কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঘরোয়া উপায়
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে আপনি জানতে আগ্রহী তাহলে আজকের আর্টিক্যালটি শুধু মাত্র আপনার জন্য। সুতরাং কোষ্ঠকাঠিন্য কেন হয় এ সম্পর্কে আমি আপনাকে জানানোর চেষ্টা করব।কোষ্ঠকাঠিন্য চিরতরে দূর পাঠানোর উপায় সম্পর্কে আলোচনা করার পূর্বে কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার কারণ গুলো সম্পর্কে বেশ কিছু তথ্য আমাদের জানা জরুরী। তাহলে চলুন জেনে নিই আজকের আর্টিকেলের বিষয়বস্তু সম্পর্কে সকল গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।
ভুমিকা
কোষ্ঠকাঠিন্য একটি ভয়াবহ রোগ গুলোর মধ্যে একটি । কোষ্ঠকাঠিন্য খুবই যন্ত্রণাদায়ক ও বিরক্তিকর একটি রোগ বা সমস্যা।কোষ্ঠকাঠিন্য হঠাৎ করে হয়না, এটি বহু দিন থেকে ধীরে ধীরে সৃষ্টি হয়। অনেকেই আছেন দেখবেন যে টয়লেটে যেয়ে অনেক সময় লেগে যায়, তবুও পেট পরিষ্কার হয় না।
এছাড়াও অনেক কারণেই আমরা অনেকেই এই যন্ত্রণাদায়ক ও অসস্তিকর কোষ্ঠকাঠিন্য রোগের শিকার হয়ে থাকি। তাহলে চলুন জেনে নিই এর প্রতিকার।
কোষ্ঠকাঠিন্য কি
কোষ্ঠকাঠিন্য কি একটি ভয়াবহ রোগ গুলোর মধ্যে একটি । কোষ্ঠকাঠিন্য বলতে সাধারণত দুই তিন দিন পর পর মল ত্যাগের চাপ হওয়ার পরেও ভালোমতো পেট পরিষ্কার হয়না। কিন্তু তারপরেও মলত্যাগের প্রবল বেগ থেকেই যায় এই অবস্থাকেই কোষ্ঠকাঠিন্য বলা হয়।কোষ্ঠকাঠিন্য খুবইযন্ত্রণাদায়ক ও অসস্তিকর একটি সমস্যা।
কোষ্ঠকাঠিন্যর লক্ষণ
কোষ্ঠকাঠিন্যর অনেকগুলো লক্ষণ আছে। নিম্নে সেগুলো আলোচনা করা হল-
- স্বাভাবিকের চেয়ে কম সংখ্যকবার মল ত্যাগ করা
- একদিন বা দুই তিন দিন পর পর মল ত্যাগের বেগ হওয়া
- মল ত্যাগে অনেক কষ্ট হয়
- মল ত্যাগ করতে অনেক সময় লাগে
- মল ত্যাগের জন্য অধিক চাপের প্রয়োজন হয়।
- শক্ত বা শুষ্ক মল
- মূলত এগুলোই কোষ্ঠকাঠিন্যর লক্ষণ। তবে এছাড়াও বেশ কিছু লক্ষণ রয়েছে।
কোষ্ঠকাঠিন্য কেন হয়
কোষ্ঠকাঠিন্য অনেক কারনেই হয়ে থাকে।তাহলে চলুন জেনে নিই কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার কারণগুলো-
নিয়মিত পানি পান না করা: আমরা অনেকেই আছি যারা অনেক কম পরিমাণ পানি পান করে থাকি। পরিমান মতো পানি পান না করার জন্য হতে পারে কোষ্ঠকাঠিন্যর মতো যন্ত্রণাদায়ক সমস্যা।
অতিরিক্ত তেলযুক্ত খাবার খেলে: অতিরিক্ত তেল যুক্ত কোনো খাবার খেলে আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্যর মতো জটিল যন্ত্রণাদায়ক ও বিরক্তিকর সমস্যা হতে পারে।
অতিরিক্ত মসলা যুক্ত খাবার খেলে: অতিরিক্ত মসলা যুক্ত কোনো খাবার খেলে আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্যর মতো জটিল যন্ত্রণাদায়ক ও বিরক্তিকর সমস্যা হতে পারে।
অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন: অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন করলে কোষ্ঠকাঠিন্য মতোটিল যন্ত্রণাদায়ক ও বিরক্তিকর সমস্যা হতে পারে।
অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া: অস্বাস্থ্যকর খাবার খেলেকোষ্ঠকাঠিন্য মতোটিল যন্ত্রণাদায়ক ও বিরক্তিকর সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা বহুগুণ বেড়ে যায়।
অতিরিক্ত চা কফি পান করা: অতিরিক্ত চা বা কফি পান করলে কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার আশঙ্কা বহু গুণ বেড়ে যায়।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঘরোয়া উপায়
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার বেশ কিছু ঘরোয়া উপায় রয়েছে। তাহলে চলুন জেনে নিই কোষ্ঠকাঠিন্য চিরতরে দূর করার ঘরোয়া সকল গোপন উপায় গুলো-
নিয়মিত পানি পান করুন: কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার উপায় গুলোর মধ্যে প্রথম উপায় হল প্রতিদিন নূন্যতম ২-৩ লিটার পানি পান করতে হবে। কেননা অল্প পরিমান পানি পান করলে আপনি কোষ্ঠকাঠিন্যর মতো রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। সুতরাং কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত পানি পান করুন।
নিয়মিত ব্যায়াম করা: কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার উপায় গুলোর মধ্যে একটি হল নিয়মিত ব্যায়াম করা বা শরীর চর্চা করা। নিয়মিত ব্যায়াম করলে শরীর সচল থাকে,ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যর মতো সমস্যা অতি দ্রুত দূর হয়ে যায়। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঘরোয়া উপায় গুলোর মধ্যে এটি একটি।
নিয়মিত খেলা ধুলা করা: কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার উপায় গুলোর মধ্যে একটি হল নিয়মিত খেলা ধুলা করা। নিয়মিত খেলা ধুলা করলে শরীর সচল থাকে,ফলে কোষ্ঠকাঠিন্যর মতো সমস্যা অতি দ্রুত দূর হয়ে যায়। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঘরোয়া উপায় গুলোর মধ্যে এটি একটি।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে যেসব খাবারে
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার জন্য অনেকগুলো খাবার আছে, যেই খাবার গুলো খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য অতি সহজেই দূর হয়ে যায়। তাহলে জেনে নিই কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে খাবার গুলোর নাম-
কলা: কোষ্ঠকাঠিন্য সমাধানে কলা বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। কলাতে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার থাকে। যার ফলে আমাদের হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়। সুতরাং বলা যায় যে, নিয়মিত কলা খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দ্রুত দূর হয়ে যায়।
আপেল: কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দূর করার জন্য নিয়মিত প্রতিদিন খোসা সহ একটি করে আপেল খান। কারণ আপেলে পর্যাপ্ত পরিমাণ ফাইবার রয়েছে যা মল নরম করে দেয়। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া যায়।
নাশপাতি: কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা দূর করার জন্য নিয়মিত প্রতিদিন খোসা সহ একটি করে নাশপাতি খান। কারণ নাশপাতি পর্যাপ্ত পরিমাণ ফাইবার রয়েছে যা মল নরম করে দেয়। ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া যায়।
খেজুর: খেজুর আমাদের শরীরের হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার যা আমাদের হজম শক্তিকে বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে।ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া যায়। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঘরোয়া কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঘরোয়া উপায় গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি হল নিয়মিত খেজুর খাওয়া।
আমলকি: আমলকি কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা সমাধান করতে কাজ করে থাকে। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঘরোয়া উপায় গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি হল নিয়মিত আমলকি খাওয়া।
থানকুনি পাতা: বদহজম দূর করে হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে থানকুনি পাতার ভূমিকা অপরিসীম। বদহজম দূর করতে হলে নিয়মিত থানকুনি পাতা এক চিমটি লবণ দিয়ে সিদ্ধ করে তারপর এটি পানি পান করুন। তাহলে খুব সহজেই বদহজমের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। আর বদহজমের সমস্যা দূর হয়ে গেলেই খুব সহজেই কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যাও দূর হয়ে যাবে।
শাক সবজি: কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার জন্য প্রচুর পরিমাণ শাক-সবজি খেতে পারেন। কেননা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার জন্য শাক-সবজির বিকল্প হতে পারেনা। এতে করে আপনার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা অতি দ্রুত সমাধান হয়ে যাবে।
আদা: আদাকে বলা হয় সব রোগের দাদা।প্রতিদিন এক চমচ পরিমাণ আদার রস পান করলে বদ হজম দূর হয়ে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়। এছাড়াও পেট ফাপাসহ বিভিন্ন ধরণের পেটের সমস্যা দূর হয়ে যায়। ফলে সহজেই কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা দূর হয়ে যায়।
ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খান: যেসব খাবারে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার সমৃদ্ধ থাকে। সেসব খাবার বেশি বেশি খান এতে করে আপনার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা অতি দ্রুত সমাধান হয়ে যাবে। যেমন- কলা।
ইসুবগুলের ভুসি: ইসবগুলের ভুসি আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে বেশ উপকারী একটি খাবার। ইসবগুলের ভুসি আমাদের মলকে নরম করতে সাহায্য করে। সুতরাং নিয়মিত ইসবগুলের ভুষি খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার আশঙ্কা বহু গুনে কমে যায়।
চিয়াসিড: সিয়াসিড আমাদের বদ হজম দূর করে হজম শক্তি বৃদ্ধি করে দেয়।যার কারনে আমাদের কোষ্ঠ্যকাঠিন্যর সমস্যা অতি সহজেই দূর হয়ে যায়। তাই আপনি যদি কোষ্ঠ্যকাঠিন্যতে ভুগে থাকেন তাহলে নিয়মিত চিয়াসিড খেতে পারেন।
এলোভেরা জুস: যারা কোষ্ঠকাঠিন্যতে প্রতিনিয়তি ভুগছেন তারা নিয়োমিত এই এলোভেরার জুস পান করতে পারেন। এতে করে দ্রুতই কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়ে যাবে।
মেথি: যারা প্রতিনিয়ত কোষ্ঠকাঠিন্যর মতো রোগে ভুগেন তারা নিয়োমিত এই মেথি পানি পান করতে পারেন। এতে করে অতিদ্রুত এই কোষ্ঠকাঠিন্য রোগ দূর হয়ে যাবে।কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্ট রয়েছে, যা আমাদের হজম শক্তিকে বৃদ্ধি করে।এতে করে দ্রুতই কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়ে যাবে।
তোকমা: কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার জন্য তোকমা অসাধারণ কার্যকরী একটি ভেষজ খাবার। তোকমাদানা পানিতে ভিজিয়ে রেখে খেতে পারেন। নিয়মিত তকমা দানা খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য অতি সহজেই দূর হয়ে যায়। তাই আপনি যদি কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভুগে থাকেন তাহলে নিয়মিত তোকমা খাওয়ার অভ্যাস করুন।
টক দই: টক দই খেলে বদ হজম দূর করে হজম শক্তি বৃদ্ধি করে দেয়। যার ফলে কোষ্ঠ্যকাঠিন্য অতি সহজেই দূর হয়ে যায়। সুতরাং আপনি যদি কোষ্ঠকাঠিন্যতে ভুগে থাকেন, তাহলে নিয়মিত টক দই খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন।
ঘি: ঘি কোষ্ঠকাঠিন্য সারাতে কাজ করে থাকে। সুতরাং আপনি যদি কোষ্ঠকাঠিন্য ভুগে থাকেন, তাহলে নিয়মিত ঘি খেতে পারেন। এতে করে সহজেই কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি পেতে পারেন। তাহলে বুঝতে পারছেন কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে যেসব খাবারে গুলো খাওয়ার মাধ্যমে।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে যেসব খাবার খাবেন না
- অতিরিক্ত তেলযুক্ত খাবার কখনও খাবেন না।
- অতিরিক্ত মসলাযুক্ত খাবার কখনও খাবেন না।
- অস্বাস্থ্যকর খাবার না খাওয়া।
- অল্প পানি পান না করা।
- অতিরিক্ত লাল মাংস না খাওয়া।
- মাদক সেবন থেকে বিরত থাকুন।
- তাহলে বুঝতেই পারছেন যে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে যেসব খাবার খাবেন না।
ওষুধ ছাড়া ঘরোয়া উপায়ে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করবেন যেভাবে
আপনি যদি আমাদের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন, তাহলে এতক্ষণে অবশ্যই বুঝতে পারছেন যে ওষুধ ছাড়া ঘরোয়া উপায়ে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার সকল উপায় সম্পর্কে জেনে গেছেন।সুতরাং আপনি যদি ঘরোয়া উপায়ে কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা দূর করতে চান তাহলে অবশ্যই উপরের নিয়মগুলো মেনে চলুন।
আরও পড়ুন: জেনে নিন হার্ট ভালো রাখার গোপন উপায়।
যদি আপনি কোষ্ঠকাঠিন্য সম্পূর্ণ ভাবে দূর করতে চান তাহলে উপরের নিয়ম গুলো অবশ্যই মেনে চলতে হবে। তাহলে কেবল অতি সহজেই আপনি আপনার কোষ্ঠকাঠিন্যর মত যন্ত্রণাদায়ক এবং অস্বস্তিকর সমস্যা থেকে খুব সহজে মুক্তি পাবেন। তাহলে বুঝতেই পারছেন যে, ওষুধ ছাড়া ঘরোয়া উপায়ে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করবেন যেভাবে।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে দিনে কতটুকু পানি পান করা উচিত
যারা কোষ্ঠকাঠিন্যতে ভোগে থাকেন তারা সবাই জানেন যে, কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা কি পরিমান যন্ত্রণাদায়ক এবং অস্বস্তির একটি রোগ বা সমস্যা। এই কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা তৈরি হতে পারে অল্প পরিমাণ পানি পান করার কারণে বা নিয়মিত পানি পান করা অভাবে।
সুতরাং আপনি যদি কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো জটিল যন্ত্রণাদায়ক ও অস্বস্তিকর সমস্যায় ভোগে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার জন্য নিয়মিত প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার জন্য আপনাকে প্রতিদিন নিয়মিত কমপক্ষে দুই থেকে চার লিটার পর্যন্ত পানি পান করতে হবে। তবে আপনি কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো অস্বস্তিকর এবং যন্ত্রণাদায়ক সমস্যা থেকে খুব সহজে মুক্তি পেতে পারেন।
তবে অবশ্যই আপনি সকালে খালি পেটে নূন্যতম এক গ্লাস পানি পান করবেন এই কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার জন্য। তাহলে বুঝতেই পারছেন যে, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে দিনে কতটুকু পানি পান করা উচিত।
লেখকের মন্তব্য
আমরা এই আর্টক্যালটি সম্পূর্ণভাবে পড়ার মাধ্যমে জেনে গিয়েছি কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার কারন এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে। সুতরাং আপনি যদি কোষ্ঠকাঠিন্যতে ভুগে থাকে তাহলে অবশ্যই উপরের নিয়ম গুলো মেনে চললে ইনশাল্লাহ কোষ্ঠকাঠিন্যর মতো জটিল যন্ত্রণাদায় রোগ থেকে শিজেই মুক্তি পাবেন।
তবে আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যাটি যদি বহু দিনের পুরাতন হয় এবং বহু যন্ত্রণাদায়ক হয় তবে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিবেন।
এই আর্টিক্যালটি পড়ার মাধ্যমে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অনুগ্রহ করে আপনার পরিচিতদের নিকট অনুগ্রহ করে শেয়ার করে দিবেন। তাহলে তারাও আপনার মতো উপকৃত হতে পারবে। এতো কষ্ট ,ধৈর্য ও আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আর্টিক্যালটি সম্পূর্ণভাবে পড়ার জন্য এবং শেয়ার করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
আর আপনি যদি সকল বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য জানতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটি নিয়মিত ভিজিট করুন। ধন্যবাদ।
কানন২৪ এর নীতিমালা মেনে মন্তব্য করুন।প্রতিটি মন্তব্যের জবাব দেওয়া হয়;
comment url