ড্রাইভিং লাইসেন্স অনলাইন আবেদন-ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম
ড্রাইভিং লাইসেন্স অনলাইন আবেদন এবং ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়ছে। সুতরাং আপনি যদি ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে চান, তাহলে আজকের আর্টিকেলটি শুধু মাত্র আপনার জন্য।
এছাড়াও আজকের আর্টিকেলে ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে কি কি কাগজ পত্র বা নথি পত্র লাগে, কত বছর মেয়াদী করা যায় এবং কত বছর বয়সে ড্রাইভিং লাইসেন্স করা যায় এ সম্পর্কে আজকের আর্টকেলে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। সুতরাং সময় ক্ষেপন না করে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিন।.
ড্রাইভিং লাইসেন্স অনলাইন আবেদন
আমাদের নিত্যদিনের প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র বা নথি পত্র গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি নথি হল ড্রাইভিং লাইসেন্স। কেননা আমাদের নিত্য দিনের প্রয়োজনে অনেকেই গাড়ি কিনে থাকি। কিন্তু এই গাড়ি ড্রাইভ করার জন্য বা চালানোর জন্য প্রয়োজন একটি ড্রাইভিং লাইসেন্সের।
কেননা আপনি গাড়ি ড্রাইভ করতে পারেন কিনা সেটার প্রমাণ পত্র হিসেবে একমাত্র গ্রহণ যোগ্য নথি হল ড্রাইভিং লাইসেন্স। যা প্রমাণ করে যে আপনি একজন দক্ষ চালক। যার জন্যই আমাদের জাতীয় পরিচয় পত্র, পাসপোর্টের মতো এই ড্রাইভিং লাইসেন্স ও প্রয়োজনীয় একটি নথি।
কিন্তু এই ড্রাইভিং লাইসেন্সে করতে গিয়ে আমাদের অনেক সময় নানা রকম সমস্যার সম্মূখীন হতে হয়। এই সমস্যার অন্যতম কারন হল এই বিষয় সম্পর্কে আমাদের সঠিক জ্ঞান না থাকা। যার জন্য আমরা অনেক সময় বিভিন্ন প্রতারক চক্র বা দালালদের ক্ষপড়ে পড়ে যায়। যার ফলে আমাদের সমস্যা আরও বৃদ্ধি পায়।
কিন্তু আপনি যদি ড্রাইভিং লাইসেন্স করার সঠিক নিয়ম জেনে থাকেন, তাহলে এটি আমরা জন্য খুবই সহজসাদ্য একটি ব্যাপার। আর আজকের আর্টিকেলে এই জন্যই আমরা ড্রাইভিং লাইসেন্স অনলাইন আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। সুতরাং বিস্তারিত পড়ার মাধ্যমে সকল তথ্য গুলো জেনে নিন।
ড্রাইভিং লাইসেন্স অনলাইন আবেদন এর জন্য আপনাকে সর্বপ্রথম আপনার ডিভাইসে ইন্টারনেট সংযোগ করতে হবে। এরপরে আপনাকে বাংলাদেশ সরকার নির্ধারিত এবং বিআরটি কতৃক অনুমোদিত ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য অফিসিয়াল ওয়েবসাইট BSP PORTAL এ গিয়ে আপনাকে একটি একাউন্ট তৈরি করতে হবে।
আরও পড়ুন: জেনে নিন জন্ম নিবন্ধন করার নতুন নিয়ম।
এরপরে আপনাকে লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে হবে। লার্লার কার্ডের জন্য আবেদনের পরে আপনাকে পরিক্ষার জন্য একটি ডেট দেওয়া হবে। সেই ডেটে আপনাকে পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করতে হবে এবং পরীক্ষায় পাস করতে হবে। BRTA থেকে আসা একজন টিচার/ইন্সট্রাক্টরের অধীনে সব কিছু সম্পন্ন হবে। ড্রাইভিং লাইসেন্স অনলাইন আবেদন এর জন্য সকল প্রক্রিয়া নিম্নে আলোচনা করা হল-
ড্রাইভিং লাইসেন্স করার যোগ্যতা
- ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার জন্য প্রথমে আপনার লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকতে হবে।
- ড্রাইভিং লাইসেন্সের আবেদনের জন্য আবেদনকারীকে অবশ্যই নূন্যতম ৮ম শ্রেণি পাস করতে হবে।
- অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদনকারীর বয়স নূন্যতম ১৮ বছর হতে হবে।
- পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদনকারীর বয়স নূন্যতম ২১ বছর হতে হবে।
- ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদনকারীকে অবশ্যই মানসিক এবং শারীরিকভাবে সুস্থ্য থাকতে হবে। এগুলোই মূলত ড্রাইভিং লাইসেন্স করার যোগ্যতা।
লার্নার বা শিক্ষানবি ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে যেসব কাগজপত্র লাগে
- প্রথমে অনলাইনের মাধ্যমে নির্ধারিত ফরমে আবেদন করতে হবে।
- ড্রাইভিং লাইসেন্সের আবেদনকারীর ছবি (স্ট্যাপ ৩ কপি এবং ২ কপি পাসপোট সাইজ অথবা ছবির সাইজ সর্বোচ্চ ১৫০ কেবি (৩০০ x ৩০০ পিক্সেল) হতে হবে অবশ্যই।
- রেজিস্ট্রার্ড ডাক্তার কর্তৃক মেডিক্যাল সার্টিফিকেট।
- জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি বা স্ক্যানকপি। অবশ্যই সর্বোচ্চ ৬০০কে.বি হতে হবে।
- ইউটিলিটি বিলের স্ক্যান কপি (আবেদনকারীর বর্তমান ঠিকানা এবং জাতীয় পরিচয়পত্রের ঠিকানা যদি ভিন্ন হয় তবে বর্তমান ঠিকানার ইউটিলিটি বিল অবশ্যই সংযুক্ত করতে হবে)।
- বর্তমান ড্রাইভিং লাইসেন্সের স্ক্যান কপি। (যদি আপনি আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন, পরিবর্তন বা লাইসেন্সের ধরন পরিবর্তন করতে চান, তাহলে এটির প্রয়োজন।)
- ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য অনলাইনে আবেদনের সময় যদি আপনার কোনো তথ্য ভুল প্রদান করেন বা ভুয়া তথ্য প্রদান করেন তাহলে লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স এবং স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স বাতিল সহ তার বিরুদ্ধে আইন গত ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়ে থাকে। সুতরাং তথ্য প্রদানের সময়ে সতর্ক থাকতে হবে।
- এরপরে আপনাকে নির্ধারিত ফি পরিশোধ করতে হবে।
- আবেদন সম্পূর্ণ হয়ে গেলে আপনাকে একটি লার্নার প্রদান করা হবে এবং সেখানে আপনার পরীক্ষার ডেট দেওয়া থাকবে। সেই ডেটে লিখিত, মৌখিত এবং ফ্লিড টেস্ট পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করতে হবে এবং পরীক্ষায় পাস করতে হবে।
- এরপরে আপনাকে আবার স্মার্টকার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য নির্ধারিত ফি প্রদান করে আবেদন করতে হবে।
- এর পরে একটি ডেটে আপনাকে আপনার বায়োমেট্রিক্স (ডিজিটাল ছবি, ডিজিটাল স্বাক্ষর ও আঙ্গুলের ছাপ) দিতে হবে।
- সর্বশেষ লাইসেন্স এর কাজ সম্পূর্ণ হওয়া মাত্র আপনাকে এস এম এসের মাধ্যমে স্মার্ট কার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্স গ্রহণের তারিখ জানিয়ে দিবে এবং আপনি সেই তারিখে যেয়ে আপনার কাঙ্ক্ষিত ড্রাইভিং লাইসেন্স গ্রহণ করতে হবে। এগুলোই মূলত লার্নার বা শিক্ষানবি ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে যেসব কাগজপত্র লাগে।
স্মার্টকার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজ বা নথিপত্র
- প্রথমে আপনাকে নির্ধারিত ফর্মে আবেদন করতে হবে।
- রেজিস্ট্রার্ড ডাক্তার কতৃক মেডিক্যাল সার্টিফিকেট ।
- ন্যাশনাল আইডি কার্ডের সত্যায়িত ফটোকপি।
- সদ্যতোলা এককপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
- স্মার্টকার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য নির্ধারিত ফি বিআরটিএ’র নির্ধারিত ব্যাংকে জমাদানের রশিদ। এগুলোই স্মার্টকার্ড ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজ বা নথিপত্রই
ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য নির্ধারিত ফি
- অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স ১০ বছর মেয়াদী করার জন্য ৪,৪৯৭/- টাকা ফি প্রদান করতে হবে।
- পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স ০৫ বছর মেয়াদী করার জন্য ২,৭৭২/- টাকা ফি প্রদান করতে হবে
মোটরসাইকেল ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম
ড্রাইভিং লাইসেন্স অনলাইন আবেদন পক্রিয়া সম্পর্কে ইতিমধ্যে অবগত হয়েছেন। এখন মোটরসাইকেল ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম সম্পর্কে জেনে নিন-
আপনি মোটরসাইকেল বা অন্যকোনো যানবাহনের জন্য ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আবেদন করেন না কেন সব গুলো লাইসেন্সের প্রক্রিয়া গুলো একই। মোটরসাইকেল ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য আপনাকে সর্বপ্রথম ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য নির্ধারিত ওয়েবসাইট BSP PORTAL প্রবেশ করতে হবে।
আরও পড়ুন: জেনে নিন ইন্ডিয়ান ভিসা করার নিয়ম।
এরপরে সেখানে আপনাকে একটি একাউন্ট তৈরি করতে হবে। এরপরে আজকের আর্টিকেলের উপরের অংশে বর্ণিত নিয়ম অনুসরন করে প্রয়োজনী কাগজ পত্র দিয়ে আপনার মোটরসাইকেলের জন্য ড্রাইভিং লাইসেন্সের আবেদন করতে পারেন।
ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক
ড্রাইভিং লাইসেন্সের আবেদনের পর তা পক্রিয়া হতে বেশ কিছুদিন সময় লাগে। এই সমকাল ১-৬ মাস পর্যন্ত হতে পারে। তাই ড্রাইভিং লাইসেন্সের আবেদনের পরে কি অবস্থায় আছে সেটা জানার জন্য আমরা আগ্রহী হয়ে থাকি। তাই দ্রুত ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ড্রাইভিং লাইসেন্সের বর্তমান অবস্থা জানার খুবই প্রয়োজন।
ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার বেশ কিছু উপায় আছে। এর মধ্যে একটি উপায় হল- আপনি সরাসরি নিজেই আপনি যেই বি আর টি অফিসে আবেদন করেছেন, সেখানে গিয়ে খুজ নিতে পারেন। এছাড়াও আপনি চাইলে আপনার হাতে থাকা স্মার্ট ফোনের মাধ্যমে করতে পারেন।
মোবাইল নাম্বার দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক
তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে আপনার ঘরে বসেই যদি সব কাজ সম্পূর্ণ করা সম্ভব হয়, তাহলে বাহিরে যাওয়ার প্রয়োজন কি তাইনা। আপনি চাইলে এখন মোবাইল নাম্বার দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করতে পারেন খুবই সহজে। এর জন্য আপনাকে একটি নিয়ম মেনে কাজ করতে হবে। এই নিময় টি হল-
- সর্বপ্রথম আপনি আপনার স্মার্টফোনের মেসেজ অপশনে প্রবেশ করতে হবে।
- তারপরে টাইপ করতে হবে DL স্প্রেস রেফারেন্স নাম্বার। ( এই রেফারেন্স নাম্বারটি আপনি আপনার লার্নার বা আবেদন ফরমে পেয়ে যাবেন।
- এরপরে 26969 এ নাম্বারটিতে মেসেজ পাঠিয়ে দিন।
- এরপরে ২-৩ মিনিটিরে মধ্যে আপনার ফোনে একটি মেসেজ আসবে এবং এই মেসেজের মাধ্যমে আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্সের সর্বশেষ অবস্থা সম্পর্কে জানতে পারবেন।
অনলাইন ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার উপায়
- আপনি চাইলে অনলাইনের মাধ্যমেও অর্থাৎ এপস এর মাধ্যমে আপনি আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্সের সর্বশেষ অবস্থা জানতে পারবেন। এরজন্য আপনাকে আপনার ফোনের প্লে স্টোর থেকে BRTA DL Checker App ইনস্টল করে নিতে হবে।
- তারপরে BRTA DL Checker App টিতে প্রবেশ করতে হবে।
- প্রবেশের পরে DL NO বা BRTA রেফারেন্স নাম্বারটি দিতে হবে।
- এরপরে Date of Birth এর ঘরে আপনার জন্ম তারিখ সঠিক ভাবে লিখতে হবে।
- সবশেষে সার্চ অপশনে ক্লিক করতে হবে এবং কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে। তাহলে আপনি আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্সের সর্বশেষ অবস্থা সম্পর্কে জানতে পারেন। এটিই অনলাইন ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার উপায়।
নাম দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক
- নাম দিয়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করার জন্য আপনাকে সর্বপ্রথম আপনার ফোন থেকে যেকোনো ব্রাউজারে প্রবেশ করতে হবে।
- এরপরে parivahan.gov.in টাইপ করে এই ওয়েবসাইট প্রবেশ করতে হবে।
- ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশের পরে বাংলাদেশ সরকারের মিনিস্ট্রি অফ রোড ট্রান্সপোর্ট এন্ড হাইওয়ে ওয়েব সাইটটি চলে আসবে।
- এরপরে আপনি দেখতে পাবেন নাম এর অপশন। সেখানে আপনি আপনার নাম এবং প্রয়োজনীয় তথ্য দিবেন।
- এরপরে সাবমিট করলে আপনি আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্সের সর্বশেষ অবস্থা সম্পর্কে জানতে পারবেন।
ড্রাইভিং লাইসেন্স করার নিয়ম
ড্রাইভিং লাইসেন্স করা প্রক্রিয়া আপনি যদি বুঝতে পারেন তাহলে আপনার জন্য এটি একটি খুবই সহজ বিষয়। কেননা এখন আর ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে কোনো দালাল বা তৃতীয় কোনো ব্যক্তির প্রয়োজন নেই। কেননা এখন আপনি চাইলে ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে ঘর বসে খুবই সহজে আবেদন করতে পারবেন।
বর্তমানে ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে কি কি লাগে?
বর্তমানে ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে কি কি লাগে এ সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলের উপরের অংশে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করা হয়েছে। সুতরাং আপনি যদি উপরের অংশটি পড়ে থাকেন, তাহলে অনুগ্রহ করে বিস্তারিত তথ্য জানার জন্য উপরের অংটি পড়ে নিবেন।
কত বছর হলে ড্রাইভিং লাইসেন্স করা যায়?
কত বছর হলে ড্রাইভিং লাইসেন্স করা যায় এ সম্পর্কে অনেকে প্রশ্ন করে থাকেন, এর উত্তর হল- ড্রাইভিং লাইসেন্সের জন্য সর্বনিম্ন ১৮ বছর বয়স হতে হবে।
ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে কত টাকা লাগে?
ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে কত টাকা লাগে এর উত্তর হল- অপেশাদার লাইসেন্সের জন্য ৪,৪৯৭/- টাকা এবং পেশাদার লাইসেন্সের জন্য ২,৭৭২/- টাকা।
ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করতে কত টাকা লাগে?
ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করতে কত টাকা লাগে এ সম্পর্কে অনেকে জানতে চান এর উত্তর হল- ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন ফি ৪ হাজার ১৫২ টাকা মাত্র। তবে আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্সের মেয়াদ যদি উত্তীর্ণ হয়ে ১৫ দিন পার হয়ে যায়, তাহলে প্রতিবছর হিসেবে ৫১৮ টাকা জরিমানা দিতে হবে।
শেষ কথা
প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে ইতিমধ্যে ড্রাইভিং লাইসেন্স অনলাইন আবেদন করার নিয়ম, ড্রাইভিং লাইসেন্সে চেক করার সকল নিয়ম সম্পর্কে জেনেছেন। সুতরাং আপনি যদি আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে কিং ড্রাইভিং লাইসেন্সের সর্বশেষ অবস্থা সম্পর্কে জানতে চান, তাহলে উপরের নিয়ম গুলো অনুসরন করতে পারেন।
আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনি যদি উপকৃত হয়ে থাকেন, তাহলে অনুগ্রহ করে পরিচিতদের মাঝে শেয়ার করবেন। আর আর্টিকেলের কোনো তথ্য আপনার কাছে ভুল প্রমাণিত হয়, তাহলে সঠিক তথ্য প্রমাণ সহ আমাদের সাথে যোগাযোগ করবে।
এরকম নিত্যনতুন তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইট www.kanon24.com নিয়মিত ভিজিট করুন। আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আজকের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
কানন২৪ এর নীতিমালা মেনে মন্তব্য করুন।প্রতিটি মন্তব্যের জবাব দেওয়া হয়;
comment url