শক্তিশালী হয়ে যায়। আবার ওই দিকে ওসমান ঢাকাতে প্রেমে পড়ে প্রতিবেশীর মেয়ে রানুর। রানুকে ঘিরেই ওসমানের জেগে উঠে কামনা। কিন্তু কদিন পরেই রানুর বিয়ের কথা ওঠে। ফলে ভেঙ্গে যায় ওসমানের মন।

কিন্তু তাতেও ওসমানের মিছিলে যাওয়া আটিকায় না। বরং বাসা থেকে বেরুতে না পারলেই যেন দম বন্ধ হয়ে যায় ওসমানের। সে সব শুনে, দেখে, মিটিংয়ে যায় ও মিছিলেও যায়। তবুও যেন কোনো কিছুতেই শরীক নয় এই ওসমান। তাকে ঘিরে থাকে চিলেকোথার চার দেওয়াল। কলেজ শিক্ষক আনোয়ার চিলেকোঠার ওসমানেরই উপর পিঠ।

ওসমান এবং আনোয়ার একত্রে একসাথে বের হতে চায় হাড্ডি খিজিরের মতো। তারাও মিছিলে যেতে চাই, মিটিংয়ে যেতে চাই।তারা আবারও ফিরে আসে ঘরে। মূলত মধ্যবিত্তের খাঁচা থেকে ওসমান বা আনোয়ার কেউই বের হতে পারেনা। তারা চিলেকোঠার বন্ধি সেপইয়ের মতো পড়ে থাকে।

আন্দোলনের শেষের দিকে মিছিলে মিলিটারির বুলেটে শহিদ হয় হাড্ডি খিজির। আর এ খবর জানার পরেই হয়তো মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে ওসমান। খুন করতে উদ্দ্যত হয় তারই সহ নামী রানুর ভাই রঞ্জুকে। এসব পাগলামীর খবর পেয়ে আনোয়ার গ্রাম থেকে ঢাকায় চলে। আনোয়ার ওসমানকে নিজ বাড়িতে নিয়ে যেতে চাইলে আনোয়ারের পরিবার নিষেধ করে দেয়।
আনোয়ারের পরিবার কোনো পাগলকে আশ্রয় দিতে পারবেনা বলে জানিয়ে দেয়। এই জন্যে চিলেকোঠায় হয় ওসমানের আশ্রহ স্থল। দিন দিন ওসমানের পাগলামী বাড়তে থাকে। সে নাকি খিজির কে দেখতে পায়। খিজির তাকে মুক্তির জন্য ডাকে। ডাকে চিলেকোঠার চার দেওয়ালের বাহিরে যেতে।
ডাকে আবারও মিছিলে যাওয়ার জন্য।

হাড্ডি খিজিরের এই কাল্পনিক আহ্বান ওসমানকে আষ্টে পিষ্টে ধরে। যার পরিণতিতে ওসমান বদ্ধ উম্মাদ হয়ে যায়। একটা সময়ে সে আর কাউকেই চিনতে পারেনা। এমনকি তার বন্ধু আনোয়ারকেও না। বাহিরে যাওয়ার জন্য জোড়াজুড়ির এক পর্যায়ে তার গায়ে হাত তুলে শান্ত করে। 

হঠাৎ একদিন আনোয়ার ঘুমিয়ে থাকা অবস্থায় ওসমান বেড়িয়ে পড়ে।মুক্ত হয় সে। লেখক হয়তো ওসমানকেই বাংলার রূপে দেখিয়েছেন। এগুলোই মূলত চিলেকোঠার সেপাই উপন্যাসের বিষয়বস্তু। 

চিলেকোঠার সেপাই উপন্যাসের চরিত্র

চিলেকোঠার সেপাই উপন্যাসের বিষয়বস্তু জানার পূর্বে চিলেকোঠার সেপাই উপন্যাসে বেশ কিছু চরিত্র রয়েছে সেগুলো জেনে নিন-
  • ওসমান গণি- ওসমান গণি উপন্যাসের প্রধান চরিত্র বা নায়ক চরিত্র। তার আরেক নাম হল- রঞ্জু। সে চিলেকোঠার সেপাই। সে মূলত মধ্যবিত্ত সুবিধাবাদী প্রকৃতির। তিনি চাকরিজীবী ছিলেন।
  • আনোয়ার- আনোয়ার ছিলেন একজন কলেজ শিক্ষক, বামপন্থী প্রতিবাদী নেতা। একই সাথে সাহায্যকারীও ছিলেন।
  • আলতাফ- ডানপন্থী প্রতিবাদী নেতা।
  • খিজির- খিজিরকে হাড্ডি খিজির নামে ডাকা হতো। সে নিম্নবিত্ত মানুষের প্রতিনিধি, সক্রিয় রাজনৈতিক কর্মী।। কিন্তু তার বাবার পরিচয় ছিলনা।
  • আলাউদ্দিন- সক্রিয় নেতা।বুর্জোয়া চরিত্র।
  • খয়বার গাজী- দুশ্চরিত্র একজন মেম্বার। মাললা বাজ, পাকিস্তানের দালাল, ছদ্দবেশী ধার্মিক, খুনির সরদার। এক কথায় আয়ুব খানের আঞ্চলিক প্রতিনিধি।
  • অন্যান্য চিরিত্র- আবু তালেব, আলী বক্স, রানু, মুকবুল সাহেব, স্কুল মাস্টার জালাল উদ্দিন, করম আলী, জাহাঙ্গীর, ফালু মিঞা, সুখলাল মুচি, লতিফ সর্দার, বৈরাগির ভিটার বট গাছ, ভিক্টোরিয়া পার্ক। 

চিলেকোঠার সেপাই উপন্যাসের ওসমান চরিত্র

চিলেকোঠার সেপাই উপন্যাসের প্রধান বা কেন্দ্রীয় চরিত্র হল ওসমানের। সে পুরান ঢাকার রহমতউল্লাহর একটি তিন তলা বাড়ির চিলেকোঠায় ভাড়া থাকত। ওসমানের বাবার নাম হল ইব্রাহিম শেখ। ওসমানের বাবা ও তার পরিবার ইন্ডিয়ায় বসবাস করে আর ওসমান গণি থাকে সেই চিলেকোঠায়। সে আর্মানিটোলা স্কুলে পড়াশােনা করেছে।

পরবর্তীতে সে ইপিআইডিসিতে চাকরি করে। ওসমান সব কিছু মনে মনে ভাবে অর্থাৎ স্বপ্ন ও কল্পনাতে সে বেঁচে থাকে। উপন্যাসের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ওসমানের অবস্থান। সেটা কেবল দর্শক হিসেবে। কেননা ৯৬৯ সালের গণঅভুত্থানের সময় সে চিলেকোঠায় বসেয় এ সব কিছু দেখতে থাকে। সে আন্দোলনে যোগ দিতে চায় আবার চায়না।
এ সব নিয়ে দিধাদ্বন্ধে ভুগে এবং সে একজন নিষ্কক্রিয় নিরাপত্তা কর্মীর মতো চিলেকোঠায় পড়ে থাকে। তার নিরব বিদ্রোহী ফ্রেমে তার আন্দোলন সংগ্রাম। সেই সাথে ওসমান প্রেমে পড়েছিল প্রতিবেশির মেয়ে রানুর। রানুকে ঘিরে তার জেগে উঠে কামনা কিন্তু কিছু দিন পরে তার বিয়ে কথা ওঠে। এতে করে তার ভেঙ্গে যায় মন। এটিই চিলেকোঠার সেপাই উপন্যাসের ওসমান চরিত্র।

চিলেকোঠার সেপাই উপন্যাসের আনোয়ার চরিত্র

আনোয়ার ছিলেন একজন কলেজ শিক্ষক, বামপন্থী প্রতিবাদী নেতা। একই সাথে সাহায্যকারীও ছিলেন।আনোয়ার ওসমানের ভালো বন্ধু ছিল। এটিই এক কথায় চিলেকোঠার সেপাই উপন্যাসের আনোয়ার চরিত্র।

আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের পরিচয়

চিলেকোঠার সেপাই উপন্যাসের বিষয়বস্তু জানার পূর্বে চিলেকোঠার সেপাই উপন্যাসের লেখকের সংক্ষিপ্ত পরিচয় সম্পর্কে জেনে নিন-

আখতারুজ্জামান ইলিয়াস ছিলেন একাধারে ছোটগল্পকার, ঔপন্যাসিক এবং অধ্যাপক। তিনি ছিলেন একজন স্বল্পপ্রজ লেখক। বাস্তবতার নিপুন চিত্র তিনি তুলে ধরেছেন। যার জন্য তাঁকে সমাজবাস্তবতার অনন্যসাধারণ রূপকার বলা হয়েছে। তার রচনাশৈলী স্বকীয় ও সংলাপে কথ্যভাষার ব্যবহার বাংলা সাহিত্যকে করেছে আরও বেশি সমৃদ্ধ।
  • আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের পুরো নাম হল- আখতারুজ্জামান মোহাম্মদ ইলিয়াস।
  • জন্ম- ১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৩ সালে গাইবান্ধা জেলার সাঘাটা উপজেলায় গোটিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
  • মৃত্যু- ৪ জানুয়ারি ১৯৯৭ সালে তিনি ঢাকার আজিমপুরে ৫৩ বছর বয়সে মৃত্যু বরণ করেন।
  • ১৯৭৬ সালে তাঁর প্রথম ছোটগল্প সংকলন- অন্যের ঘরে অন্য স্বর প্রাকাশিত হয়।
  • তাঁর প্রথম উপন্যাস- চিলেকোঠার সেপায়। প্রকাশকাল- ১৯৮৬ সাল।
  • তাঁর দ্বিতীয় উপন্যাস- খোয়াবনামা। প্রকাশকাল- ১৯৯৬ সাল।
  • তাঁর ছোটগল্পে সংকলনের সংখ্যা- পাঁচটি।
  • তাঁর প্রবন্ধের সংখ্যা- একটি।
  • এগুলোই আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের পরিচয়।

চিলেকোঠার সেপাই অর্থ

চিলেকোঠার সেপাই অর্থ হল- চিলেকোঠার আবিধানিক অর্থ হল ছাদে সিঁড়ির ঘর বা ছাদের উপরে সিঁড়ি সংলগ্ন ঘর। এই ঘর যেমন সরু, তেমনি চিকন কিন্তু বেখাপ্পাভাবে লম্বাটে হয়। আর সেপাই শব্দের অর্থ হল- প্রহরী বা সেপাই। কিন্তু এ উপন্যাসে সেপাই বলতে কোনো নিরাপত্তা প্রহরীকে বোঝানো হয়নি। বুঝানো হয়েছে এ উপন্যাসের নায়ক চরিত্রের নিষ্কক্রিয়তাকে।
কেননা এ উপন্যাসের নায়ক ওসমান গণি। সে পুরান ঢাকার একটি তিন তলা বাড়ির চিলেকোঠায় ভাড়া থাকত। ১৯৬৯ সালের গণঅভুত্থানের সময় সে চিলেকোঠায় বসেয় এ সব কিছু দেখতে থাকে। সে আন্দোলনে যোগ দিতে চায় আবার চায়না। এ সব নিয়ে দিধাদ্বন্ধে ভুগে এবং সে একজন নিষ্কক্রিয় নিরাপত্তা কর্মীর মতো চিলেকোঠায় পড়ে থাকে।

চিলেকোঠার সেপাই উপন্যাসে মিছিলে কে নিহত হয়

চিলেকোঠার সেপাই উপন্যাসে মিছিলে মিলিটারির গুলিতে হাড্ডি খিজির নিহত হয়। তাহলে বুঝতেই পারছেন চিলেকোঠার সেপাই উপন্যাসে মিছিলে কে নিহত হয় এ সম্পর্কে।

১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের পটভূমিতে রচিত উপন্যাস কোনটি?

১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের পটভূমিতে রচিত উপন্যাস কোনটি- কথাসাহিত্যিক আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের চিলেকোঠার সেপাই উপন্যাসটি।

চিলেকোঠার সেপাই নায়ক কে?

চিলেকোঠার সেপাই নায়ক কে- চিলেকোঠার সেপাই উপন্যাসের নায়ক হল ওসমান গণি।

চিলেকোঠার সেপাই উপন্যাসের পটভূমি কি?

চিলেকোঠার সেপাই উপন্যাসের পটভূমি কি- ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের পটভূমি।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে ইতিমধ্যে চিলেকোঠার সেপাই উপন্যাসের বিষয়বস্তু, এ উপন্যাসের অন্যান্য চরিত্র সহ বিভিন্ন তথ্য জেনেছেন। ছাড়াও চিলেকোঠার সেপাই উপন্যাসের সকল বিষয় গুলোকে একেবারে অতি সহজ ভাষায় বর্ণনা করা হয়েছে। যা আপনি ইতিমধ্যেই পড়ার মাধ্যমে জেনেছেন।
আজকের এই আর্টিক্যালটি পড়ার মাধ্যমে আপনি যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অনুগ্রহ করে অবশ্যই আপনার পরিচিতদের মাঝে শেয়ার করেবেন। আর আজকের আর্টিকেলের কোনো অংশটি যদি ভুল প্রমাণিত হয়ে থাকে তাহলে অনুগ্রহ করে সঠিক তথ্য প্রমাণ সহ আমাদের সাথে যোগাযোগ করবেন।

সেই সাথে নিত্যনতুন সকল বিভিন্ন বিষয়ে তথ্য পেতে চাইলে আমাদের ওয়েব সাইট নিয়মিত www.kanon24.com ভিজিট করুন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

কানন২৪ এর নীতিমালা মেনে মন্তব্য করুন।প্রতিটি মন্তব্যের জবাব দেওয়া হয়;

comment url