ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া উপায়
প্রিয় পাঠক, ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া উপায় নিয়ে আজকের আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। সেই সাথে ৩ দিনে ফর্সা হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে আজকের আর্টিকেলে। সুতরাং আপনি যদি আপনার ত্বককে আরও বেশি ফর্সা, উজ্জ্বল, মসৃণ ও সতেজ করতে চান তাহলে আজকের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ুন।
সেই সাথে আরও জানতে পারবেন স্থায়ীভাবে ফর্সা হওয়ার উপায় গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। সুতরাং আপনি যদি একজন সৌন্দর্য প্রেমী হন এবং নিজের ত্বকে আরও বেশি আকর্ষণীইয় করতে চান, তাহলে সময় ক্ষেপন না করে আর্টিকেলটি পড়া শুরু করুন।
ভূমিকা
ত্বক ফর্সা হওয়া মানেই কিন্তু সুন্দর নয়। সৌন্দর্য অন্য ব্যাপার। কেননা প্রতিটি জীব, প্রাণী বা বস্তু সবারই কিন্তু নিজেস্ব সৌন্দর্য রয়েছে। সেটি যে রঙেরই হোক না কেন। কিন্তু আমরা তারপরেও আমাদের ত্বকে আরও বেশি ফর্সা করার প্রতিযোগীতায় নেমে পড়ি। এটি কিন্তু দোষের কিছু নয়।
অনেকেই তো ত্বকের রঙ ফর্সা করার জন্য বাজার থেকে বিভিন্ন কোম্পানির কত গুলো ক্রিম ব্যবহার করে থাকেন কিন্তু দিন শেষে তেমন একটা ফলাফল পাওয়া যায়না। আবার অনেকে এসব ক্রিম ব্যবহার করার কারনে ত্বকের বিভিন্ন সমস্যায় ভুগে থাকেন। যা খুবই অস্বস্তিকর একটি ব্যাপার।
সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মি, চারপাশের ধূলাবালি সহ বিভিন্ন কারনে আমাদের ত্বক কালচে হয়ে যায়। যায় মোটেও কাম্য নয়। এসব ক্ষতির রশ্মি থেকে ত্বককে ভালো রাখার জন্য আপনি চাইলে আপনার ঘরে থাকা বিভিন্ন উপাদানের সঠিক ব্যবহারের মাধ্যমে ত্বক ফর্সা করতে পারবেন খুবই সহজেই।
এছাড়াও কথায় আছে আগে দর্শনদারি তার পরে গুণ বিচারি। তাছাড়াও আমরা সবাই চাই আমাদের ত্বকের রঙ আরও বেশি ফর্সা, উজ্জ্বল, মসৃণ, সতেজ ও আকর্ষণী করতে। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা কিভাবে এই অসাধ্য সাধন করতে হয়। আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে জানতে পারবেন ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে।
ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া উপায়
ত্বক ফর্সা করার বেশ কিছু ঘরোয়া উপায় রয়েছে । যার মাধ্যমে আপনি চাইলে খুবই দ্রুত সময়ের মধ্যে ফর্সা হতে পারবেন। তাহলে চলুন জেনে নিই-
কাঁচা হলুদ: ত্বক ফর্সা করার জন্য কাঁচা হলুদ বিশেষ গুরুত্ব পালন করে থাকে। এই কাঁচা হলুদ অনেক গুণাগুণ সমৃদ্ধ একটি ঘরোয়া উপাদান। যা আমাদের প্রায় সবার ঘরেই থাকে। এই কাঁচা হলুদে অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল এবং আন্টি ইনফ্লামেটরি উপাদান থাকে। যার ফলে ত্বকের সব ধরনের জীবনুর আক্রমণ থেকে সুরক্ষা করে।
এছাড়াও এ উপাদানটি আমাদের ত্বকের সকল ময়লা বা জীবানু ভিতর থেকে পরিষ্কার করে থাকে।এমনকি কাঁচা হলুদ আমাদের ত্বকের বয়সের ছাপ পড়তেও দেই না এবং সেই সাথে ত্বক দ্রুত ফর্সা, উজ্জ্বল, মসৃণ ও সতেজ করতে সহায়তা করে থাকে। এমন কি কাঁচা হলুদ খেতে পারলে শরীর থেকে টক্সিন দূর করে দেয়।
এছাড়াও এটির মাধ্যমে অনেক উপকার পাওয়া যায়। কাঁচা হলুদ ত্বকে ব্যবহারের জন্য প্রথমে আপনাকে কাঁচা হলুদ ভালো মতো বেটে নিতে হবে । তারপরে এটি ত্বকে লাগিয়ে ১৫ মিনিট থেকে সর্বচ্চ ৩০ মিনিট রাখতে হবে। এরপরে ভালো মতো ধুয়ে ফলতে হবে। এছাড়াও আপনি যদি কাঁচা হলুদ খেতে চান তাহলে কাঁচা হলুদ বেটে নিয়ে...
এক গ্লাস দুধের মধ্যে ১ চা চামচ পরিমান কাঁচা হলুদ দিয়ে ভালোভাবে মিশ্রণ করে তারপরে পান করুন।
সুতরাং আপনি যদি দ্রুত আপনার ত্বকের কালচে দাগ দূর করতে চান এবং সেই সাথে আপনার ত্বক ফর্সা করতে চান তাহলে কাঁচা হলুদ ব্যবহার করতে পারেন। কেননা এটিই ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া উপায় গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি উপায়।
দই ও মধুর ব্যবহার: দই তো আমাদের প্রায় সবারই পছন্দের খাবার একটি খাবার। এই দই খেলে আমরা নানাবিদও উপকার পেয়ে থাকি। সেই সাথে এই দই আমাদের ত্বকে ব্যবহার করলে আমাদের ত্বকের লোমকূপে জমে থাকা ক্ষুদ্র ধূলিকনা বা ময়লা পরিষ্কার করতে সহায়তা করে থাকে। যার ফলে আমাদের ত্বক গভীর থেকে ভালো মতো পরিষ্কার করে থাকে।
টক দই ত্বকে ব্যবহারের পাশাপাশি খেলেও এর উপকারিতা পাবেন। এর জন্য প্রথমে আপনাকে দুই টেবিল চা চামচ টক দই নিন এবং এর সাথে এক চা চামচ পরিমান মধু নিয়ে নিন । এরপরে ভালো মতো মিশ্রণ করে নিন। তারপর ত্বক ভালোমতো ধুয়ে তারপরে ত্বকে ব্যবহার করুন এবং সেই সাথে ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করুন।
তারপর পরে ভালো মতো ধুয়ে ফেলুন। সুতরাং আপনি যদি আপনার ত্বক দ্রত ফর্সা করতে চান তাহলে নিয়মিত এই টক দই উপরে বর্ণিত নিয়ম অনুযায়ী ব্যবহার করুন। তাহলে দ্রুত ত্বক ফর্সা ও উজ্জ্বল হয়ে যাবে। ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া উপায় গুলোর মধ্যে এটি অন্যতম একটি উপায়।
দুধ ও মধুর ব্যবহার: দুধের ও মধুর পুষ্টিগুণ সম্পর্কে আমরা কম বেশি প্রায় সবাই জানি। দুধ পান করার পাশাপাশি ত্বকে ব্যবহার করলে বেশ উপকার পাওয়া যায়। কেননা দুধ ত্বকে ব্যবহার করলে ত্বকের গভীররে থাকা ময়লাগুলোকে সম্পূর্ণরূপ দূর করে দেয়। এই সাথে ত্বককে করে আরও বেশি ফর্সা, উজ্জ্বল, মসৃণ ও সতেজ করতে যথেষ্ঠ ভূমিকা পালন করে থাকে।
দুধ ত্বকে ব্যবহার করা জন্য প্রথমে আপনাকে এক চা চামচ পরিমান দুধ ও এক চা চামচ পরিমান মধু নিতে হবে। তারপরে দুধ ও মধুর ভালো মতো মিশ্রণ করে নিতে হবে। তারপর এইও মিশ্রণটি পরিষ্কার ত্বকে ভালো মতো ব্যবহার করতে হবে এবং ১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করতে হবে। তারপরে ভালো মতো ধুয়ে ফেলতে হবে । তাহলে ত্বক দ্রুত ফর্সা ও উজ্জ্বল হবে।
টমেটো ও লেবুর ব্যবহার: টমেটো ও লেবু আমাদের সকলেরই পরিচিত একটি সবজী জাতীয় ফল। যা আমরা সবাই সালাদ ও তরকারির সাথে খেয়ে থাকি। এই টমেটো ও লেবু ত্বকে ব্যবহার করলে আমাদের ত্বকের গভীর থেকে ময়লা এবং ত্বকে জমে থাকা মৃত কোষ ও রোদের পোড়া দাগ দূর করতে সহায়তা করে থাকে।
এর জন্য প্রথমে আপনাকে দুইটি টমেটো এবং দুই চা চামচ লেবুর রস নিতে হবে। তারপর টমেটোকে ভালো মতো ব্লেডারের মাধ্যমে রস বের করে নিন। তারপরে টমেসোর রস এবং লেবুর রস ভালো মতো মিশ্রণ করুন। তারপরে ত্বক ভালো মতো পরিষ্কার করে ত্বকে লাগিয়ে রাখুন ১৫-২০ মিনিটের মতো। তারপরে ভালো মতো ধুয়ে নিন ।
সুতরাং আপনি যদি আপনার ত্বককে উজ্জ্বল, মসৃণ ও সতেজ করতে চান তাহলে টমেটো ও লেবুর মিশ্রণটি আপনার ত্বকে ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে দ্রুত আপনার ত্বক ফর্সা হয়ে যাবে।
বেসনের ব্যবহার: বেসন ত্বক ফর্সা করতে খুবই কার্যকর একটি ঘরোয়া উপাদান। ত্বকে বেসন ব্যবহারের জন্য প্রথমে আপনাকে পরিমাণ মতো বেসন নিতে হবে এবং সেই সাথে বাটার মিল্কও নিতে হবে। এর পরে উপাদান দুইটিকে ভালো মতো মিশ্রণ করে নিন এবং ত্বক ভালোমতো পরিষ্কার করে তারপরে ত্বকে ব্যবহার করুন।
১০-১৫ মিনিট মিশ্রণটি ত্বকে রেখে তারপর ভালোমত ধুয়ে ফেলুন। এতে করে আপনার ত্বক দ্রুত ফর্সা ও উজ্জ্বল হবে। সুতরাং আপনি যদি দ্রুত ফর্সা হতে চান তাহলে নিয়মিত এই মিশ্রণটি ব্যবহার করতে পারেন। এতে করে দ্রুত ফলাফল পাবেন। আপনার ত্বক যদি তৈলাক্ত হয়ে থাকে তাহলে এওটি ব্যবহার না করাই ভালো।
৩ দিনে ফর্সা হওয়ার উপায়
৩ দিনে ফর্সা হওয়া যায় কেবল রূপকথার গল্পে অথবা কোনো নাটক বা সিনেমায়। ৩ দিনে ফর্সা হওইয়া যায় না একটু তো সময় লাগবে আর সেই পর্যন্ত তো আপনাকে ধৈর্য ধারণ ও করতে হবে। তবে আজকের আর্টিকে বর্ণিত উপায় গুলো আপনাকে দ্রুত ফর্সা হতে সাহায্য করবে।
লেবুর রস ও চিনির স্ক্রাব: ত্বক দ্রুত ফর্সা, উজ্জ্বল করার জন্য লেবুর রস ও চিনি স্ক্রাবের গুরুত্ব অপরিসীম। এছাড়াও এটি ত্বকের মৃতকোষ এবং ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর করতে দ্রুত সহায়তা করে থাকে। এর জন্য প্রথমে আপনাকে একটি লেবুর রস ও পরিমান মতো চিনি নিতে হবে। তারপরে লেবুর রস ও চিনি ভালোমতো মিশ্রণ করে নিতে হবে।
তারপরে এই স্ক্রাবটি ততক্ষণ পর্যন্ত ত্বকে ঘষতে থাকুন যতক্ষণ না চিনি ত্বকের সাথে মিশে যায়। এরপরে পানি দিয়ে ত্বক ভালোমতো ধুয়ে ফেলুন।সুতরাং আপনি যদি আপনার ত্বক একেবারে দ্রুত সময়ের মধ্যে ফর্সা করতে চান তাহলে নিয়মিত এই স্ক্রাবটি ব্যবহার করুন। এতে করে কিছুদিনের মধ্যে ফলাফল নিজেই দেখতে পাবেন।
চন্দরের ব্যবহার: চন্দনের গুড়া আমাদের ত্বক ভালো রাখতে সহায়তা করে থাকে এবং সেই সাথে ত্বককে প্রাকৃতিক ভাবে আরও বেশি ফর্সা, উজ্জ্বল, মসৃণ ও সতেজ করে। এছাড়াও ত্বকের মৃত কোষ ও স্নান বার্ণকে দূর করতে যথেষ্ঠ ভূমিকা রাখে এই চন্দন কাঠের গুড়া। এমনি চন্দনের গুড়া ব্যবহারের ফলে আপনার ত্বকের তৈলাক্তভাব ও দূর করবে।
এর জন্য প্রথমে আপনাকে চন্দনের গুড়ার সাথে পরিমান মত পানি মিশিয়ে একটি প্যাক তৈরি করে নিতে হবে। তারপরে ত্বকে ভালোমতো লাগিয়ে নিন এবং ১৫-২০ মিনিটের মতো অপেক্ষা করুন। এরপরে ভালোমতো ধুয়ে ফেলতে।
সুতরাং আপনি যদি আপনার ত্বকে প্রাকৃতিক ভাবে ফর্সা, উজ্জ্বল, মসৃণ ও সতেজ করতে চান তাহলে নিয়মিত সপ্তাহে দুই থেকে তিন বার এই প্যাকটি আপনার ত্বকে ব্যবহার করুন। এতে করে দ্রুতই ফলাফল পাবেন।
স্থায়ী ফর্সা হওয়ার উপায়
অ্যালোভেরা জেল: আমরা যারা নিয়মিত রূপচর্চা করে থাকি অ্যালোভেরার গুণ সম্পর্কে তো মোটামুটি সাবি জানি। অ্যালোভেরা জেল ত্বকে ব্যবহার করলে ত্বককে প্রাকৃতিক ভাবে আরও বেশি ফর্সা, উজ্জ্বল, মসৃণ ও সতেজ করে। এছাড়াও ত্বকের মৃত কোষ ও স্নান বার্ণকে দূর রে। এমনকি ত্বকের তৈলাক্ত ভাবও দূর করে দেয় চিরোতরে।
অ্যালোভেরা জেল ত্বকে ব্যবহার করার জন্য প্রথমে একটি অ্যালোভেরা গাছের ডাল নিতে হবে। তারপরে সেটি ছিলে ভিতর থেকে জেল গুলো বের করে নিতে হবে। এর পরে ত্বকভালো মতো পরিষ্কার করে তারপরে জেলটি ত্বক লাগাতে হবে এবং ২০ মিনিটের মতো অপেক্ষা করার পরে ধুয়ে ফেলতে হবে।
সুতরাং আপনি যদি আপনার ত্বকে প্রাকৃতিক ভাবে ফর্সা, উজ্জ্বল, মসৃণ ও সতেজ করতে চান তাহলে নিয়মিত অ্যালোভেরা জেল আপনার ত্বকে ব্যবহার করুন। এতে করে দ্রুতই ফলাফল পাবেন।
গোপালজল: আমরা তো সবাই রূপচর্চার জন্য কমবেশি গোলাপ জলের সাথে পরিচিত। এই গোলাপ জল ত্বককে ভিতর থেকে একবারে পরিষ্কার করে থাকে এবং সেই সাথে আরও বেশি উজ্জ্বল, সুন্দর, মসৃণ ও সতেজ করে তোলে।এর জন্য আপনাকে প্রথমে গোলাপজল নিতে হবে।
তারপরে ঘুমানোর পূর্বে পরিমান মতো নিয়ে ত্বকে লাগিয়ে রাখুন এবং সকালে ধুয়ে ফেলুন । নিয়মিত কয়েকদিন এই গোলাপজল ব্যবহার করলে দেখবেন যে আপনার ত্বক আগের থেকে আরও বেশি উজ্জ্বল, মসৃণ ও সতেজ হয়ে গেছে।
ডিমের ফেসপ্যাক: ডিম ত্বককে দ্রুত ফর্সা করতে কার্যকর ভূমিকা রাখে। তাই নিয়মিত ত্বকের পরিচর্যায় ডিমের ফেস প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। এরজন্য প্রথমে আপনাকে একটি ডিম নিতে হবে তারপরে ডিমের কুসুম ভালো মতো ফেটিয়ে নিতে হবে অথবা আপনি চাইলে শুধু ডিমের সাদা অংশ ব্যবহার করতে পারেন।
এরপরে ত্বকে লাগান এবং ১০-১৫ মিনিট অপেক্ষা করুন তারপরে ভালো মতো ধুয়ে ফেলুন। তাহলে খুবই দ্রুত ফলাফল পাবেন। স্থায়ী ফর্সা হওয়ার উপায় গুলো এগুলোই।
হাত পা ফর্সা করার উপায়
হাত পা ফর্সা করার জন্য সবচেয়ে কার্যকর উপায় হল লেবুরস ও চিনি মিশ্রণ করে স্ক্রাব তৈরি করে ব্যবহার করতে পারেন। কেননা এই স্ক্রাব নিয়মিত ব্যবহার করলে আপনার ত্বকের ভিতর থেকে ময়লা বের করে আনবে। ফলে আপনার ত্বক আরও বেশি ফর্সা ও উজ্জ্বল হবে। তাহলে বুঝতেই পারছেন যে হাত পা ফর্সা করার উপায়।
ছেলেদের ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া উপায়
প্রিয় পাঠক, আপনি ছেলে হন বা মেয়ে সকলেরই ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া উপায় গুলো একই। সুতরাং আপনি যদি আপনার ত্বককে ফর্সা করতে চান তাহলে উপরে বর্ণিত নিয়ম গুলো অনুসরণ করতে পারেন। তাহলে বুঝতেই পারছেন যে, ছেলেদের ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া উপায় ।
ত্বক ফর্সা করার ঔষধ
ত্বক ফর্সা করার অনেক ক্রিম আপনি বাজারে কিনতে পারবেন। তবে সবচেয়ে বেশি ভালো আপনি যদি উপরে বর্ণিত প্রাকৃতিক নিয়ম গুলো অনুসরণ করতে পারেন। কেননা বাজারে অনেক ফর্সা করা ক্রিমগুলোর বেশির ভাগই ভালো নয়। যা আমরা নিত্যদিনই খবরের শিরোনাম হতে দেখি। সুতরাং ত্বক ফর্সা করার ঔষধ বাদ দিয়ে প্রাকৃতিক উপায় ব্যবহার করুন।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠক, আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে ত্বক ফর্সা করার ঘরোয়া উপায় গুলো সম্পর্কে ইতিমধ্যে বিস্তারিত জেনেছেন। সুতরাং আপনি যদি প্রাকৃতিক উপায়ে ঘরোয়া ভাবে দ্রুত ফর্সা হতে চান তাহলে অবশ্যই উপরে বর্ণিত নিয়ম গুলোর মধ্যে যেকোনো একটি ব্যবহার করুন। তাহলে দ্রুত ফলাফলা পাবেন।
আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ রূপে ধৈর্য সহকারে পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আজকের আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন, তাহলে অনুগ্রহ করে পরিচিতদের মাঝে শেয়ার করে দিবেন। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের তথ্য পেতে আমাদের ওয়েব সাইট www.kanon24.com নিয়মিত ভিজিট করুন। ধন্যবাদ।
কানন২৪ এর নীতিমালা মেনে মন্তব্য করুন।প্রতিটি মন্তব্যের জবাব দেওয়া হয়;
comment url