যৌবন ধরে রাখতে থানকুনি পাতার উপকারিতা জেনে নিন
যৌবন ধরে রাখতে থানকুনি পাতার উপকারিতা সম্পর্কে আপনি জানতে আগ্রহী তাহলে আজকের আর্টিক্যালটি শুধু মাত্র আপনার জন্য। এছাড়াও থানকুনি পাতার উপকারিতা সম্পর্কে আমি আপনাকে জানানোর চেষ্টা করব।
থানকুনি পাতার সকল উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করার পূর্বে থানকুনি পাতা সম্পর্কে বেশ কিছু তথ্য আমাদের জানা জরুরী। তাহলে চলুন জেনে নিই আজকের আর্টক্যালের বিষয়বস্তু সম্পর্কে সকল গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।
ভূমিকা
থানকুনি খুবই পরিচিত এক ধরনের ভেষজ উদ্ভিদ। থানকুনি পাতা ক্ষত সারানোর জন্য অনেকেই ব্যবহার করে থাকেন। এছাড়াও থানকুনি পাতার অনেক গোপন উপকারিতা রয়েছে।
থানকুনি পাতা রূপচর্চাও ব্যবহার করা হয়।যা আদিকাল থেকে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। আজকের আর্টিক্যালের মাধ্যমে জেনে নিবো থানকুনি পাতার অনেক উপকারিতা ও এর ব্যবহার সম্পর্কে ।
যৌবন ধরে রাখতে থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতা বিভিন্ন রোগের উপশম এর সাথে সাথে যৌবন ধরে রাখতেও বেশ কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। তাহলে চলুন জেনে নেই যৌবন ধরে রাখতে থানকুনি পাতার উপকার-
থানকুনি পাতার উপকারিতা নিয়ে আলোচনা করতে গেলে আমাদের সামনে চলে আসে যৌবন ধরে রাখতে থানকুনি পাতার গুরুত্ব। যৌবন ধরে রাখার জন্য থানকুনি পাতার গুরুত্ব অপরিসীম।
আপনি যদি আপনার যৌবন ধরে রাখতে চান তাহলে, নিয়মিত প্রতিদিন এক গ্লাস দুধের সাথে পাঁচ ছয় চা চামচ থানকুনির পাতার রস ভালোভাবে মিশ্রন করে নিন তারপর মিশ্রণ টি পান করুন। অথবা আপনি যদি আপনার যৌবন ধরে রাখতে চান তাহলে শুধু থানকুনি পাতার রস পান করতে পারেন। এতে করে আপনার যৌবন ধরে রাখতে পারবেন।
অতএব বলা যায় যে, যৌবন ধরে রাখতে এবং যৌবকে আকর্ষণী করতে থানকুনি পাতার ভূমিকা অপরিসীম। সুতরাং আপনি যদি আপনার যৌবন ধরে রাখতে চান তাহলে অবশ্যই থানকুনি পাতার রস বা থানকুনি পাতার ব্যবহার করতে পারেন।
থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতার অনেক উপকারিতা রয়েছে। থানকুনি পাতা আমাদের জন্য খুবই উপকারি একটি ভেষজ। এটির মাধ্যমে আমরা বিভিন্ন রোগ থেকে নিরাময় পায় এবং সেই সাথে উপকারিতাও পায়। তাহলে চলুন জেনে নিই থানকুনি পাতার সব উপকারিতা সম্পর্কে-
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে: থানকুনির পাতাতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি আছে। সুতরাং নিয়মিত থানকুনি পাতা চিবিয়ে খেতে পারেন অথবা থানকুনি পাতার রস করে পান করলে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। ফলে শরীর ও স্বাস্থ্য ভালো থাকে। যৌবন ধরে রাখতে থানকুনি পাতার উপকারিতা গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি।
বদ হজম দূর করতে সাহায্য করে: বদহজম দূর করে হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে থানকুনি পাতার ভূমিকা অপরিসীম। বদহজম দূর করতে হলে নিয়মিত থানকুনি পাতা এক চিমটি লবণ দিয়ে সিদ্ধ করে তারপর এটি পানি পান করুন। তাহলে খুব সহজেই বদহজমের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।
শরীর থেকে বিষাক্ত টক্সিন দূর করে: নিয়মিত থানকুনির পাতা চিবিয়ে খেলে অথবা এর রস খেলে শরীর থেকে বিষাক্ত সকল প্রকার টক্সিন দূর হয়ে যায়। ফলে শরীর সুস্থ থাকে। যৌবন ধরে রাখতে থানকুনি পাতার উপকারিতা গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি।
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করে: থানকুনি পাতা আমাদের স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সুতরাং যাদের স্মৃতি শক্তি দুর্বল বা স্মরণ শক্তি কম অথবা যেকোনো বিষয়ে অতি সহজেই ভুলে যান তাহলে আপনি থানকুনি পাতা চিবিয়ে অথবা থানকুনি পাতার রস থেতে পারেন। তাহলে অতি দ্রুতই আপনার স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পাবে।
অনিদ্রা দূর করে: আপনার কি রাতে ঠিক মতো ঘুম হইনা ? তাহলে অবশ্যই থানকুনির পাতা খেতে পারেন। কারণ থানকুনিতে থাকা পুষ্টি উপাদান গুলো আপনার ব্রেনকে রিলাক্স করে ঘুমের জন্য প্রস্তুত করে। সুতরাং অনিদ্রা দূর করে ভালো ভাবে ঘুমের জন্য নিয়মিত থানকুনির পাতা খান।
জ্বর ভালো করে: আবহাওয়া পরিবর্তনের জন্য অনেকেই জ্বরে আক্রান্ত হয়ে থাকেন অথবা ঠান্ডা জনিত বিভিন্ন কারণে জ্বরে আক্রান্ত হতে পারে। এরকম সময় যদি আপনি নিয়মিত থানকুনি পাতা অথবা থানকুনি পাতার রস পান করেন তাহলে জ্বর ভালো হয়ে যাবে।
কাশি ভালো করে: ঠান্ডা লাগার কারণে আমরা অনেকেই কাশির সমস্যাতে ভুগে থাকি। এই সমস্যা দূর করার জন্য আপনি নিয়মিত থানকুনি পাতার রস পান করতে পারেন। এতে করে কাশি ভালো হয়ে যাবে।
সর্দি ভালো করে: ঠান্ডা লাগার কারণে আমরা অনেকেই সর্দির সমস্যাতে ভুগে থাকি। এই সমস্যা দূর করার জন্য আপনি নিয়মিত থানকুনি পাতার রস পান করতে পারেন। এতে করে সর্দি ভালো হয়ে যাবে।
গলা ব্যাথা ভালো করে: ঠান্ডা লাগার কারণে আমরা অনেকেই গলা ব্যাথার সমস্যাতে ভুগে থাকি। এই সমস্যা দূর করার জন্য আপনি নিয়মিত থানকুনি পাতার রস পান করতে পারেন। এতে করে গলা ব্যাথা ভালো হয়ে যাবে।
ডায়াবেটিক নিয়ন্ত্রণ করে: ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য থানকুনি পাতা একটি মহা ঔষধ অথবা আশীর্বাদস্বরূপ। এই থানকুনি পাতার রস নিয়মিত সেবন করলে ডায়াবেটিক দ্রুত নিয়ন্ত্রণে চলে আসে। যৌবন ধরে রাখতে থানকুনি পাতার উপকারিতা গুলোর মধ্যে এটি একটি।
রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে: থানকুনির পাতা আমাদের শরীরের রক্তের শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। শরীরের রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করতে চাইলে থানকুনির পাতার রস খেতে পারেন।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে: আপনি যদি কোষ্ঠকাঠিন্যতে ভোগে থাকেন তাহলে নিয়মিত থানকুনির পাতা বা থানকুনি পাতার রস খেতে পারেন। কেননা থানকুনির পাতা নিয়মিত খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য অতি সহজেই দূর হয়ে যায়।
আরও পড়ুন: জেনে নিন ছোলার গোপন উপকারিতা।
আমাশয় দূর করে: আপনি যদি আমাশয়ের সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাহলে নিয়মিত থানকুনি পাতা বা থানকুনি পাতার রস খেতে পারেন। কেননা থানকুনির পাতা নিয়মিত খেলে আমাশয় অতি দ্রুত ভালো হয়ে যায়।
আলসার ভালো করে: আপনি যদি আলসারের সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাহলে নিয়মিত থানকুনি পাতা বা থানকুনি পাতার রস খেতে পারেন। কেননা থানকুনির পাতা নিয়মিত খেলে আলসার অতি দ্রুত ভালো হয়ে যায়।
রক্ত প্রবাহ ঠিক রাখে: আমাদের শরীরে অনেক কারণেই রক্ত প্রবাহ এর ব্যাঘাত ঘটে থাকে। তাই এই সমস্যা দূর করার জন্য নিয়মিত থানকুনির পাতা রস খেলে আমাদের শরীরের রক্ত প্রবাহ ঠিক হয়ে যাবে।
ক্ষত সারায়: শরীরের কোথাও কোনোভাবে কেটে গেলে দ্রুত রক্তপাত বন্ধ করার জন্য থানকুনি পাতা খুবই উপকারে আসে। থানকুনি পাতা বেটে কাটা জায়গায় বা আক্রান্ত স্থানে ভালো মতো লাগিয়ে দিলে রক্ত পড়া দ্রুতই কমে যাবে সেই সাথে ব্যথাও কমে যাবে। থানকুনি পাতার সব উপকারিতা গুলোর মধ্যে একটি।
মুখের ঘা ভালো করে: থানকুনি পাতা মুখের যা ভালো করার জন্য খুবই উপকারি একটি ভেষজ উদ্ভিদ।এটি আক্রান্ত স্থানে বেটে লাগাবেন অথবা এর রস খেতে পারেন।
মানসিক অবসাদ দূর করে: আপনি যদি মানসিক অবসাদে ভুগে থাকেন তাহলে নিয়মিত থানকুনি পাতার রস সেবন করতে পারেন। কেননা থানকুনি পাতার রস মানুষের মানসিক অবসাদ দূর করতে সাহায্য করে।
শরীরের জ্বালা পোড়া দূর করে: থানকুনি পাতায় প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটারি উপাদান। যার ফলে খুব তাড়াতাড়ি শরীরের জ্বালা, যন্ত্রণা কমে যায়। সুতরাং আপনি আপনার শরীরের জ্বালাপোড়া দূর করার জন্য নিয়মিত থানকুনি পাতার রস সেবন করতে পারেন।
চুকানি দূর করে: থানকুনির পাতা চুলকানি দূর করতে সাহায্য করে। যদি আপনার চুলকারনির সমস্যা থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই থানকুনি পাতার ব্যবহার করতে পারেন।
রূপচর্চায় থানকুনি পাতার ব্যবহার
থানকুনি পাতা বিভিন্ন রোগ উপশম করতে যেমন কার্যকরী ভূমিকা পালন করে ঠিক তেমনি থানকুনির পাতার রূপচর্চার ক্ষেত্রেও অধিক জনপ্রিয় এবং সেই সাথে উপকারী। তাহলে চলুন জেনে নিই উক্ত বিষয়টি সম্পর্কে-
তারুণ্য ধরে রাখে: থানকুনির পাতা তারুণ্য ধরে রাখতে সাহায্য করে থাকে।আপনি যদি ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতে চান তাহলে নিয়মিত থানকুনি পাতার নির্যাস আপনার মুখমন্ডলের ভালোভাবে ব্যবহার করুন অথবা থানকুনি পাতার রস পান করতে পারেন।
বর্ণ দূর করে: থনকুনি পাতা ব্ররণ দূর করতে যথেষ্ঠ ভূমিকা পালন করে থাকে। আপনি যদি ব্রণের সমস্যায় ভুগে থাকেন তাহলে থানকুনির পাতা ব্যবহার করতে পারেন। কেননা থানকুনির পাতা আমাদের ত্বকের ব্রণ দূর করতে সাহায্য করে।
ত্বকের লাবণ্য ধরে রাখে: ত্বকের লাবণ্য ধরে রাখতে থানকুনির পাতা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সুতরাং আপনি যদি আপনার ত্বকের লাবণ্য ধরে রাখতে চান তাহলে থানকুনি পাতার ব্যবহার করুন। রূপচর্চায় থানকুনি পাতার ব্যবহার এর মাধ্যমে যৌবন ধরে রাখা যায়।
ত্বক সতেজ করে: ত্বক সতেজ করতে থানকুনির পাতা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সুতরাং আপনি যদি আপনার ত্বক সতেজ বৃদ্ধি করতে চান তাহলে থানকুনি পাতার ব্যবহার করুন।
চুল ভালো রাখে: চুল ভালো রাখতে থানকুনির পাতা যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। সুতরাং আপনি যদি আপনার চুল ভালো রাখতে চান এবং চুল ঝরে পড়া রোধ করতে চান তাহলে থানকুনি পাতার ব্যবহার করুন।
থানকুনি পাতা খাওয়ার নিয়ম ও এর ব্যবহার
থানকুনি পাতার খাওয়ার বেশ কিছু নিয়ম ও এর ব্যবহার বিধি রয়েছে। তাহলে চলুন জেনে নেই থানকুনি পাতার খাওয়ার নিয়ম এবং এর ব্যবহারবিধি-
- থানকুনি পাতা খাওয়ার জন্য প্রথমে আপনাকে থানকুনি পাতা সংগ্রহ করতে হবে এবং ভালোভাবে তা ধুয়ে নিতে হবে।
- এরপর আপনি চাইলে এটি চিবিয়ে খেতে পারেন অথবা রস করে খেতে পারেন।
- এছাড়াও আপনি চাইলে দুধের সাথে থানকুনি পাতার পাঁচ ছয় চা চামচ রস মিশিয়ে খেতে পারেন।
- আপনি চাইলে থানকুনি পাতার চপ তৈরি করেও খেতে পারেন।
- রূপচর্চার ক্ষেত্রে থানকুনির পাতা বেটে ব্যবহার করতে পারেন অথবা থানকুনি পাতার রস অথবা নির্যাস পান করতে বা সেবন করতে পারেন। এগুলোই থানকুনি পাতা খাওয়ার নিয়ম ও এর ব্যবহার।
থানকুনি পাতার অপকারিতা
যৌবন ধরে রাখতে থানকুনি পাতার উপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করতে গেলে আরো একটি বিষয় আমাদের মাঝে চলে আসে, সেটি হল থানকুনি পাতার অপকারিতা। তাহলে চলুন জেনে নিই উক্ত বিষয়টি সম্পর্কে-
- হঠাৎ করে মাথা ঘোরার মত সমস্যা দেখা দিতে পারে।
- মারাত্মক পেট ব্যথাও হতে পারে।
- অতিরিক্ত থানকুনি পাতা খাওয়ার বা ব্যবহারের ফলে এলার্জির সমস্যা হতে পারে।
- হঠাৎ করেই রক্তচাপ দ্রুত কমে যেতে পারে।
- এছাড়া অপারেশনের আগে এবং পরে এটি পান করা এর ব্যবহার এড়িয়ে চলুন।
- এছাড়াও বেশকিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হতে পারে প্রয়োজন অনুযায়ী অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন।
লেখকের মতামত
ইতি মধ্যে আমরা যৌবন ধরে রাখতে থানকুনি পাতার উপকারিতা সম্পর্কে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নিয়ে আলোচনা করেছি। আপনি যদি আর্টিক্যালটি মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে বুঝতেই তো পারছেন থানকুনি পাতা আমাদের কত উপকারে আসে বা কত রোগ সারাতে সাহায্য করে।
সেই সাথে জেনে গেছেন থানকুনি পাতার সকল উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে সকল তথ্য।
আরও পড়ুন: জেনে নিন সব রোগের দাদা আদার উপকারিতা।
সুতরাং আপনি যদি উপরের কোনো সমস্যায় ভুগে থাকেন তাহলে অবশ্যই থানকুনির পাতা রস বা থানকুনি পাতার ব্যবহার করতে পারেন।
এই আর্টিক্যালটি পড়ার মাধ্যমে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অনুগ্রহ করে আপনার পরিচিতদের নিকট অনুগ্রহ করে শেয়ার করে দিবেন। তাহলে তারাও আপনার মতো উপকৃত হতে পারবে। এতো কষ্ট ,ধৈর্য ও আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আর্টিক্যালটি সম্পূর্ণভাবে পড়ার জন্য এবং শেয়ার করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
আর আপনি যদি সকল বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য জানতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটি নিয়মিত ভিজিট করুন। ধন্যবাদ।
কানন২৪ এর নীতিমালা মেনে মন্তব্য করুন।প্রতিটি মন্তব্যের জবাব দেওয়া হয়;
comment url