চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা এবং খাওয়ার নিয়ম
চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা ও ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে যদি আপনি জানতে আগ্রহী হন এবং স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন হয়ে থাকেন তাহলে আজকের আর্টিকেলটি শুধু মাত্র আপনার জন্য।
সেই সাথে চিয়া সিড সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে বিস্তারিত সকল তথ্য আলোচনা করা হয়েছে। সুতরাং সময় ক্ষেপন না করে চলুন জেনে নিই আজকের বিষয়বস্তু সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।.
চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা
চিয়াসিড মহান আল্লাহ তা’লার অশেষ নিয়ামত। সুস্থ্য ও সুন্দর থাকতে চিয়াসিডের বিকল্প হতেই পারেনা। কেননা চিয়াসিড হাজারো পুষ্টি গুনে ভরপুর। এই চিয়াসিডকে সুপার ফুড ও বলা হই। কেননা এমন কোনো উপাদান নেই যা এই চিয়াসিডের মধ্যে নেই। এছাড়াও চিয়াসিডকে মরুভূমির ব্যাকটেরি বলা হই।
কিন্তু এই ব্যাক্টেরিয়া মানব দেহের জন্য খুবই উপকারি। তাই নিয়মিত প্রতিদিন চিয়াসিড খেলে মিলবে নানান উপকার। এই জন্য চিয়া সিড দিন দিন একটি জনপ্রিয় খাবার হয়ে উঠছে। যদিও এটি প্রাচীনকাল থেকেই এই চিয়াসিডের ব্যবহার হয়ে আসছে।
চিয়া সিড একমাত্র খাবার যেটিতে দুধের চেয়ে ৫ গুণ বেশি ক্যালসিয়াম রয়ছে এবং সেই সাথে রয়েছে আরও নানান পুষ্টিগুণ। চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা হল-
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে: নিয়মিত প্রতিদিন চিয়া সিড খেলে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। কেননা এতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে যথেষ্ঠ সহায়তা করে থাকে। ফলে সহজেই যেকোনো রোগ শরীরে বাসা বাঁধতে পারেনা।
সুতরাং আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যদি দূর্বল হয়ে থাকে, তাহলে নিয়মিত প্রতিদিন চিয়া সিড খেতে পারেন। এতে করে আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দ্রুত বৃদ্ধি পাবে।
হৃদ রোগের ঝুকি কমায়: নিয়মিত প্রতিদিন চিয়া সিড খেলে হৃদ রোগের ঝুঁকি বহুগুণ কমায়। কেননা চিয়া সিডে প্রচুর পরিমান ওমেগা ৩ রয়েছে। যা হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে কাজ করে থাকে। ফলে হৃদ রোগের ঝুঁকি বহুগুণ কমে যায় এবং হার্ট ভালো ও সতেজ থাকে।
সুতরাং আপনি যদি আপনার হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে চান, তাহলে নিয়মিত প্রতিদিন চিয়া সিড খেতে পারেন। এতে করে আপনার হার্টের স্বাস্থ্য ভালো থাকবে। সেই সাথে আপনিও সুস্থ্য থাকবেন।
শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করে: নিয়মিত প্রতিদিন চিয়া সিড খেলে শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে থাকে। কেননা চিয়া সিডে বিদ্যমান বহু পুষ্টি উপাদান, আমাদের শারীরিক দুর্বলতাকে দূর করে শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে থাকে।
সুতরাং আপনি যদি আপনার শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করতে চান, তাহলে নিয়মিত প্রতিদিন চিয়া সিড খেতে পারেন। এতে করে আপনার শারীরিক শক্তি বহুগুণ বৃদ্ধি পাবে।
হাড় মুজবুত করে: নিয়মিত সিয়া সিড বা চিয়া বীজ খেলে হাড় আগের থেকে বহুগুণে মুজবুত হয়। কেননা চিয়া সিডে রয়েছে দুধের চেয়ে ৫ গুণ বেশি ক্যালসিয়াম। যা আমাদের হাড়কে আরও বেশি মুজবুত ও শক্তিশালী করে তোলে।
সুতরাং আপনার হাড় যদি দুর্বল হয়ে থাকে, তাহলে নিয়মিত চিয়া সিড খেতে পারেন। তাহলে আপনার হাড় আগের থেকেও আরও বেশ মুজবুত ও শক্তিশালী হয়ে যাবে।
ক্যান্সারের ঝুকি কমায়: নিয়মিত চিয়াসিড খেলে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। কেননা চিয়া সিডে বিদ্যমান রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা ক্যান্সারের কোষ গুলো বৃদ্ধি করতে বাঁধা প্রদান করে থাকে। যার ফলে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা বহু গুণ কমে যায়।
হজম শক্তি বৃদ্ধি করে: নিয়মিত চিয়া সিড খেলে বদ হজম দূর করে হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে যথেষ্ঠ ভূমিকা পালন করে থাকে। কেননা চিয়া সীডে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ফাইবার। যা আমাদের বদ হজমকে সহজেই দূর করে দেয় এবং সেই সাথে হজম শক্তি বৃদ্ধি করে থাকে।
আরও পড়ুন: জেনে নিন সকালে খেজুর খাওয়ার উপকারিতা।
সুতরাং আপনি যদি বদ হজমের সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাহলে নিয়মিত প্রতিদিন চিয়া সিড খেতে পারেন। এতে করে আপনার বদ হজমের সমস্যা দূর করে হজম শক্তি বহু গুণে বৃদ্ধি করে দেয়।
ওজন কমাতে সাহায্য করে: আপনি যদি অতিরিক্ত ওজনের জন্য দুশ্চিন্তায় ভূগে থাকেন, তাহলে নিয়মিত প্রতিদিন চিয়া সিড খেতে পারেন। এতে করে আপনার অতিরিক্ত ওজন দ্রুত কমে যাবে। সুতরাং আপনি যদি আপনার অতিরিক্ত ওজন কমাতে চান তাহলে নিয়মিত চিয়া সিড খেতে পারেন।
ডায়াবেটিকের ঝুকি কমায়: নিয়মিত চিয়া সিড খেলে ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনাকে কিমিয়ে দেয় এবং সেই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে থাকে। কেননা চিয়া সিড রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে যথেষ্ঠ ভূমিকা পালন করে থাকে। ফলে ডায়াবেটিসের ঝুকি কমে যায় এবং সেই সাথে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ হয়।
সুতরাং আপনি যদি আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান অথবা ডায়াবেটিসের ঝুকি এড়াতে চান, তাহলে নিয়মিত প্রতিদিন চিয়া সিড খেতে পারেন। এতে করে আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে এবং ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বহুগুণ কমে যাবে।
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখে: নিয়মিত প্রতিদিন চিয়া সীড খেলে এতে বিদ্যামান পুষ্টি উপাদান ক্ষতিকর কোলেস্টেরল দূর করে দেয়। ফলে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে থাকে। সুতরাং আপনি যদি আপনার কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান, তাহলে নিয়মিত প্রতিদিন চিয়া সীড খেতে পারেন।
ব্যাথা দূর করে: নিয়মিত প্রতিদিন চিয়া সিড খেলে ব্যাথা দূর করতে সহায়তা করে থাকে। কেননা এতে থাকা পুষ্টি উপাদান আপনার হাঁটু বা জয়েন্টের প্রদাহকে দূর করে দিবে এবং সেই সাথে আপনার ক্যালসিয়াম জনিত সমস্যা দূর করে দিবে। সুতরাং আপনি যদি জয়েন্টের ব্যাথায় ভুগে থাকেন, তাহলে নিয়মিত প্রতিদিন চিয়া সিড খেতে পারেন।
বিষাক্ত পদার্থ দূর করে: নিয়মিত প্রতিদিন চিয়া সিড খেলে শরীর থেকে সকল প্রকার বিষাক্ত পদার্থ বা টক্সিন দূর করে দেয়। সেই সাথে সাথে শরীরকে সুস্থ্য ও সতেজ করে তোলে।
ঘুম জনিত সমস্যা দূর করে: আপনি অনিদ্রায় ভুগে থাকেন, তাহলে নিয়মিত চিয়া সিড খেতে পারেন। এতে করে আপনার ঘুম জনিত সকল সমস্যা দ্রুত দূর হয়ে যাবে। সুতরাং ভালো ঘুমের জন্য নিয়মিত প্রতিদিন চিয়া সিড খেতে পারেন।
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে: নিয়মিত প্রতিদিন চিয়া সিড খেলে স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধি পায়। কেননা চিয়া সিডে রয়েছে ওমেগা-৩। যা আমাদের মস্তিষ্কের জন্য ভালো। সেই সাথে আমাদের মস্তিষ্কের
ত্বক ভালো রাখে: নিয়মিত প্রতিদিন চিয়া সিড খেলে ত্বক ভালো থাকেন। সুতরাং আপনি যদি আপনার ত্বক ভালো রাখতে চান, তাহলে নিয়মিত প্রতিদিন চিয়া সিড খেতে পারেন।
চুল সুন্দর করে: চিয়া সিডে থাকে পুষ্টি উপাদান আমাদের চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সহায়তা করে থাকে। সুতরাং আপনি যদি আপনার চুল ভালো রাখতে চান, তাহলে নিয়মিত প্রতিদিন চিয়া সিড খেতে পারেন।
চিয়া সিডের অপকারিতা
ইতিমধ্যে চিয়া সিডের উপকারিতা সম্পর্কে ইতিমধ্যে বিস্তারিত তথ্য জেনেছেন। তাহলে চলুন জেনে নিই চিয়া সিডের অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য-
- চিয়া সিড আমাদের জন্য খুবই উপকারি হলেও এটি পরিমানে বেশি খাওয়া উচিৎ নয়। কেননা অতিরিক্ত চিয়া সিড খেলে পেটের বিভিন্ন রকমের সমস্যা হতে পারে।
- অতিরিক্ত চিয়াসিড খেলে প্রোস্টেট ক্যান্সার এবং স্তন ক্যান্সারকে বাড়িয়ে তুলতে পারে। তাই চিয়া সিড পরিমান মতো খান।
- অতিরিক্ত চিয়া সিড খেলে ওজন একে বারে কমে যেতে পারে।
- এছাড়াও বিভিন্ন রকম সমস্যা হতে পারে। সুতরাং অতিরিক্ত চিয়া সিড খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
ওজন কমাতে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম
আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে ইতিমধ্যে অবগত হয়েছেন চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। তাহলে চলুন এখন জেনে নিই ওজন কমানোর জন্য চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য-
- আপনার যদি আপনার অতিরিক্ত ওজন কমানোর জন্য প্রথমে আপনাকে এক গ্লাস পরিমান পানিতে এ চা চামচ চিয়া সিড দিয়ে ১৫-৩০ মিনিট পর্যন্ত ভিজিয়ে রাখতে হবে।
- তারপরে সিয়া সিডের সাথে হালকা মধু মিশ্রণ করে নিতে পারেন। অথবা লেবুর রস দিয়ে ভালো মতো মিশ্রণ করে খেতে পারেন।
- এভাবে যদি আপনি নিয়মিত প্রতিদিন চিয়া সিড খেতে পারেন তাহলে অতি দ্রুত আপনার অতিরিক্ত ওজন কমে যাবে।
চিয়া সিড খাওয়ার সময়
আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে ইতিমধ্যে জেনেছেন চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত সকল তথ্য। তাহলে চলুন এবার জেনে নিই চিয়া সিড খাওয়ার সময় সম্পর্কে-
চিয়া সিড আমাদের জন্য খুবই উপকারি একটি খাবার। এই জন্য চিয়া সিড বা চিয়া বীজকে বলা হয়ে থাকে সুপারফুড। চিয়া সিড খাওয়া নির্দিষ্ট তেমন একটি নিয়ম নেই। আপনি চাইলে এই সুপারফুড যেকোনো সময় খেতে পারে। তবে খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই ২০- ৩০ মিনিট পর্যন্ত ভিজিইয়ে রেখে তারপর খাবেন।
আরও পড়ুন: জেনে নিন ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া উপায়।
তবে আপনি চাইলে সকালে ঘুম থেকে উঠে এই চিয়া সিড খেতে পারে, বিকালে বা সন্ধ্যায় ও খেতে পারেন। অথবা রাতে খাওয়ার ৩০ মিনিট পরে এই চিয়াসিড খেতে পারেন।
গর্ভাবস্থায় চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম
গর্ভাবস্থায় চিয়া সিড খাওয়ার নিয়ম হল-
গর্ভবস্থায় বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মূখীন হতে হয়। কিন্তু এসব সমস্যা অনেকটাই দূর হয়ে যায় এই চিয়া সিড খাওয়ার মধ্যেমে। সুতরাং আপনি চাইলে গর্ভাবস্থায় যেকোনো সময় এই চিয়া সিড খেতে পারেন।
চিয়া সিড খাওয়ার জন্য প্রথমে আপনাকে ১ গ্লাস পানিতে এক চা চমচ চিয়া সিড দিয়ে ২০-৩০ মিনিট পর্যন্ত ভিজিয়ে রাখতে হবে। তারপরে এই চিয়া সিড খেতে হবে।
চিয়াসিড পরিচিতি
অনেক পুষ্টিগুনে ভরপুর এই চিয়াসিড। একে আবার চিয়া বীজ ও বলা হই। মরুভূমিতে জন্মানো সালভিইয়া উদ্ভিদের বীজ হলো এই চিয়া বীজ। এটি মূলত মধ্য আমেরিকা ও মেক্সিকোর মরুভূমি অঞ্চলে বেশি জন্মায়। চিয়াসিড বা চিয়া বীজ দেখতে সাদা ও কালো রঙের হয় এবং তিলের মতো আকারে অনেক ছোট হই।
চিয়াসিড দেখতে অনেকটা তোকমা দানার মতো ,তাই অনেকে তোকমার সাথে এটিকে মিলিয়ে ফেলেন। কিন্তু সিয়াসিড বা চিয়াবীজ তোকমার মতো হলেও অনেকটা আলাদা। আর নিয়মিত এই সুপার ফুড চিয়াসিড খেলে মিলবে নানান উপকারিতা। এটিই চিয়াসিড পরিচিতি।
চিয়া সিড এর বাংলা নাম
চিয়া সিড এর বাংলা নাম হল চিয়া বীজ।
চিয়া সিডের পুষ্টিগুণ
চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জেনে নেওয়ার পূর্বে চলুন জেনে নিই চিয়া সিডের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে-
- ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড,
- কোয়েরসেটিন,
- কেম্পফেরল,
- ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড,
- ক্যাফিক এসিড নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট,
- পটাশিয়াম,
- ৭ম্যাগনেশিয়াম,
- আয়রন,
- ক্যালসিয়াম
- দ্রবণীয়
- অদ্রবণীয় খাদ্য আঁশ।
- এগুলো ছাড়াও আরও অনেক পুষ্টিগুণে ভরপুর এই চিয়াসীড।
চিয়া সীডে আরও যেসব পুষ্টিগুণ রয়েছে সেগুলো হল-
- দুধের চেয়ে ৫ গুণ বেশি ক্যালসিয়াম।
- কমলার চেয়ে ৭ গুণ বেশি ভিটামিন সি।
- পালং শাকের চেয়ে ৩ গুণ বেশি আয়রন।
- কলার চেয়ে দ্বিগুণ পটাশিয়াম।
- মুরগির ডিম থেকে ৩ গুণ বেশি প্রোট।
- স্যামন মাছের চেয়ে ৮ গুণ বেশি ওমেগা-৩।
চিয়া সিড খেলে কি গ্যাসের সমস্যা হয়
অনেকেই প্রশ্ন করে থাকে যে, চিয়া সিড খেলে কি গ্যাসের সমস্যা হয়? এই সম্পর্কে। কিন্তু চিয়া সিড খেলে গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্যর মতো সমস্যা সহজেই দূর হয়ে যাবে। সুতরাং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে বাঁচতে চাইলে নিয়মিত চিয়া সিড খেতে পারেন।
দুধের সাথে কি চিয়া সিড খাওয়া যায়
দুধের সাথে কি চিয়া সিড খাওয়া যায় কিনা এই সম্পর্কে অনেক প্রশ্ন করে থাকেন। এর উত্তর হল আপনি চাইলে দুধের সাথেও চিয়া সিড খেতে পারবেন।
ওজন কমানোর জন্য কিভাবে চিয়া বীজ খাবেন
প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলে উপরের অংশে ওজন কমানোর জন্য কিভাবে চিয়া বীজ খাবেন এ সম্পর্কে ইতিমধ্যে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। সুতরাং অনুগ্রহ করে উপরের অংশটি পড়ে নিবেন।
শেষ কথা
চিয়া সিড এর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলে ইতিমধ্যে বিস্তারিত তথ্য জেনেছেন। সেই সাথে চিয়া সিড খাওয়ার নিয়মগুলোসহ চিয়া সিড সহ বিভিন্ন ধরনের তথ্য ইতিমধ্যে জেনেছেন। সুতরাং আপনি যদি সুস্থ্য ও সুন্দর জীবন যাপন করতে চান তাহলে নিয়মিত প্রতিদিন চিয়া সিড খেতে পারেন।
আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ রূপে ধৈর্য সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আজকের আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন, তাহলে অনুগ্রহ করে পরিচিতদের মাঝে শেয়ার করে দিবেন। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের তথ্য পেতে আমাদের ওয়েব সাইট www.kanon24.com নিয়মিত ভিজিট করুন। ধন্যবাদ।
কানন২৪ এর নীতিমালা মেনে মন্তব্য করুন।প্রতিটি মন্তব্যের জবাব দেওয়া হয়;
comment url