সিলেটের দর্শনীয় স্থান ও বিস্তারিত তথ্য

সিলেটের দর্শনীয় স্থান ও বিস্তারিত তথ্য সম্পর্কে আপনি জানতে ও ভ্রমণ করতে আগ্রহী হন, তাহলে আজকের আর্টিক্যালটি শুধু মাত্র আপনার জন্য। এছাড়াও সিলেটের সবচেয়ে সুন্দর জায়গা গুলো সম্পর্কে আমি আপনাকে বিস্তারিত সকল তথ্য জানানোর চেষ্টা করব।
সিলেটের দর্শনীয় স্থান ও বিস্তারিত তথ্য
সেই সাথে সিলেটের ভ্রমণের সকল বিষয় নিয়ে বিস্তারিত ভাবে বিভিন্ন ধরেনের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে আজকের এই আর্টিক্যালে। সুতরাং সময় ক্ষেপন না করে চলুন জেনে নেই বিস্তারিত তথ্য।

ভূমিকা

আমরা সবাই তো আমাদের কর্মব্যস্ত জীবনে একটু অবসর পেলেই বেরিয়ে যায় ভ্রমণে।কেননা ভ্রমণ থেকে মানুষ যতটা শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে সেটা কিন্তু অন্য কোথাও থেকে খুব একটা সহজ সাদ্য নয়। আপনি যত বেশি ভ্রমণ করবেন তত বেশি জানবেন নিত্যনতুন তথ্য।

আমরা তো সকলে ঘোরাঘুরি বা ভ্রমণ খুবই পছন্দ করে থাকি। সেই সাথে ভ্রমণের চিন্তা একবারের জন্য করে থাকলে আমাদের মাথায় যেই নামটি চলে আসে সেটি হল প্রকৃতির অপরূপে ঘেরা হযরত শাহাজালাল (রঃ) ও হযরত শাহপারান (রঃ) এর পূণ্য ভূমি সিলেট।

এই সিলেটের অপরূপ সৌন্দর্যের মাঝে সদা পদাচরণ করেছিলেন বাংলার ইতিহাসে কিংবদন্তী দুইজন ওলী। তাছাড়াও সিলেটের অপরূপ সৌন্দর্য ভ্রমণ পিপাসু মানুষদের সব সময় কাছে টানে। কেননা সিলেটের প্রকৃতি ভ্রমণ পিপাসুদের আকড়ে ধরে পরম মমতায়।
আপনি যদি সত্তিই ভ্রমণ পিপাসু একজন মানুষ হয়ে থাকে তাহলে সিলেটের প্রকৃতির প্রেমে পড়বেন না এমনটা কি কখনো হতে পারে। যেখানে রয়েছে পাহাড়ের বুকে বেয়ে নেমে আসা ঝর্ণা, সাদা পাথর, সেই সাথে রয়েছে চোখ জুড়ান চায়ের বাগান।

এছাড়াও সিলেটের প্রকৃতি দেখলে মনে হয় যেন বিশাল আকাশ নেমে এসেছে পাহাড়ের উপরে। হইতো বা অনেকে ভেবে থাকেন আর একটু উপরে উঠলেই হইতো বিশাল আকাশ ছুঁতে পারব।কিন্তু তা না। সিলেট প্রকৃতি মানুষকে আকৃষ্ট করার প্রকৃতি।

যেখানে গেলে প্রকৃতির মাঝে নিজেকে হারিয়ে ফেলার যে অনুভূতি তা কিন্তু কখনও ভাষার মাধ্যমে প্রকাশ করা সম্ভব নয়। কেননা সব অনুভূতি সবাইকে বুঝিয়ে বলা সম্ভব হয় না। ঠিক তেমনি সিলেটের প্রকৃতিতে হারিয়ে যাওয়ার অনুভূতি।
সিটের প্রকৃতি প্রতিদিন নিত্যনতুন সাজে ভ্রমণ পিপাসুদের সর্বদায় আকৃষ্ট করে থাকে। এই জন্যই কবি গুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সিলেটকে সুন্দরী শ্রীভূমি আখ্যা দিয়েছিলেন। তাহলে সময় ক্ষেপন না করে জেনে নেই সিলেটের দর্শনীয় স্থান ও বিস্তারিত তথ্য।

সিলেটে দর্শনীয় স্থানগুলো কি কি?

আমরা সবাই তো সিলেটের প্রকৃতির নীলাখেলার মাঝে নিজে হারিয়ে ফেলি সর্বদা। হইতো অনেকেই স্বপ্ন থাকেন প্রিয় মানুষটির হাত ধরে এই প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে যেতে, তাইতো ? কিন্তু সেটা তো আর সবার হয়ে উঠেনা।

কিন্তু তাতে কি নিজে নিজেকেই হারিয়ে ফেলন সিলেটের অপরূপ সৌন্দর্যের মাঝে।সিলেটের দর্শনীয় জাইগা গুলো হল-

  • হযরত শাহাজালাল (রঃ) এর মাজার শরীফ
  • হযরত শাহপরান (রঃ) এর মাজার শরীফ
  • জাফলং
  • বিছনাকান্দি
  • রাতারগুল জলাবন
  • হাকালুকি হাওর
  • লালাখাল
  • ভোলাগঞ্জ
  • তামাবিল
প্রিয় পাঠক, তাহলে এতোক্ষণে বুঝে গেছেন সিলেটে দর্শনীয় স্থানগুলো কি কি?

সিলেটের দর্শনীয় স্থান ও বিস্তারিত তথ্য

আজকের আর্টিক্যালে আমরা আলোচনা করব প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের নীলাভূমি সিলেটের বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে-

হযরত শাহাজালাল (রঃ) এর মাজার

সিলেটের দর্শনীয় জাইগা গুলোর মধ্যে ঐতিহাসিক অন্যতম স্থান হল- হযরত শাহাজালাল (রঃ) এর মাজার শরীফ । কেননা এই ওলী নামের সাথে জড়িয়ে আছে এদেশের ইসলামের বহু ইতিহাস। এখানে আপনি সর্বপ্রথম হযরত শাহাজালাল (রঃ) এর মাজার শরীফ দেখতে পাবেন।

এখানে আরও দেখতে পাবেন মাজারের উত্তর দিকে একটি দিঘি বা বড় একটি পুকুর রয়েছে। আর এই পুকুরের মূল আকর্ষণ হল গজার মাছ। এসব মাছ যখন পুকুরে ভেসে বেড়ায় সেটা দেখে দর্শনার্থীরা অনেক আনন্দ পান ।

এই মাছ গুলো ব্যাপারে বলতে শুনা যায় যে, হযরত শাহাজালাল (রঃ) ৩৬০ আউওলিয়া নিয়ে সিলেটে আসার সময় গজার মাছ নিয়ে এসেছিলেন। সেখানে আরও রয়েছে কবুতর। যাকে আমরা জালালী কবুতর বলে থাকি। এই কবুতর গুলো মাঝারের চার পাশে ঝাঁকে ঝাঁকে উড়ে বেড়ায়।

হযরত শাহপরান (রঃ) এর মাজার শরীফ

সিলেটের দর্শনীয় জাইগা গুলোর মধ্যে আরও একটি ঐতিহাসিক অন্যতম স্থান হল- হযরত শাহাজালাল (রঃ) এর ভাগিনা হযরত শাহপরান (রঃ) এর মাজার শরীফ । হযরত শাহপরান (রঃ) এর মাজার দর্শনার্থীদের পছন্দের জাইগা গুলো মধ্যে অন্যতম একটি।

সিলেটের দর্শনীয় স্থান জাফলং

প্রকৃতির কন্যা হিসেবে পরিচিত জাফলং যেন প্রাকৃতিক ভূস্বর্গ।কেননা প্রকৃতি তার সম্পূর্ণ রূপ যেন ঢেলে দিয়েছেন নিজের হাতে। এই জন্যই মূলত সিলেট ভ্রমণের কথা উঠলে বা ভাবলেই সিলেটের প্রথম দর্শনীয় স্থান হিসেবে জাফলং কথায় আমাদের মাথায় আসে।
এর মূল কারণ এর পাকৃতিক সৌন্দর্য, যা ভ্রমণ পিপাসুদের কাছে টানে। জাফলং সিলেট জেলার গোয়াইনঘাট উপজেলা এবং ভারতের মেঘালয় সিমান্ত ঘেঁষে প্রকৃতিক সৌন্দর্যের রূপে সাজিয়ে রেখেছে এই জাফলং কে।
কেননা এখানে বহমান পিয়াইন নদী স্বচ্ছ পানি পাথরের গা ঘেঁষে অবিরত ভাবে বয়ে চলছে। এখানে উঁচু উঁচু পাহাড়ের সাথে মেঘের মিলন মেলা প্রকৃতির এক অনন্য দান। যা আমাদেরকে বিমোহিত করে। সেই সাথে এখানে রয়েছে ডাউকি নামক ঝুলন্ত ব্রীজ।

যেখানে দাঁড়িয়ে পুরো জাফলং এর সৌন্দর্য একসাথে উপভোগ করা যায়। এছাড়াও জাফলং এক এক ঋতুতে নিজেকে একেক রকম রূপে প্রাকৃতিক সৌন্দের্যে সাজিয়ে তুলে। যার জন্য ভ্রমণ পিপাসুরা সারা বছরই এখানে ভ্রমণ করে করে থাকে।

সিলেটের দর্শনীয় স্থান বিছানাকান্দি

সিলেটের আরো একটি দর্শনীয় অন্যতম স্থান গুলোর একটি বিছানাকান্দি। এখনেও প্রকৃতি তার অপরূপ সৌন্দর্য দিয়ে সাজিয়ে রেখেছে। এর অবস্থান সিলেট জেলার গোয়াইনঘাট উপজেলার রুস্তমপুর ইউনিয়নে অবস্থিত।
ভ্রমণ পিপাসুদের কাছে এর অন্যতম আকর্ষন হচ্ছে পাথরের উপর দিয়ে অবরত ভাবে বয়ে চলা স্বচ্ছ জলধারা বা পানি ধারা। আর সেই সাথে পাহাড়ের উপরে শুভ্র মেঘের অবিরত উড়ে চলা। নিচ থেকে দেখে মনে যেন পাহাড়ের সাথে মেঘের মিলন ঘটেছে।

বিছনাকান্দির স্বচ্ছ জলপাথরের অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের একটি অসাধারণ মিলন। এটি দেখে প্রথমে আপনার মনে হতে পারে যে, এ এক পাথরের বিছানা, আর স্বচ্ছ জলের উপরে গা এলিয়ে দিলেই যে মানসিক প্রশান্তি পাবেন তা আর অন্য কোথাও পাওয়া সম্ভব নয়।

এর জন্য ভ্রমণ পিপাসু মানুষেরা বার বার বিছানাকান্দিতে ছুটে আসে এবং অপরিসীম মানসিক প্রশান্তি নেয়।সিলেটের দর্শনীয় স্থান ও বিস্তারিত তথ্য গুলোর মধ্যে এটি একটি।

রাতারগুল জলাবন

সিলেটের সুন্দরবন বলা হয় রাতারগুল জলাবনকে অবার অনেকে বাংলাদেশের আমাজন ও বলে থাকে। এটি একমাত্র বাংলাদেশের জলাবন হিসেবে পরিচিত। রাতারগুল জলাবনকে 'রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট' ও বলা হয়। এর অবস্থান সিলেট জেলার গোয়াইনঘাট উপজেলায়।
রাতারগুল জলাবন বছরে ৪-৫ মাস পানির নিচে ডুবে থাকে। এটিই এর প্রাকৃতিক অপরূপ সৌন্দর্য । যা দেখার জন্য বা এই সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্যে দেশ বিদেশের বিভিন্ন স্থান থেকে ভ্রমণ পিপাসু মানুষেরা এসে ভিড় জমায়।

আপনিও যদি একজন ভ্রমণ পিপাসু মানুষ হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই রাতারগুল জলবনে আসতে পারেন। তাহলেই কেবল এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন। তবে রাতারগুল জলাবন ভ্রমণের উপযুক্ত সময় হল জুলাই থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত।

হাকালুকি হাওর

বাংলাদেশের সবচেয়ে হাওর হল হাকালুকি হাওর। প্রকৃতির রঙ, রূপ, সৌন্দর্য এবং বৈচিত্রের এক অপূর্ব মিল বন্ধন পাওয়া যায় এই হাওরে। এই হাওর বিভিন্ন ঋতুতে বিভিন্ন রূপে নিজেকে সাজিয়ে নেয়। বর্ষাকালে এর জলরাশি দেখে মনে হয় এ যেন এক সমুদ্র।

যেদিকেই তাকাবেন সেদিকেই দেখবেন অজস্র রূপালি জলরাশি হাতছানি দেয়।মাঝে মাঝে দেখতে পাবেন পানির মাঝে দন্ডায়মান ভাবে দাঁড়িয়ে আছে হিজল সহ বিভিন্ন প্রজাতির বৃক্ষ বা গাছ।

এর অবস্থান সিলেট জেলার তিনটি উপজেলা নিয়ে- গোপালগঞ্জ, ফেঞ্চুগঞ্জ ও বিয়ানীবাজার উপজেলায় এবং মৌলভীবাজার জেলার ও তিনটি উপজেলা নিয়ে- কুলাউড়া,বড়লেখা ও জুড়ি উপজেলা নিয়ে এই হাওরের অবস্থান।
আপনিও যদি একজন ভ্রমণ পিপাসু মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনি হাকালুকি হাওরের রঙ, রূপ, সৌন্দর্য ও বৈচিত্রের মিলন মেলায় নিজেকে হারিয়ে ফেলতে পারেন।সিলেটের দর্শনীয় স্থান ও বিস্তারিত তথ্য গুলোর মধ্যে এটি একটি।

লালাখাল

প্রকৃতির রঙ, রূপ, সৌন্দর্য এবং বৈচিত্রের এক অপূর্ব মিল বন্ধন পাওয়া যায় লালাখালে। ভ্রমণ পিপাসুদের আরো একটি পছন্দের জাইগা হল এই লালাখাল। এর অবস্থান সিলেট জেলার জৈন্তাপুর উপজেলায় অবস্থিত।

লালাখালে এক অপূর্ব সৌন্দর্য হল কোথাও এর পানি নীল আবার কোথাও এর পানি সবুজ রঙের হয়ে থাকে। এছাড়াও লালাখালের দুইপাশে পাহাড়িবন, চা বাগানসহ বিভিন্ন প্রজাতির বৃক্ষ যা আপনাকে অপরিসীম মানসিক শান্তি দিবে।

তবে লালাখালের এই অপূর্ব সৌন্দর্য উপভোগ করতে হলে অবশ্যই আপনাকে শীতকাল ভ্রমণ করতে হবে। তাছাড়া বর্ষাকালে ভ্রমণ করলে গোলা পানির জন্য অনেক সৌন্দর্য উপভোগ থেকে নিজেকে বঞ্চিত করবেন। সিলেটের দর্শনীয় স্থান ও বিস্তারিত তথ্য গুলোর মধ্যে একটি।

ভেলাগঞ্জ

প্রকৃতির রঙ, রূপ, সৌন্দর্য এবং বৈচিত্রের এক অপূর্ব মিল বন্ধন পাওয়া যায় ভেলাগঞ্জ। তাইতো ভ্রমণ পিপাসুরা বারবার ছুটে আসে এখানে। এর অবস্থান সিলেট জেলার কোম্পানিগঞ্জ উপজেলায়। এর প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সবাইকে আকৃষ্ট করে।

ভেলাগঞ্জকে আমরা অনেকে সাদা পথর নামে চিনে থাকি। এর পাশে প্রাকৃতিক সিমান্ত হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে ভারতের মেঘালয়ের উঁচু উঁচু পাহাড় গুলি। এই প্রকৃতিক মনোরম দৃশ্য দেখার পরে আমাদের হৃদয়ে প্রশান্তির চলে আসে।

এর সৌন্দর্য্য কখনোই বর্ণনা করে বুঝানো সম্ভব নয়। এর জন্য অবশ্যই আপনাকে ভ্রমণ করতে হবে ভোলাগঞ্জের সাদা পাথর। তবেই এর প্রকৃতির রঙ, রূপ, সৌন্দর্য এবং বৈচিত্রের এক অপূর্ব মিল বন্ধন আপনাকে বিমোহিত করবে।

তামাবিল

প্রকৃতির আরো এক মিলন মেলা অবিরত ভাবে চলতে থাকে এই তামাবিলে। যার জন্য ভ্রমণ পিপাসু মানুষেরা বারবার ছুটে আসে এখানে। এর অবস্থান সিলেট জেলার জৈন্তপুর উপজেলায়। যদি আপনি তামাবিল ভ্রমণে আসেন তাহলে এর রূপ আপনাকে মুগ্ধ করবে।

তামাবিল মূলত বাংলাদেশের সিলেট এবং ভারতের শিলং এর মধ্যকার সীমান্ত সড়ক। এই তামাবিল থেকে ভারতের মেঘালয় রাজ্যের বিভিন্ন পাহাড়, ঝর্ণা সহ বিভিন্ন প্রকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। সুতরাং আপনি যদি ভ্রমণ পিপাসু মানুষ হন তাহলে তামাবিল ভ্রমণ করতে পারেন।

শ্রীমঙ্গল

শ্রীমঙ্গল চা বাগানের জন্য মূলত বিখ্যাত একটি স্থান। আর এই সৌন্দর্য উপভোগের জন্য ভ্রমণ পিপাসু মানুষেরা বারবার ছুটে আসে এখানে। এর অবস্থান সিলেট বিভাগের মৌলভীবাজার জেলায়।

শ্রীমঙ্গল প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের এক মিলন বন্ধন। এখানে আপনি চা বাগানের পাশাপাশি বিভিন্ন প্রাকৃতিক রূপের সৌন্দর্য আপনি উপভোগ করতে পারবেন। যেমন- মাধবকুন্ড জলপ্রপাত, হামহাম জলপ্রপাত, মাধবপুর লেকসহ বিভিন্ন নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্য।

সিলেটের সবচেয়ে সুন্দর জায়গা

প্রিয় পাঠক, আপনি যদি আজকের এই আর্টিক্যালটি পড়ার মাধ্যমে এই পর্যন্ত চলে আসেন সেহেতু আপনি ইতিমধ্যে জেনে গেছেন যে, সিলেটের সবচেয়ে সুন্দর স্থান গুলো সম্পর্কে। তাহলে এখন বুঝতেই পারছেন বিষয়টি।

সুতরাং আপনি যদি একজন ভ্রমণ পিপাসু মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই উপরে বর্ণিত স্থানগুলোতে ভ্রমণ করতে পারেন। এতে করে আপনি প্রকৃতির খুবই কাছাকাছি যেতে পারবেন এবং সেই সাথে মানসিক প্রশান্তিও পাবেন।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক, আপনি ইতিমধ্যে জেনে গেছেন সিলেটের দর্শনীয় স্থান ও বিস্তারিত তথ্য গুলো সম্পর্কে। আপনি যদি একজন ভ্রমণ পিপাসু মানুষ হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই উপরে বর্ণিত স্থানগুলোতে ভ্রমণ করতে পারেন।

আজকের এই আর্টিক্যালটি পড়ার মাধ্যমে আপনি যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অনুগ্রহ করে অবশ্যই আপনার পরিচিতদের মাঝে শেয়ার করেবেন। সেই সাথে নিত্যনতুন সকল বিভিন্ন বিষয়ে তথ্য পেতে চাইলে আমাদের ওয়েব সাইট নিয়মিত ভিজিট করুন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

কানন২৪ এর নীতিমালা মেনে মন্তব্য করুন।প্রতিটি মন্তব্যের জবাব দেওয়া হয়;

comment url