তিসির উপকারিতা ও অপকারিতা-রূপ চর্চায় তিসি বীজের ব্যবহার
তিসির উপকারিতা ও অপকারিতা এবং ত্বকের জন্য তিসির উপকারিতা সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করা হয়েছে। সুতরাং আপনি যদি তিসি বীজ সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হয়ে থাকেন, তাহলে আজকের আর্টিকেলটি শুধু মাত্র আপনার জন্য।
সেই সাথে আজকের আর্টিকেলে আরও আলোচনা করা হয়েছে চুলের স্বস্থ্য ভালো রাখতে তিসি বীজের ভূমিকা, এই তিসি বীজ খাওয়ার ও রূপ চর্চায় ব্যবহারের সকল নিয়ম কানুন বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। সুতরাং সময় ক্ষেপন না করে বিস্তারিত তথ্য গুলো জেনে নিন।.
তিসির উপকারিতা ও অপকারিতা
আধুনিকতার ছোয়ায় আজকাল আমরা বিভিন্ন প্যাকেট জাত ফুড সাপলিমেন্টের দিকে ঝুঁকছি। যা কিভাবে তৈরি হয়ে থাকে যার সঠিক কোনো তথ্য অনেক কোম্পানি প্রকাশ করেনা। আর বাজারে নকল পণ্যের ভিড়ে আসল বা সঠিক পণ্য খুজে পাওয়া বেশ কঠিন সাধ্য একটি ব্যপার হয়ে দাঁড়িয়েছে আজকাল।
তবে বর্তমান সময়ে অনেক মানুষই বাজারের এসব খাবার বাদ দিয়ে প্রাকৃতিক খাবার বা অর্গানিক ফুডের দিকেই ঝুঁকছে। কেননা এই প্রাকৃতিক খাবার গুলো কোনো প্রকার ক্ষতি ছাড়ায় আমাদের শরীরের অনেক উপকার করে থাকে। যা আমাদের সুস্থ্য থাকতে এবং সুন্দর ভাবে জীবন যাপন করতে বেশ সহায়তা করে থাকে।
এই প্রাকৃতিক খাবার বা অর্গানিক ফুড গুলোর মধ্যে জনপ্রিয় এবং উপকারি একটি বীজ হল তিসি বীজ। যার ইংরেজী নাম ফ্ল্যাক্স সিড (Flax seed)। এই তিসি বীজকে বিশেষজ্ঞরা সুপারফুড বলেও থাকেন। কেননা এই তিসি বীজ নানা রকম পুষ্টি উপাদানে ভরপুর যা আমাদের সুস্থ্য থাকতে এবং বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্ত করতে সহায়তা করে থাকে।
এই তিসি বীজ শুধু শরীরের রোগ প্রতিরোধই করে না একই সাথে এই বীজ রূপ চর্চায় দারুন ভাবে কাজ করে থাকে। এই তিসি বীজ ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে এবং একই সাথে চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে এই সুপার ফুড খ্যাত তিসি বীজ বা ফ্লাক্স সিডস।
আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে তিসির উপকারিতা ও অপকারিতা সহ তিসি বা ফ্লাক্স সিডস সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। সুতরাং আপনি যদি তিসি বীজ বা ফ্লাক্স সিড সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য জানতে চান, তাহলে আজকের আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়তে পারেন। এতে করে তিসি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন।
আজকের আর্টিকেলে তিসির উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। প্রথমে তিসির উপকারিতা গুলো সম্পর্কে জেনে নিন-
- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে;
- কোলেস্টরল নিয়ন্ত্রণ করে;
- রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে;
- হার্ট ভালো রাখে;
- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে;
- ক্যান্সারের ঝুকি কমায়;
- হজম শক্তি বৃদ্ধি করে;
- স্নায়ুতন্ত্রের জন্য ভালো;
- কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে;
- ওজন হ্রাস করে;
- ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখে;
- চুলের স্বস্থ্য ভালো রাখে;
তিসি বীজের উপকারিতা
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে: নিয়মিত তিসি বীজ খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।এতে করে কোনো সহজে কোনো রোগ শরীরে বাসা বাঁধতে পারেনা। একই সাথে যেকোনো রোগ দ্রুত ভালো করতে সহায়তা করে থাকে। সুতরাং আপনি যদি আপনার শরীর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে চান, তাহলে তিসি বীজ খেতে পারেন।
কোলেস্টরল নিয়ন্ত্রণ করে: তিসি বীজ কোলেস্টরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে থাকে। কেননা তিসি বীজে প্রচুর পরিমানে ফাইবার বিদ্যমান রয়েছে। যার ফলে শরীরের খারাপ কোলেস্টরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়। যার ফলে শরীরে কোলেস্টরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ থাকে।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে: তিসি বীজ নিয়মিত খেলে উচ্চ রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রিত হয়ে যায়। বিশেষ করে যাদের অল্প বয়সে উচ্চ রক্ত চাপের সমস্যায় ভুগছেন, তারা চাইলে নিয়মিত এই তিসি বীজ খেতে পারেন, এতে করে আপনার উচ্চ রক্তচাপ অনেকাংশে কমে যাবে।
হার্ট ভালো রাখে: তিসি বীজ হার্ট ভালো রাখতে সহায়তা করে থাকে। কেননা তিসিতে প্রচুর পরিমানে ওমেগা-৩ বিদ্যমান রয়েছে। যা হার্টের প্রয়োজনীয় ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের কারণে কোলেস্টেরল শরীরে ব্যালেন্স তৈরি করে, এতে করে হার্টের স্বাস্থ্যও ভালো থাকে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে: তিসি বীজ নিয়মিত খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রিত হয়ে যায়। সুতরাং আপনার যদি অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস থাকে, তাহলে আপনি চাইলে এই তিসি বীজ খেতে পারেন, এতে করে আপনার ডায়াবেটিস সহজেই নিয়ন্ত্রিত হয়ে যাবে। ফলে আপনি সুস্থ্য থাকবেন।
ক্যান্সারের ঝুকি কমায়: তিসি বীজ ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সহায়তা করে থাকে। কেননা এতে প্রচুর পরিমাণ লিগন্যান বিদ্যমান রয়েছে। যা বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার হওয়ার প্রবন্তাকে দূরে রাখে। সুতরাং আপনি যদি ক্যান্সারের মতো মরণ ব্যাধি দূরে রাখতে চান, তাহলে নিয়মি তিসি বীজ খেতে পারেন।
হজম শক্তি বৃদ্ধি করে: আপনি যদি বদ হজমের মতো জটিল সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাহলে নিয়মিত তিসি বীজ খেতে পারেন। এতে করে আপনার বদ হজমের সমস্যা দূর হয়ে হজম শক্তি বৃদ্ধি পাবে। কেননা তিসি বীজে প্রচুর পরিমানে ফাইবার রয়েছে, যা আমাদের হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে যথেষ্ঠ সহায়তা করে তাহকে।
স্নায়ুতন্ত্রের জন্য ভালো: তিসি বীজ স্নায়ুতন্ত্রের জন্য অনেক উপকারি। কেননা এতে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বিদ্যমান রয়েছে। যার ফলে এটি স্নায়ুর অনেক উন্নতি সাধন করে থাকে।
ব্রেনের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে: নিয়মিত তিসি বীজ খেলে ব্রেনের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে থাকে। সুতরাং আপনি যদি আপনার ব্রেনের ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে চান, তাহলে নিয়মিত তিসি বীজ খেতে পারেন। এতে করে আপনার ব্রেনের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পাবে।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে: আপনি যদি কোষ্ঠকাঠিন্যর মতো জটিল ও মারাক্ত সমস্যার সম্মূখীন হয়ে থাকেন, তাহলে নিয়মিত এই তিসি বীজ খেতে পারেন, এতে করে আপনার কোষ্ঠকাঠিন্যর মতো সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
ওজন হ্রাস করে: আপনি যদি অতিরিক্ত ওজন নিয়ে চিন্তিত হয়ে থাকেন, তাহলে নিয়মিত এই তিসি বীজ খেতে পারেন, এতে করে আপনার অতিরিক্ত ওজনে সহজেই কমে যাবে। ফলে আপনি ফিট ও সুস্থ্য থাকবেন।
রূপ চর্চায় তিসি বীজের ব্যবহার
তিসির উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কিত আজকের আর্টিকেলের এই অংশে রূপচর্চায় তিসির ভূমিকা সম্পর্কে জানবেন। রূপচর্চায় অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে এই তিসি বীজ। যা অনেকে কল্পনা করতেও পারবেন না। তাহলে চলুন জেনে নিই রূপ চর্চায় তিসি বীজের ব্যবহার গুলো সম্পর্কে-
ত্বকের জন্য তিসির উপকারিতা
ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য তিসি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। নিয়মিত তিসি ত্বকে ব্যবহারের ফলে ত্বকের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দূর হয়ে যায়। বিশেষ করে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে, ত্বককে আরও বেশি মসৃণ করে এবং আরও বেশি সতেজ করে। সেই সাথে ত্বকের বালিরেখা দূর করতেও যথেষ্ঠ ভূমিকা পালন করে থাকে।
ব্রণের সমস্যা দূর করে: তিসি ত্বকে ব্যবহার করার জন্য আপনাকে সর্ব প্রথম তিসির জেল তৈরি করে নিতে হবে। তারপরে এই তিসি বীজের সাথে ভিটামিন- ই ক্যাপসুল মিশ্রণ করে নিন। সুগন্ধের জন্য আপনার প্রয়োজনীয় এসেনশিয়াল তেল মিশ্রণ করে নিতে পারেন। মিশ্রণটি তৈরি হয়ে গেলে এবার এইটি আপনার ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন।
আরও পড়ুন: পুদিনা পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা।
এই মিশ্রণ আপনি চাইলে ময়েশ্চার হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও এ মিশ্রণটি ব্যবহার করলে ত্বকের যেকোনো সমস্যা যেমন- ব্রণ বা ব্রণের দাগ, র্যাশ বা জ্বালাভাব ইত্যাদি সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে থাকবে।
বয়সের ছাপ দূর করে: তিসি বীজ বয়সের ছাপ দূর করে তারুণ্য ধরে রাখতে সহায়তা করে থাকে। কেননা এতে বিদ্যমান রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাটি অ্যাসিড। তাই এই জেল ঘুমানোর পূর্বে ব্যবহার করলে ত্বকের বয়সের ছাপ দূর হয়ে যাবে। এছাড়াও তিসির জেল ব্যবহার করলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে, ত্বক সতেজ ও মসৃণ হবে।
বালিরেখা দূর করে: বালি রেখা দূর করার জন্য পরিষ্কার মুখে তিসির তেল ব্যবহার করে ভালো ভাবে ম্যাসাজ করতে হবে প্রায় ৩০ মিনিট। এর পরে ভালো মানের ফ্রেস ওয়াস দিয়ে চোখ মুখ ভালো মতো ধুয়ে নিন এতে করে আপনার ত্বকের বালি রেখার সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
চুলের জন্য তিসির উপকারিতা
চুলের বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে: এই তিসি বীজ নিয়মিত চুলে ব্যবহার করলে চুল বৃদ্ধিতে যথেষ্ঠ সহায়তা করে থাকে। এর জন্য আপনি চাইলে তিসির তৈল ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে আপনার চুল বৃদ্ধি হবে।
চুল ফেটে যাওয়া রোধ করে: আপনি যদি চুল ফেটে যাওয়ার সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাহলে আপনি চাইলে এই তিসি বীজের তেল ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে আপনার চুল ফাটার সমস্যা দূর হয়ে যাব। চুলকে করবে আরও বেশি মুজবুত ও শক্তি শালী।
চুল ময়েশ্চার করে: তিসি বীজের তেল ব্যবহার করলে চুল ময়েশ্চার হয়ে যায়। সুতরাং আপনার চুল যদি রুক্ষ হয়ে থাকে তাহলে আপনার চুলকে ময়েশ্চার করতে এই তিসি তেল ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও চুলের খুশকি দূর করে এবং চুল পড়াও রোধ করে এছাড়াও চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।
তিসির তেলের উপকারিতা
তিসির তেলের উপকারিতা অনেক, সেগুলো হল-
- তিসি তেল ব্যবহার করলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়।
- চুলের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়।
- চুল পড়া রোধ করে থাকে।
- চুলকে ময়েশ্চারাইজ করে থাকে।
- চুলের ফেটে যাওয়া রোধ করে থাকে।
- চুলের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে থাকে।
- খুশকি দূর করতে সহায়তা করে থাকে।
- তিসি খাওয়ার অপকারিতা
- অতিরিক্ত তিসি খেলে বদ হজম হতে পারে।
- অ্যালার্জির সমস্যা হতে পারে।
- মূলত তিসি খাওয়ার অপকারিতা। এছাড়াও বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে।
তিসি বীজ খাওয়ার নিয়ম
ইতিমধ্যে তিসির উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জেনেছেন। এখন তিসি খাওয়ার নিয়ম জেনে নিন। তিসি বীজ বিভিন্ন ভাবে খাওয়া যায়। তিসি বীজ খাওয়ার নিয়ম হল-
- তিসি বীজ ভেজে খেতে পারেন।
- পানিতে ভিজিয়ে তিসি বীজ খেতে পারেন।
- তরকারিতে ব্যবহার করতে পারেন।
- এই তিসির পাউডার করেও খেতে পারেন।
- এছাড়াও আপনার পছন্দ মতো খেতে পারেন।
প্রতিদিন কতটুকু তিসি খাওয়া উচিত?
প্রতিদিন কতটুকু তিসি খাওয়া উচিত এ সম্পর্কে অনেকে প্রশ্ন করে থাকেন, এর উত্তর হচ্ছে একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ প্রতিদিন ৩০ গ্রাম তিসি খেতে পারবেন।
তিসির বীজ কিভাবে খেতে হয়?
তিসির বীজ কিভাবে খেতে হয় এ সম্পর্কে আমরা আজকের আর্টিকেলের উপরের অংশে বিস্তারিত আলোচনা করেছি অনুগ্রহ করে বিস্তারিত তথ্য জানার জন্য পড়ে নিবেন।
তিসি কত প্রকার?
তিসি কত প্রকার এ সম্পর্কে ও অনেকে জানতে চান, এর উত্তর হচ্ছে- তিসি বীজ দুই প্রকার বা ধরনের। যেমন- বাদামী এবং হলুদ প্রজাতির তিসি।
তিসি খেলে কি ওজন বাড়ে?
তিসি খেলে কি ওজন বাড়ে- না, তিসি ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে থাকে।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে তিসির উপকারিতা ও অপকারিতা সহ বিভিন্ন তথ্য জেনেছেন। সুতরাং আপনি যদি সুস্থ্য ও সুন্দর জীবন যাপন করতে চান এবং আপনার ত্বক ও চুল কে সুন্দর করতে চান, তাহলে তিসির ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে আপনই সুস্থ্য ও সুন্দর থাকবেন।
আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনি যদি উপকৃত হয়ে থাকেন, তাহলে অনুগ্রহ করে পরিচতদের মাঝে শেয়ার করবেন।। আর আজকের আর্টিকেলের কোনো তথ্য ভুল প্রমাণিত হলে অনুগ্রহ করে সঠিক তথ্য প্রমাণ সহ আমাদের সাথে যোগাযোগ করবেন। এতে করে আমরাও আমাদের ভুল সংশোধন করতে পারব।
প্রতিনিয়ত এরকম নিত্যনতুন তথ্য পেতে চাইলে আমাদের ওয়েব সাইট www.kanon24.com নিয়মিত ভিজিট করন। আজকের আর্টিকেলটি আপনার মূলবান সময় ও ধৈর্য দিয়ে পড়ার জন্য আমাদের ওয়েবসাইটের পক্ষ থেকে আপনাকে জানায় অসংখ্য ধন্যবাদ।
কানন২৪ এর নীতিমালা মেনে মন্তব্য করুন।প্রতিটি মন্তব্যের জবাব দেওয়া হয়;
comment url