গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া যাবে না এবং গর্ভাবস্থায় কি কি খাওয়া যাবে না

গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া যাবে না এবং গর্ভাবস্থায় কি কি খাওয়া যাবে না এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। সুতরাং আপনি যদি সন্তান সম্ভব্য অথবা গর্ভধারণী মা হয়ে থাকেন, তাহলে আজকের আর্টিকেলটি শুধু মাত্র আপনার জন্য।
গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া যাবে না
সেই সাথে আজকের আর্টিকেলে আরও আলোচনা করা হয়েছে গর্ভাবস্থায় যেসব খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে সহ বিভিন্ন ধরনের তথ্য বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে আজকের আর্টিকেলে। সুতরাং সময় ক্ষেপন না করে বিস্তারিত তথ্য জেনে নিন।

গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া যাবে না 

পৃথিবী একজন নারীর জীবন পরিপূর্ণ হয়ে থাকে মা হওয়ার মধ্যে দিয়ে। আবার একজন নারীর সবচেয়ে বড় সার্থকতার মধ্যে মা হওয়ার সার্থকতা সবচেয়ে বেশি। কিন্তু একজন নারীর মা হওয়ার গল্পটা মোটে সহজসাদ্য কোনো গল্প নয়। এর জন্য অনেক বাঁধার সম্মূখীন হতে হয় প্রতি নিয়ত।

আর এসব বাঁধা বিপত্তি মোকাবেলা করার ফরেই একজন নারী মা হয়ে থাকেন। কিন্তু একজন নারী যখন প্রথম গর্ভধারণ করে থাকেন, তখন গর্ভধারণ জার্নি সম্পর্কে অনেক তথ্যই অজানা থাকে। যার ফলে ছোট খাটো কিছু ভুলে জন্য ঘটতে পারে অনেক বড় দূর্ঘটনা।
বিশেষ করে গর্ভধারনের প্রথম তিন মাস খুবই স্পর্শকাতর। কেননা এই সময় ছোট খাটো ভুলের জন্য যেকোনো সময় ঘটতে পারে গর্ভপাতের মতো দূর্ঘটনা। সুতরাং গর্ভধারণ এর পর থেকে বাচ্চা হওয়ার পরেও বেশ কিছুদিন প্রতিটি সময় সতর্ক অবস্থায় থাকতে হবে।

গর্ভাবস্থায় বেশ কিছু খাবার রয়েছে সেগুলো খাওয়া মাত্রই ঘটতে পারে যেকোনো ধরনের বড় বিপত্তি। সুতরাং আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে জানতে পারবেন যে, গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া যাবে না এবং সেই সাথে আরও জানতে গর্ভাবস্থায় যেসব খাবার খাওয়া যাবে না সেসব সব সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।

গর্ভাবস্থায় বেশ কিছু ফল খেলেই ঘটতে পারে মারাক্ত দূর্ঘটনা। সেই ফল গুলো হল-

আনারস: আনারস খুবই উপকারি একটি ফল। কেননা এতে রয়েছে ভিটামিন সি, অ্যামাইনো এসিড সহ বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান। কিন্তু এতো উপকারি ফল হওয়া সত্ত্বেও গর্ভাবস্থায় এই আনারস খেলে ঘটতে পারে গর্ভপাতের মতো দূর্ঘটনা। কেননা আনারসে বিদ্যমান পুষ্টি উপাদান জরায়ুকে নরম করে দিয়ে থাকে।
যার ফলে গর্ভপাত হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। যার জন্য চিকিৎসকরা গর্ভাবস্থায় আনারস খেতে নিষেধ করে থাকেন। সুতরাং আপনি যদি একজন গর্ভবতী মা হয়ে থাকেন, তাহলে আনারস খাওয়া উচিৎ নয়। গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া যাবে না আনারস সেগুলোর মধ্যে অন্যতম।

পেঁপে: পেঁপে খুবই উপকারি একটি ফল হওয়া সত্ত্বেও গর্ভকালীন অবস্থায় পেঁপে এড়িয়ে চলা উচিৎ। কেননা পেঁপে লাটেক্স নামক এক ধরনের পদার্থ থাকে। যার ফলে গর্ভপাত হওয়ার সম্ভবনা বেড়ে যায়। এমনকি গর্ভাবস্থায় পেঁপে খেলে ভ্রণের বিকাশেও বাঁধা সৃষ্টি করে থাকে। এই গর্ভাবস্থায় পেঁপে এড়িয়ে চলা উচিৎ।

কামারাঙ্গা: গর্ভাবস্থা ভুলেও কামারাঙ্গা খাওয়া যাবেনা। কেননা এই কামারাঙ্গা খাওয়ার ফলে ঘটতে পারে গর্ভপাতের মতো দূর্ঘটনা। সুতরাং গর্ভাবস্থায় কামারাঙ্গা খাওয়া থেকে সম্পূর্ণ বিরত থাকতে হবে।

তেঁতুল: নারীদের টক জাতীয় ফল গুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি পছন্দের ফল হল তেঁতুল। এই তেঁতুল দেখলে জীভে পানি আসেনা এমন মানুষ খুজে পাওয়া মুশকিল। কিন্তু গর্ভাবস্থায় অধিক পরিমান তেঁতুল খেলে ঘটতে পারে যেকোনো ধরনের বড় দূর্ঘটনা। কেননা তেঁতুলে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন সি সহ বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান রয়েছে।

এর মধ্যে বেশ কিছু পুষ্টি উপাদানের জন্য তেঁতুল খেলে একজন গর্ভবতী মায়ের প্রোজেস্টেরনের উৎপাদনকে দমন করে থাকে। আর এই প্রোজেস্টেরনের মাত্রা তুলনামূলক কমে গেলে তা আপনার সন্তানের জন্য খুবই ক্ষতিকর হতে পারে এবং সেই সাথে গর্ভপাতেরও প্রবল সম্ভাবনা দেখা দেয়।
সুতরাং আপনি যদি একজন গর্ভবতী মা হয়ে থাকেন, তাহলে অবশ্যই গর্ভকালীন সময়ে তেঁতল খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া যাবে না তার মধ্যে তেঁতল অন্যতম একটি ফল।

খেজুর: খেজুর আমাদের সবার পছন্দের একটি ফল। কেননা এতে প্রচুর পরিমান পুষ্টি উপাদান রয়েছে। আর খেঁজুরে বিদ্যমান ভিটামিন, প্রটিন খুবই উঁচু মানের এবং এতে প্রচুর পরিমান আয়রন রয়েছে। তাই খেঁজুর খেলে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। 

আর এর ফলে জরায়ু মুখের সংকোচন বৃদ্ধি পায়।যা ভ্রুণের জন্য অত্যান্ত ক্ষতিকর হয়ে থাকে। সুতরাং গর্ভাবস্থায় খেজুর খাওয়া থেকে বিরিত থাকা উচিৎ।

আঙ্গুর: আঙ্গুর পুষ্টি গুণ সমৃদ্ধ একটি ফল হলে গর্ভাবস্থায় এটি খাওয়া সম্পূর্ণ ভাবে নিষেধ। কেননা আঙ্গুরে বিদ্যমান রেসভেরাট্রল নামক যৌগ হরমোনের ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টি করে থাকে, সেই সাথে এটিতে রয়েছে তাপ উৎপাদন কারী উপাদানা। যা একজন গর্ভবতী মা এবং বাচ্চার জন্য খুবই ক্ষতিকর।

হিমায়িত ফল: গর্ভাবস্থায় কোনো ভাবে কোনো রকম হিমায়িত ফল খাওয়া উচিৎ নয়। কেননা হিমায়িত ফল শিশুর জন্য বিষাক্ত হতে পারে। সুতরাং আপনি যদি একজন গর্ভবতী মা হয়ে থাকেন, তাহলে অবশ্যই সবসময় তাজা ও মৌসুমী ফল খাওয়ার চেষ্টা করবেন। এতে করে মা ও শিশু দুই জনেই সুস্থ্য থাকবেন।

ক্যানড টমেটো: ক্যানড টমেটো বা কোনো প্রকার প্রক্রিয়াজাত ফল বা ফলের জুস গর্ভাবস্থায় খাওয়া উচিৎ নয়। এমন কি ফরমানিল যুক্ত যে কোনো ধরনের ফল খাওয়া থেকেও বিরত থাকতে হবে। তা না হলে ঘটতে পারে বিপত্তি।

গাজর: গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাস গাজর খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। তাহলে গর্ভাবস্থায় অনেক ঝুঁকি এড়ানো সম্ভব হবে। তাহলে বুঝতেই পারছেন যে , গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া যাবে না এ সম্পর্কে। 

গর্ভাবস্থায় কি কি খাওয়া যাবে না 

গর্ভাবস্থায় বেশ কিছু খাওয়ার জন্য ঘটতে পারে গর্ভপাতের মতো বড় দূর্ঘটনা। আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে জানতে পারবেন গর্ভাবস্থায় কি কি খাবার খাওয়া যাবে না এ সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য জেনে নিন।

গর্ভাবস্থায় কি কি সবজি খাওয়া যাবে না 

একজন মায়ের জন্য গর্ভাবস্থা খুবই সেনসেটিভ একটি সময়। কেননা এই সময় সামান্য কিছু ভুলের জন্য ঘটতে পারে গর্ভপাতের মতো দূর্ঘটনা। তাই গর্বকালীন সময়ে একজন মায়ের খুবই সতর্ক থাকতে। এমনকি এই সময় কিছু কিছু খাবার থেকেও বিরত থাকতে হবে। তাহলে চলুন জেনে নিই গর্ভাবস্থায় কি কি সবজি খাওয়া যাবে না এ সম্পর্কে সকল তথ্য-

করলা: করলা খুবই উপকারি একটি সবজি হলেও গর্ভাবস্থায় এটি খাওয়া থেকে সম্পূর্ণ রূপে বিরত থাকায় উচিত। কেননা করলাতে গ্লাইকোলাইসিস, সেপনিক,মারোডিসিন নামক বেশ কিছু ক্ষতিকর পদার্থ বিদ্যমান থাকে। যার ফলে গর্ভবতী একজন মা এবং অনাগত সন্তানের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
সুতরাং আপনি যদি একজন গর্ভবতী মা হয়ে থাকেন, তাহলে অবশ্যই গর্ভাবস্থায় করলা খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে, এতে করে আপনি এবং আপনার অনাগত সন্তান সুস্থ্য থাকবেন।

সজিনা: সজিনা খুবই পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ একটি খাবার হলে গর্ভাবস্থায় সজিনা খাওয়া উচিৎ নয়। কেননা সজিনাতে বিদ্যমান রয়েছে আলফা সিটেস্টেরল নামক উপাদান। যার ফলে ঘটতে পারে গর্ভপাতের মতো দূর্ঘটনা। সুতরাং আপনি যদি একজন গর্ভবতী মা হয়ে থাকেন, তাহলে গর্ভাবস্থায় সজিনা এড়িয়ে চলুন। এতে করে অনেকটাই ঝুঁকি মুক্ত থাকবেন।

বেগুন: বেগুন খুবই জনপ্রিয় একটি সবজি হলে গর্ভাবস্থায় বেগুন খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত। কেননা বেগুনে বিদ্যমান রয়েছে প্রচুর পরিমান ফাইটোহরোমনস উপাদান। যার ফলে বেগুন খেলে পিরিয়ড হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। সুতরাং গর্ভাবস্থায় বেগুন এড়িয়ে চলা উচিৎ।

গর্ভাবস্থায় কি কি মাছ খাওয়া যাবে না

গর্ভাবস্থায় প্রতিটা মুহূর্তে সতর্কতার সহিত চলতে হবে। কেননা এই সময় ছোট খাটো যেকোনো ধরনের ভুলের জন্য হতে পারে গর্ভপাতের মতো দূর্ঘটনা। তাহলে চলুন জেনে নিই গর্ভাবস্থায় কি কি মাছ খাওয়া যাবে না এ সম্পর্কে-

তেলাপিয়া মাছ: গর্ভাবস্থায় তেলাপিয়া মাছ খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। কেননা তেলাপিয়া মাছে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ক্ষতিকর ফ্যাট। যার ফলে আমাদের শরীরের কোলেস্টোরলের পরিমান বেড়ে যায়। এর ফলে গর্ভাবস্থায় যেকোনো ধরনের দূর্ঘটনা বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। সুতরাং গর্ভাবস্থায় তেলাপিয়া মাছ এড়িয়ে চলুন।

সামুদ্রিক মাছ: সামুদ্রিক মাছে প্রচুর পরিমান ওমেগা-৩ রয়েছে। যা আমাদের জন্য খুবই উপকারি। কিন্তু গর্ভাবস্থা অধিক পরিমানে সামুদ্রিক মাছ খাওয়া উচিৎ নয়।

গর্ভাবস্থায় লেবু খাওয়া যাবে কি

গর্ভধারনের প্রথম তিন মাস খুবই সতর্ক থাকতে হবে। বিশেষ করে খাওয়ার ব্যাপারে। কেননা অনেক ধরনের খাবার রয়েছে, যার ফলে গর্ভপাতের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এমনকি গর্ভপাত ও হয়ে যায়। তাহলে চলুন জেনে নিই গর্ভাবস্থায় লেবু খাওয়া যাবে কি না এ সম্পর্কে-

গর্ভাবস্থায় অবশ্যই লেবু খাওয়া যাবে। তবে পরিমানের অধিক লেবু খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।

গর্ভাবস্থায় শসা খাওয়া যাবে কি 

গর্ভাবস্থায় সব ধরনের খাওয়া উচিৎ নয়। কেননা খাবারের মাধ্যমে অনেক সময় গর্ভপাত হওয়া সম্ভাবনা বেড়ে যায়। এ জন্য গর্ভাবস্থায় বেশ কিছু খাবার এড়িয়ে চলা উচিৎ। যা ইতিমধ্যে অনেক গুলো খাবার সম্পর্কে জেনে গেছেন যেগুলো খাওয়া যাবে না সেগুলো সম্পর্কে। তাহলে চলুন জেনে নিই গর্ভাবস্থায় শসা খাওয়া যাবে কি না এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।
শসা খুবই উপকারি ও জনপ্রিয় একটি খাবার। শসা গর্ভাবস্থায় অবশ্যই খাওয়া যাবে কিন্তু তা পরিমান মতো খেতে হবে। তাহলে কোনো অসুবিধা হবেনা।

গর্ভাবস্থায় টক খাওয়া যাবে কি 

গর্ভাবস্থায় বেশ কিছু খাবার এড়িয়ে চলা উচিৎ। তা না হলে গর্ভপাত সহ বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্য ঝুঁকির সম্ভাবনা বেড়ে যেতে পারে। তাই গর্ভাবস্থায় বেশ কিছু খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। তাহলে চলুন জেনে নিই গর্ভাবস্থায় টক খাওয়া যাবে কি না এ সম্পর্কে বেশ কিছু তথ্য।

গর্ভাবস্থায় টক খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিৎ। কেননা অতিরিক্ত টক জাতীয় খাবার খাওয়ার জন্য ঘটতে পারে গর্ভপাতের মতো দূর্ঘটনা। সুতরাং আপনি যদি একজন গর্ভধারিনী মা হয়ে থাকেন, তাহলে আপনার স্বাস্থ্য ঝুঁকি ও আপনার অনাগত সন্তানের স্বাস্থ্য ঝুঁকি এড়াতে টক জাতীয় খাবার না খাওয়ায় ভালো।

গর্ভাবস্থায় মুড়ি খেলে কি হয়

অনেকেই মনে করে থাকেন গর্ভাবস্থায় মুড়ি খেলে হয়তো কোনো ক্ষতি হতে পারে কিন্তু এই ধারণাটি সম্পূর্ণ রূপে ভুল। সুতরাং গর্ভাবস্থায় মুড়ি খেলে কোনো সমস্যা নেই। তবে অতিরিক্ত মুড়ি খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। কেননা অতিরিক্ত মুড়ি খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে। তাহলে বুঝতেই পারছেন যে, গর্ভাবস্থায় মুড়ি খেলে কি হয় এ সম্পর্কে।

গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কত দিন পর বোঝা যায়

অনেকেই প্রশ্ন করে থাকেন যে গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ কত দিন পর বোঝা যায় এ সম্পর্কে। তাহলে চলুন জেনে নিই এই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য-
গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ সাধারনত পিরিয়ড মিস হওয়ার ১ সপ্তাহের মধ্যেই দেখা যায়। কারও কারও ক্ষেত্রে আগে পরেও হতে পারে।

শেষ কথা

প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে ইতিমধ্যে জেনে গেছেন গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া যাবে না এ সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য। সেই সাথে আরও জেনেছেন যে গর্ভাবস্থায় যেসব খাবার থেকে বিরত থাকতে হবে এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। সুতরাং আপনি যদি একজন গর্ভবতী মা হয়ে থাকেন, তাহলে উপরে বর্ণিত খাবার গুলো এড়িয়ে চলুন।

সেই সাথে গর্ভাবস্থায় নিয়মিত একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে এবং কোনো ধরনের সমস্যা বুঝতে পারলে পারলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। গর্ভাবস্থায় অবশ্যই প্রথম তিন মাস খুবই সতর্ক থাকতে হবে।
আজকের আর্টিকেলটি পড়ার মধ্যমে আপনি যদি উপকৃত হয়ে থাকেন, তাহলে অবশ্যই অনুগ্রহ করে আপনার পরিচিতদের মাঝে শেয়ার করুন। আমাদের আকজের আর্টিকেলের কোনো তথ্য যদি আপনার নিটক ভুল প্রমাণিত হয়ে থাকে, তাহলে অনুগ্রহ করে সঠিক তথ্য সহ আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।

সেই সাথে আজকের আর্টিকেলটি আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ এবং সেই সাথে সকল ধরনের তথ্যপেতে আমাদের ওয়েবসাইট www.kanon24.com নিয়মিত ভিজিট করুন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

কানন২৪ এর নীতিমালা মেনে মন্তব্য করুন।প্রতিটি মন্তব্যের জবাব দেওয়া হয়;

comment url