পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
প্রিয় পাঠক, পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর উপায় এবং পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর খাবার সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করাছে। সুতরাং আপনি যদি উক্ত বিষয়টি সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হয়ে থাকেন এবং একই সাথে একজন স্বাস্থ্য সচেতন ব্যক্তি হয়ে থাকেন, তাহলে আজকের আর্টিকেলটি শুধু মাত্র আপনার জন্যই।
এছাড়াও আজকের আর্টিকেলে পিরিয়ডের সময় কি খাওয়া উচিৎ এবং কোন খাবার গুলো খাওয়া যাবে না এ সম্পর্কেও আলোচনা করা হয়েছে। সেই সাথে আরও আলোচনা করা হয়েছে যে পিরিয়ডের সময় ব্যথা হওয়ার কারন সহ বিভিন্ন তথ্য। সুতরাং সময় ক্ষেপন না করে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিন।
ভূমিকা
পিরিয়ড বা ঋতুচক্র যাকে ইংরেজিতে Menstrual cycle বলা হয়। এটি সাধারনত নারীদেহের প্রতি মাসে একবার অর্থাৎ ২৮ দিনের একটি পর্যায় ক্রমিক শরীরবৃত্তিয় প্রক্রিয়াকে বোঝায়। এই ঋরুস্রাব বা পিরিয়ড ৯ থেকে ১৬ বছর বয়সের মধ্যেই শুরু হয়ে থাকে। তবে পরিবেশগত কারন বা ভৌগলিক অবস্থানের কারনে এক স্থানে এক এক সময়ে বা বয়সে এই বয়ঃসন্ধি কালের লক্ষণ পিরিয়ড হয়ে থাকে।
এটি একটি নারীর জীবনের স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। এই পিরিয়ড যদি নিয়মিত না হয় তাহলে বিভিন্ন স্বাস্থ্য জটিলতা দেখা দিতে পারে। আর নিয়মিত পিরিয়ড একটি নারীর সুস্থতা নিশ্চিত করে থাকে। কিন্তু এই প্রক্রিয়ার সময় নারীদের প্রচন্ড বেগ পেতে হয়। কেননা এই পিরিয়ডের সময় ব্যথা হয়ে থাকে। যা অস্বস্তিকর একটি ব্যাপার।
আরও পড়ুন: জেনে নিন শ্বেতী রোগ থেকে মুক্তির উপায়।
আর আজকের আর্টিকেলে পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর উপায় গুলো সহ পিরিয়ড সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। সুতরাং আপনি যদি পিরিয়ড সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য জানতে চান, তাহলে আজকের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ুন।
পিরিয়ডের ব্যথা কেন হয়
নরীদের পিরয়ডের সময় বিভিন্ন কারনে ব্যথা হয়ে থাকে, কেননা পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে শরীরের বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দিয়ে থাকে, সেই কারন গুলোর ভিন্ন ভিন্ন কারনে হয়ে থাকে। সেই কারন গুলো হল-
- পিরিয়ডের সময়ে নারীদের জরায়ু সংকুচিত হয়ে যায়, যার ফলে শরীর থেকে রক্ত বেরিয়ে আসে। আর এই রক্তক্ষরণের সময়ে মাথা ঘোরা সহ বিভিন্ন স্থানে ব্যথা হয়ে থাকে। এটি মূলত জমাট বাঁধা রক্তক্ষরণের জন্য হয়ে থাকে।
- স্বাস্থ্যগত কোনো ত্রুটির জন্য অনেক সময় পিরিয়ডের সময় ব্যথা হয়ে থাকে।
- পিরিয়ডের সময় জরায়ু গঠন কারী টিস্যু থেকে একধরনের রাসায়নিক পদার্থ নির্গত হয়ে থাকে, যার ফলে ব্যথা অনুভুত হয়ে থাকে।
- পিরিয়ডের সময়ে নারীদের শরীরে প্রোস্টাগ্ল্যানডিনস নামক একধরনের পদার্থ উৎপাদন বেড়ে যায়। এ জন্যেও ব্যথা হয়ে থাকে।
- প্রোস্টাগ্ল্যানডিনস মূলত এক ধরনের চর্বি যুক্ত কোষ উৎপাদন করে থাকে। এর উল্লেখযোগ্য উদাহারন হল- পিরিয়ডের সময়ে মূলত নারীদের জরায়ু সংকুচিত হয়ে যায়। যার ফলে ব্যথা হয়ে থাকে। এগুলোই পিরিয়ডের সময় সময় ব্যথা হওয়ার মূল কারন। তাহলে বুঝতেই পারছেন যে, পিরিয়ডের ব্যথা কেন হয় এ সম্পর্কে।
পিরিয়ডের ব্যথা কোথায় হয়
নারীদের পিরিয়ড বা ঋতুস্রাবের সময় অস্বস্তিকর ব্যথা অনুভব হয়ে থাকে। আর এই ব্যথা পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে এ ব্যথা বেশ কয়েদিন স্থায়ী ও হয়ে থাকে। যার ফলে পিরিয়ড চলাকারলীন সময়ে অনেক বেগ পেতে হয়। পিরিয়ডের ব্যথা কোথায় হয় এ সম্পর্কে জেনে নিন-
- পিরিয়ডকালীন সময়ে বিশেষ করে নারীদের তলপেটে ব্যথা হয়ে থাকে।
- আবার অনেক নারীর পিঠে ব্যথা হয়ে থাকে।
- এমনকি পায়েও ব্যথা অনুভব হয়ে থাকে।
- মাথা ব্যথা হতে পারে।
- কোমরে ব্যথা করে।
- এছাড়াও অনেকের পুরো শরীরে ব্যথা হয়ে থাকে।
মেয়েদের পিরিয়ড হলে কি করতে হয়
মেয়েদের পিরিয়ড হলে কি করতে হয় এ বিষয়ে অনেক নারী আছেন, যারা সঠিক নিয়ম গুলো ভালো মতো জানেন না। যার ফলে বিভিন্ন স্বাস্থ্য জটিলতা সৃষ্টি হয়ে থাকে। সুতরাং পিরিয়ড হলে করণীয় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন-
- পিরিয়ডের সময় সবচেয়ে জরুরী বিষয় গুলোর মধ্যে অন্যতম হল নিজেকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা রাখা। তা না হলে বিভিন্ন স্বাস্থ্য জটিলতা তৈরি হতে পারে। তাই পিরিয়ডের সময় নিজেকে পরিষ্কার রাখার জন্য অবইশ্যই গোসল করতে হবে। যৌনির চারপাশ ভালো মতো পরিষ্কার করতে হবে।
- পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে অবশ্যই স্যানিটারি ন্যাপকিন অথবা মেনস্টুরুয়াল কাপ ব্যবহার করতে হবে। নিয়ময় অনুযায়ী পরিবর্তন করে নিজেকে পরিষ্কার- পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
- অবশ্যই আরামদায়ক সুতির ঢিলাঢালা পোশাক পরতে হবে, এতে করে অনেকটাই স্বস্তি পাবেন।
- পিরিয়ডের সময় অনেক রক্ত ক্ষরণ হয়ে থাকে, তাই পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। বিশেষ করে আয়রন সমৃদ্ধ খাবার গুলো বেশি খেতে হবে।
- পিরিয়ডের সময় প্রচুর পরিমান পানি পান করতে হবে।।
- যথেষ্ঠ পরিমান বিশ্রাম নিতে হবে এবং ঘুমাতে হবে।
- মানসিক চাপ মুক্ত থাকতে হবে।
- তলপেটে হালকা ব্যথা হলে গরম পানির মাধ্যমে ছ্যাঁক দিতে পারেন।
- অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ বা ব্যথা হলে বা অন্য কোনো সমস্যা দেখা দিলে অবইশ্যই দেরি না করে একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন।
পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায়
পিরিয়ডের সময় নারীদের অনেক সময় শরীরের বিভিন্ন স্থানে ব্যথা হয়ে থাকে। বিশেষ করে তলপেটে ব্যথা অনুভব হয়ে থাকে। এর থকে পরিত্রানের কার্যকারী ঘরোয়া উপায় রয়েছে। পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর ঘরোয়া উপায় টি হল-
গরম পানির ছেঁক: পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর জন্য আপনি চাইলে গরম পানির ছেঁক দিতে পারেন। এর জন্য আপনাকে একটি হট ব্যগে গরম পানি ভরতে হবে। এরপরে আপনার ব্যথার স্থান গুলোতে ছেঁক দিন এতে করে আপনার পিরিয়ডের সময় হওয়া ব্যথা নিমিষেই কমে যাবে। যার ফলে আপনি স্বস্তি অনুভব করবেন।
আরও পড়ুন: জেনে নিন সিজারের পর ইনফেকশনের লক্ষণ।
সঠিক খাদ্যাভাস: পিরিয়ডের সময়ে নারীদের শরীরের থেকে অনেক রক্ত ক্ষরণ হয়। যার ফলে শরীর দুর্বল হওয়া সহ বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে। তাই পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। বিশেষ করে ভিটামিন, মিনারেল ও আয়রন সমৃদ্ধ খাবার গুলো বেশি বেশি খেতে হবে। এতে করে আপনি সুস্থ্য থাকবেন।
হালকা ব্যায়াম: পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর জন্য হালকা ব্যায়াম করতে পারেন। এতে করে আপনার ব্যথা অনেকটাই কমে যাবে।
পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর উপায়
পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর উপায় গুলো সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জেনে নিন-
পর্যাপ্ত পানি পান: পিরিয়ডের সময় অবশ্যই পর্যাপ্ত পরিমান পানি পান করতে হবে। এতে করে আপনি অনেকটা স্বস্তি অনুভব করবেন। পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর উপায় গুলোর মধ্যে এটি একটি।
পানীয় জাতীয় খাবার: পিরিয়ডের সময় সুস্থ্য থাকার জন্য পানীয় জাতীয় খাবার খেতে পারেন। এতে করে অনেকটাই স্বস্তি অনুভব করবেন।
ল্যাভেন্ডার অয়েল: পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর জন্য আপনি চাইলে, ল্যাভেন্ডার অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে আপনার পিরিয়ডের ব্যথা অনেকটাই কমে যাবে। পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর উপায় গুলোর মধ্যে এটি একটি।
ঔষধ সেবন: আপনার যদি পিরিয়ডের ব্যথা মাত্রাধিক হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে প্রয়োজনীয় ওষধ সেবন করবেন। এতে করে আপনার সমস্যা অতি দ্রুত সমাধান হয়ে।
আদা চা: আদাতে বিদ্যমান এন্টি ইনফ্লামেটরি উপাদানটি পিরিয়ডের অসহ্য ব্যথা কমাতে সহায়তা করে থাকে। সুতরাং পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর জন্য আপনি চাইলে আদা চা পান করতে পারেন।
অ্যালোভেরার জুস: অ্যালোভেরা অনেক ঔষুধি গুণাগূন সম্পূর্ণ একটি ভেষজ। এই অ্যালোভেরার জুস পান করলে আমাদের বিভিন্ন সমস্যা দূর হয়ে যায়। এর মধ্যে অন্যতম একটি হল পিরিয়ডের সময় এই অ্যালোভেরার জুস পান করলে পিরিয়ডের সময় হওয়া ব্যথা দূর হয়ে যায়।
ভাজা পোড়া, চর্বি যুক্ত খাবার: পিরিয়ডের সময় অবশ্যই ভাজাপোড়া খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে, কেননা এই খাবার গুলো শরীরে পানিশূন্যতা তৈরি করে থাকে, যার ফলে ব্যথা বেরে যায়। সুতরাং আবশ্যই পিরিয়ডের ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে চাইলে ভাজাপোড়া ও চর্বিযুক্ত খাবার থেকে নিজেকে বিরত রাখতে হবে।
অ্যালকোহল এবং ক্যাফেইনযুক্ত খাবার: পিরিয়ডের সময় অবশ্যই অ্যালকোহল এবং ক্যাফেইনযুক্ত খাবার বিরত থাকতে হবে, কেননা এই খাবার গুলো শরীরে পানিশূন্যতা তৈরি করে থাকে, যার ফলে ব্যথা বেরে যায়। সুতরাং আবশ্যই পিরিয়ডের ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে চাইলে অ্যালকোহল এবং ক্যাফেইনযুক্ত খাবার থেকে নিজেকে বিরত রাখতে হবে।
ডার্ক চকলেট: পিরিয়ডের সময় ডার্ক চকলেট খেতে পারেন। এতে করে মেজাজ ভালো থাকবে এবং একই সাথে ব্যথাও কমবে।
পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর খাবার
পিরিয়ডের সময় আইসক্রিম খেলে কি হয়
পিরিয়ডের সময় আইসক্রিম খেলে কি হয় এ সম্পর্কে নিশ্চয় আপনি জানতে অধির আগ্রহী হয়ে আছেন। তাহলে বিষয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিন-
পিরিয়ডের সময় নারীদের বিভিন্ন সমস্যার সম্মূখীন হতে হয়। যার ফলে অনেকটা বেগ পেতে হয় একজন নারীকে। আর এই বেগ কমাতে বা পিরিয়ডের বিভিন্ন রকম ব্যথা কমানোর জন্য বেশ কিছু উপায় ও খাবার রয়েছে, যা আমরা আর্টিকেলের উপরের অংশে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।
পিরিয়ডের সময় আইসক্রিম খাওয়া কোনো ক্রমেই উচিৎ হবেনা। কেননা আইসক্রিম আপনার শরীরের শর্করার পরিমান বৃদ্ধি করে দিবে। যার ফলে আপনার পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে ব্যথা তীব্র হতে পারে। তাই পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে আইসক্রিম, চিনি বা মিষ্টি জাতীয় খাবার না খাওয়ায় ভালো।
পিরিয়ডের সময় দুধ খেলে কি হয়
আমরা তো সবাই দুধের উপকারিতা বা গুণাগুণ সম্পর্কে জানি। এটি খুবই পুষ্টি কর একটি খাবার। তারপরেও অনেকে জানতে চান পিরিয়ডের সময় দুধ খেলে কি হয় এ সম্পর্কে। আপনি আপনার পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে ১ গ্লাস পরিমান কুসুম গরম দুধ পান করতে পারেন। এতে কোনো সমস্যা নেই।
পিরিয়ডের সময় টক খেলে কি হয়
টকের কথা শুনলে জীবে পানি বা জল আসেনা এমন মানুষ নেই বললেই চলে। কিন্তু পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে টক না খাওয়ায় ভালো। কেননা পিরিয়ডের সময়ে টক খেলে রক্তক্ষরণের পরিমাণ বেড়ে যায়। সুতরাং পিরিয়ডের সময়ে টক না খাওয়ায় ভালো। তাহলে বুঝতেই পারছেন যে, পিরিয়ডের সময় টক খেলে কি হয় এ সম্পর্কে।
পিরিয়ডের ব্যথার জন্য কি করনীয়?
পিরিয়ডের ব্যথার জন্য কি করনীয় সম্পর্কে অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন, এ বিষয়টি সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলের উপরের অংশে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। সুতরাং আপনি যদি উপরের অংশটি না পড়ে এ পর্যন্ত চলে আসেন, তাহলে অনুগ্রহ করে পড়ে নিবেন।
পিরিয়ডে বেশি ব্যথা হয় কেন?
পিরিয়ডে বেশি ব্যথা হয় কেন- এর উত্তর হল পিরিয়ড চলাকালীন সময়ে অনেকের বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। যার ফলে এ সমস্যা সৃষ্টি হয়ে থাকে। সুতরাং আপনার যদি পিরিয়ডের সময় বেশি ব্যথা হয়ে থাকে, তাহলে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন।
কি খেলে মাসিকের ব্যথা কমে?
কি খেলে মাসিকের ব্যথা কমে এ সম্পর্কে অনেকে জিজ্ঞেসা করে থাকেন, এ বিষয়টি সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলের উপরের অংশে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে। সুতরাং আপনি যদি উপরের অংশটি না পড়ে এ পর্যন্ত চলে আসেন, তাহলে অনুগ্রহ করে পড়ে নিবেন।
পিরিয়ডের ব্যথা না হওয়া কি স্বাভাবিক?
পিরিয়ডের ব্যথা না হওয়া কি স্বাভাবিক এর উত্তর হল- হ্যাঁ পিরিয়ডের সময় ব্যথা না হওয়া স্বাভাবিক একটি বিষয়।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে পিরিয়ডের ব্যথা কমানোর উপায় সহ পিরিয়ড সম্পর্কিত বিভিন্ন তথ্য জেনেছেন। সুতরাং আপনি যদি পিরিয়ডের ব্যথা কমাতে চান, তাহলে আর্টিকেলে বর্ণিত নিয়ম গুলো মেনে চলতে পারেন। আর আপনার সমস্যা যদি জটিল হয়ে থাকে, তাহলে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন।
আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনি যদি উপকৃত হয়ে থাকেন, তাহলে অনুগ্রহ করে আপনার পরিচিতদের মাঝে শেয়ার করবেন। সেই সাথে আজকের আর্টিকেলের কোনো তথ্য যদি আপনার কাছে ভুল প্রমাণিত হয়, তাহলে অনুগ্রহ করে প্রমাণ সহ আমাদের সাথে যোগাযোগ কবেন।
আর এরকম নিত্যনতুন তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইট www.kanon24.com নিয়মিত ভিজিট করুন। এতোক্ষণ সময় নিয়ে আমাদের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
কানন২৪ এর নীতিমালা মেনে মন্তব্য করুন।প্রতিটি মন্তব্যের জবাব দেওয়া হয়;
comment url