ইসবগুলের ভুসি উপকারিতা ও অপকারিতা এবং ইসবগুলের ভুসি খাওয়ার নিয়ম
ইসবগুলের ভুসি উপকারিতা ও অপকারিতা এবং ইসবগুলের ভুসি খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে আলোচনা করা হয়েছে। সুতরাং এই সম্পর্কে যদি আপনি আগ্রহী হয়ে থাকেন এবং একজন স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ হয়ে থাকেন, তাহলে আজকের আর্টিকেলটি শুধু মাত্র আপনার জন্য।
এছাড়াও আজকের আর্টিকেলে ইসবগুলের ভুসি সম্পর্কে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আলোচনা করা হয়েছে বিস্তারিত ভাবে। সুতরাং সময় ক্ষেপন না করে বিস্তারিত তথ্য গুলো জেনে নিন।.
ইসবগুলের ভুসি উপকারিতা ও অপকারিতা
ইসবগুলের ভুসি আমাদের প্রায় সবারই পরিচিত। পুষ্টিবিদদের মতে ইসবগুলের ভুসিতে রয়েছে নানা রোগের উপশম। সেই সাথে ইসবগুলের ভূসি আমাদের শরীর ঠান্ডা রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে এবং একই সাথে কোষ্ঠকাঠিন্যর মতো সমস্যা খুবই দ্রুত দূর করতে সহায়তা করে থাকে।
কেননা ইসবগুলের ভুসি একধরনের ডায়েটরি ফাইবার, যার কিছু পরিমান পানিতে দ্রবীভূত হয় আবার কিছু দ্রবীভূত হয় না। ইসবগুলের ভুসি অন্ত্রের ভিতরে থাকাকালীন সময়ে ইসবগুলের ভুসি প্রচুর পরিমান পানি শোষণ করে থাকে। এমনি কি এটি কোনো কিছুর সঙ্গে বিক্রিয়া করে বিষক্রিয়া তৈরিতে বাঁধা দিয়ে থাকে।
আজকের আর্টিকেলে ইসবগুলের ভুসি উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করা হয়েছে এবং একই সাথে ইসবগুলের ভুসি সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য আলোচনা করা হয়েছে। সুতরাং আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ার মাধ্যমে বিস্তারিত সকল তথ্য জেনে নিন। ইসবগুলের ভুসি উপকারিতা গুলো হল-
হার্ট ভালো রাখে: নিয়মিত ইসবগুলের ভুসি খেলে হার্ট ভালো থাকে। কেননা এট একটি ফাইবার সমৃদ্ধ বা আঁশযুক্ত খাবার। যা খেলে আমাদের শরীরের কোলেস্টরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়। যার ফলে আমাদের হার্ট সুস্থ্য ও সতেজ থাকে। এমনকি শ্বাসনালী বা ধমনিতে ব্লক হওয়ার সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়।
সুতরাং আপনি যদি আপনার হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে চান, তাহলে নিয়মিত প্রতিদিন ইসবগুলের ভুসি খেতে পারেন। এতে করে আপনার হার্ট সুস্থ ও সতেজ থাকবে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে: নিয়মিত ইসবগুলের ভুসি খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ হয়। কেননা ইসবগুলের ভুসি আমাদের দেহের গ্লুকোজের শোষণ ও ভাক্সগার প্রক্রিয়া বাঁধা প্রদান করে থাকে। যার ফলে রক্তে সহজে সুগারের পরিমান বাড়তে পারেনা। যার জন্য ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।
কোলস্টরেলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে: ইসবগুলের ভুসি নিয়মিত খেলে আমাদের কোলেস্টরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। সুতরাং আপনি আপনার কোলেস্টরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণের জন্য নিয়মিত ইসবগুলের ভুসি খেতে পারেন। এতে করে আপনি সুস্থ্য থাকবেন।
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে: আপনি যদি উচ্চ রক্ত চাপের মতো সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাহলে নিয়মিত ইসবগুলের ভুসি খেতে পারেন। এতে করে আপনার উচ্চ রক্তচাপ দ্রুতই নিয়ন্ত্রণ হয়ে যাবে। ফলে আপনি সুস্থ্য থাকবেন।
ওজন কমাতে সহায়তা করে: আপনি যদি অতিরিক্ত ওজনের সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাহলে নিয়মিত ইসবগুলের ভুসি খেতে পারেন। এতে করে আপনার অতিরিক্ত ওজন কমে যাবে এবং আপনি সুস্থ্য ও সুন্দর থাকবেন।
বদ হজম দূর করে: আমরা প্রায় সবাই এই বদ হজমের মতো জটিল সমস্যায় ভুগে থাকি। আর এই বদ হজমের মতো সমস্যা থেকে মুক্তির উপায় গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি উপায় হল নিয়মিত ইসবগুলের ভুসি খাওয়া। এতে করে বদ হজমের সমস্যা দূর করে আপনার হজম শক্তি বৃদ্ধি করবে।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে: আপনি যদি কোষ্ঠকাঠিন্যর মতো যন্ত্রণাদায়ক ও জটিল সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাহলে এই সমস্যা থেকে মুক্তির অন্যতম উপায় হল নিয়মিত ইসবগুলের ভুসি খাওয়া। কেননা এতে প্রচুর প্ররিমান অ্যামাইনো অ্যাসিড বিদ্যমান রয়েছে। যার ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যর মতো ভয়াভহ সমস্যা দ্রুত দূর হয়ে যায়।
সুতরাং আপনি যদি আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দূর করতে চান এবং সুস্থ্য থাকতে চান, তাহলে নিয়মিত ইসবগুলের ভুসি খেতে পারেন। এতে করে আপনার কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা দ্রুত দূর হয়ে যাবে। ফলে আপনি সুস্থ্য থাকবে। আর কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা দূর হলে আপনার পাইলসের সমস্যাও দূর হয়ে যাবে।
প্রস্রাবের জ্বালা পোড়া দূর করে: আমাদের অনেক সময় বিভিন্ন কারনে বিশেষ করে পানিশূন্যতার জন্য প্রস্রাব করা সময় জ্বলা পোড়া করে থাকে। যা খুবই যন্ত্রণাদায়ক হয়ে থাকে। আর আপনি যদি এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে চান, তাহলে আঁখের গুড়ের সাথে ইসবগুলের ভুসি মিশ্রণ করে পান করতে পারেন। এতে করে আপনার সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
ডায়রিয়া প্রতিরোধ করে: ডায়রিয়ার মতো সমস্যা দীর্ঘদিন থাকলে পাইলসের মতো যন্ত্রণাদায়ক ও জটিল রোগ হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। আর পাইলস হলে তো বুঝতেই পারছেন। সুতরাং ডায়রিয়ার মতো সমস্যা নিমিষেই দূর করতে চাইলে নিয়মিত ইসবগুলের ভুসি খেতে পারেন। এতে করে আপনার ডায়রিয়ার সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
পাইলস বা অশ্বরোগ নিরাময়ে: কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়ার মতো সমস্যায় দীর্ঘদিন ভুগলে পাইলস বা অশ্ব রোগ হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। সুতরাং আপনি চাইলে পাইলস হওয়ার সম্ভাবনা কমাতে ও পাইলসের মতো ভয়াবহ সমস্যা দূর করতে চাইলে নিয়মিত ইসবগুলের ভুসি খেতে পারেন।
এই ইসবগুলের ভুসি খেলে শুধু পাইলস হওয়ার সম্ভাবনা কমায় না। সেই সাথে পাইলসের মতো সমস্যা নিরাময় করতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
ইসবগুলের ভুসি অপকারিতা
ইতিমধ্যে ইসবগুলের ভুসি উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আর্টিকেলে ইসুবগুলের ভুসির উপকারিতা সম্পর্কে জেনেছে। এবার ইসুবগুলের ভুসির ক্ষতিকর দিক সম্পর্কে জেনে নিন। তাহলে চলুন জেনে নিই ইসবগুলের ভুসি অপকারিতা গুলো সম্পর্কে-
- অতিরিক্ত ইসুবগুলের ভুসি খেলে বদ হজমের সমস্যা হতে পারে।
- এছাড়াও ডায়রিয়ার মতো সমস্যাও হতে পারে।
- অতিরিক্ত ইসবগুলের ভুসি খেলে ক্ষুধা মন্দা হতে পারে।
- বমি বমি ভাব।
- পেট ব্যথা সহ বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে।
ইসবগুলের ভুসি খাওয়ার নিয়ম
আজকের আর্টিকেলের উপরের অংশ পড়ার মাধ্যমে ইতিমধ্যে ইসবগুলের ভুসি উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত বিভিন্ন তথ্য জেনেছেন। তাহলে এখন ইসবগুলের ভুসি খাওয়ার নিয়ম খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জেনে নিন।
- প্রথমে ১ গ্লাস পানি নিতে হবে।
- তারপরে ১ চা চামচ পরিমান ইসবগুলের ভুসি নিতে হবে।
- এরপরে পানির সাথে ইসবগুলের ভুসি ১৫-৩০ মিনিটের মতো ভিজিয়ে রাখুন।
- এরপরে পরে খাওয়ার পূর্বে ভালোমতো মিশ্রণ করে খেয়ে নিন।
কোষ্ঠকাঠিন্য ইসবগুলের ভুষি খাওয়ার নিয়ম
কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা দূর করতে ইসবগুলের ভুসি দুর্দান্ত কাজ করে থাকে, যা আমরা আর্টিকেলের উপরের অংশের মাধ্যমে ইতিমধ্যে জেনেছি। তাহলে চলুন জেনে নিই কোষ্ঠকাঠিন্য ইসবগুলের ভুষি খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে-
- প্রথমে আপনাকে এক গ্লাস পরিমান পানি নিতে হবে।
- আপনি চাইলে ঠাণ্ডা পানি অথবা একটু কুসুম গরম পানিও নিতে পারেন।
- এর পরে ২০-৩০ মিনিট ভিজিয়ে রাখতে হবে। অবে অতিরিক্ত সময় ভিজিয়ে রাখলে বদ হজমের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
- তারপরে খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই চামচ দিয়ে ভালোভাবে মিশ্রণ করে নিবেন।
- তবে এটি ঘুমানোর ঠিক আগ মুহূর্তে খাওয়া উচিত নয়।
- এই ইসবগুলের ভুসি কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার জন্য সকালে খালি পেটে অথবা ঘুমানোর ১ ঘণ্টা পূর্বে খেতে পারেন।
- কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার জন্য ইসবগুলের ভুসি দিনে দুইবার করে খেতে পারেন। তবে স্বাভাবিক হয়ে গেলে অবশ্যই এটি সপ্তাহে দুই তিন বারের বেশি খাওয়া উচিৎ নয়। কেননা এতে করে ডাইরিয়ার সমস্যা হতে পারে।
গর্ভাবস্থায় ইসবগুলের ভুসি খাওয়ার নিয়ম
ইতিমধ্যে ইসবগুলের ভুসি উপকারিতা ও অপকারিতা জেনেছেন। গর্ভাবস্থায় এই কোষ্ঠকাঠিন্যর মতো সমস্যা বেশি হয়ে থাকে। সুতরাং আপনি যদি এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে চান, তাহলে জেনে নিন গর্ভাবস্থায় ইসবগুলের ভুসি খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে-
- প্রথমে এক গ্লাস পানি নিতে হবে অথবা কুসুম গরম পানিও নিতে পারেন। এছাড়াও আপনি চাইলে কুসুম গরম দুধ নিতে পারেন।
- এর পরে ২ চা চামচ ইসুব গুলের ভূসি নিয়ে পানি অথবা দুধের সাথে ১৫ মিনিটের মতো ভিজিয়ে রাখুন।
- এরপরে ভালোভাবে মিশ্রণ করে পান করুন। এভাবে ১ সপ্তাহ নিয়মিত খেলে আপনার গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
ওজন কমাতে ইসবগুলের ভুসি খাওয়ার নিয়ম
আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন, যারা অতিরিক্ত ওজনের জন্য বিভিন্ন সমস্যায় ভুগছেন, আর সব সময় ভাবতে থাকেন যে, কিভাবে অতিরিক্ত ওজন কমিয়ে নিজেকে ফিট রাখবেন। তো অতিরিক্ত ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে আপনি খেতে পারেন ইসুবগুলের ভুসি।
- ওজন কমানোর জন্য আপনাকে ২৪০ মিলি লিটার পানি নিতে হবে।
- এরপরে ২ চা চামচ ইসবগুলের ভুসি নিতে হবে।
- সাথে ১-২ চা চামচ পরিমান লেবুর রস নিতে হবে।
- সর্বশেষ উপাদান গুলো ভালো মতো মিশ্রণ করে তার পরে পান করতে হবে। এটিই ওজন কমাতে ইসবগুলের ভুসি খাওয়ার নিয়ম।
ইসবগুলের ভূসি
ইসবগুলের ভূসি মূলত এটি প্ল্যান্টাগো ওভাটার বীজের খোসা। এটি আবার রেচক বা ল্যাক্সেটিভ নামেও পরিচিত। ইসুবগুলের ভুস নিয়মিত খেলে মানবদেহের বিভিন্ন সমস্যা দূর করে থাকে। বিশেষ করে কোষ্ঠকাঠিন্য, অগ্নাশয়, হার্ট সহ শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সুস্থ্য রাখতে সহায়তা করে থাকে।
ইসবগুলের ভুসি কখন খাওয়া উত্তম
ইসবগুলের ভুসি কখন খাওয়া উত্তম এ সম্পর্কে অনেকে জানতে চান- ইসবগুলের ভুসি সকালে খালি পেটে খাওয়া সবচেয়ে ভালো। তবে খাওয়ার পূর্বে ২০-৩০ মিনিট ভিজিয়ে রেখে তারপরে খাবেন।
রাতে ঘুমানোর আগে ইসবগুলের ভুসি খেলে কি হয়?
রাতে ঘুমানোর আগে ইসবগুলের ভুসি খেলে কি হয় এ সম্পর্কে অনেকে জানতে চান এর উত্তর হল- রাতে ঘুমানোর পূর্বে ইসবগুলের ভুসি খেলে কিছুই হবে না। তবে খেয়ে সাথে সাথে শুয়ে পড়া যাবেনা। অবশ্যই ঘুমানোর ১-২ ঘন্টা পূর্বে খেতে হবে।
গরম দুধের সাথে ইসবগুলের ভুসি খেলে কি হয়?
গরম দুধের সাথে ইসবগুলের ভুসি খেলে কি হয় এর সম্পর্কে অনেকে প্রশ্ন করে থাকেন, এর উত্তর হল দুধের সাথে ইসবগুলের ভুসি খেলে সমস্যা নেই, আপনি চাইলে খেতে পারেন।
ইসবগুলের ভুসি কিভাবে খেলে ওজন কমে?
ইসবগুলের ভুসি কিভাবে খেলে ওজন কমে- হ্যা অবশ্যই দুধের সাথে ইসবগুলের ভুসি খেলে ওজন কমে।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে ইতিমধ্যে জেনেছেন যে, ইসবগুলের ভুসি উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে সেই সাথে এটি খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য জেনেছেন। সুতরাং উপক্ত সমস্যা থেকে মুক্তির জন্য ইসবগুলের ভুসি খেতে পারেন। আর আপনার সমস্যাটি যদি জটিল হয় তাহলে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন।
আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনি যদি উপকৃত হয়ে থাকেন, তাহলে অনুগ্রহ করে আপনার পরিচিতদের মাঝে শেয়ার করবেন। সেই সাথে আজকের আর্টিকেলের কোনো তথ্য যদি আপনার কাছে ভুল প্রমাণিত হয়, তাহলে অনুগ্রহ করে প্রমাণ সহ আমাদের সাথে যোগাযোগ কবেন।
আর এরকম নিত্যনতুন তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইট www.kanon24.com নিয়মিত ভিজিট করুন। এতোক্ষণ সময় নিয়ে আমাদের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
কানন২৪ এর নীতিমালা মেনে মন্তব্য করুন।প্রতিটি মন্তব্যের জবাব দেওয়া হয়;
comment url