AI এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি কি ও এর ব্যবহার
AI এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি কি ও এর ব্যবহার এ সম্পর্কে আপনি জানতে আগ্রহী হন, তাহলে আজকের আর্টিক্যালটি শুধু মাত্র আপনার জন্য। সুতরাং AI এআই প্রযুক্তি বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কিভাবে কাজ করে এ সম্পর্কে আমি আপনাকে জানানোর চেষ্টা করব।
এছাড়াও AI এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি কিভাবে ব্যবহার করতে হয় এসব তথ্যসহ বিভিন্ন ধরেনের গুরুত্বপূণ্য তথ্য নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা আছে আজকের এই আর্টিক্যালে। সুতরাং সময় ক্ষেপ না করে চলুন জেনে নেই বিস্তারিত তথ্য।
ভূমিকা
AI এআই প্রযুক্তি (Artificial intelligence) বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা হল এমন একটি কম্পিউটার সফটওয়্যার, যা মানুষের বুদ্ধিমত্তা ও চিন্তাশকিকে ব্যবহার করে কাজ করে থাকে।সহজ ভাবে বলতে গেলে AI এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মানুষের বুদ্ধিমত্তা ও চিন্তাশক্তির ব্যবহার করে প্রোগ্রামকে নির্দেশ দেয়, যা মানুষের মত চিন্তা ভাবনা করে কাজ করে থাকে । তাহলে চলুন বিস্তারিত ভাবে জেনে নেওয়া যাক AI এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি কি ও এর ব্যবহার সম্পর্কে ।
AI এআই প্রযুক্তি বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উল্লেখযোগ্য উদাহরণ হিসেবে বলা যায়- টেসলার স্বচালিত গাড়ি বা চালক বিহীন গাড়ি ।
AI এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি কি ও এর ব্যবহার
AI এআই কি ও এর ব্যবহার জানার পূর্বে জেনে নেওয়া যাক AI এআই মানে কি সে সম্পর্কে-
AI এআই প্রযুক্তি বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রতিষ্ঠাতা বা জনকর
AI এআই প্রযুক্তি বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এর প্রতিষ্ঠাতা বা জনক হলেন- জন ম্যাকার্থি। তিনি আমেরিকার একজন কম্পিউটার বিজ্ঞানী।তিনিই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও প্রোগ্রামিং ভাষা লিস্পের জনক। এছাড়াও জন ম্যাকার্থি AI এআই প্রযুক্তি বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা শব্দটি কে প্রবর্তন করেন।
AI এআই প্রযুক্তি বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কি বলতে কি বুঝায়
AI বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বলতে সাধারণত বুঝায় যে, মানুষের বুদ্ধিমত্তা ও চিন্তাশক্তিকে কৃত্রিম ভাবে সফটওয়্যারের মাধ্যমে ব্যবহার করে বাস্তবায়ন করাকেই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা AI বলে। তাহলে বুঝতেই পারছেন AI এআই প্রযুক্তি বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কি বলতে কি বুঝায়।AI এআই প্রযুক্তি বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কিভাবে কাজ করে
AI এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি কি ও এর ব্যবহার সম্পর্কে তজেনে নেওয়ার সাথে সাথে জেনে নেওয়া যাক AI এআই কিভাবে কাজ করে এ সম্পর্কে-
আরও পড়ুন: চ্যাটজিপিটির অজানা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য।
AI বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি এমন ভাবে তৈরি করা হয় যেন সকল কাজ সে নিজে নিজেই করতে পারে। এই সকল সিস্টেম মূলত অটোমেটিক বা অটোকমান্ডে চলতে থাকে।
AI এআই প্রযুক্তি বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রকারভেদ
AI এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি কি ও এর ব্যবহার সম্পর্কে জেনে নেওয়ার সাথে সাথে জেনে নেওয়া যাক AI এআই প্রযুক্তি বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রকারভেদ এ সম্পর্কে-
AI এআই (আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স বা Artificial Intelligence )বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে সাধারণত তিন ভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে।যেমন:
Narrow Artificial Intelligence বা সংকীর্ণ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা: Narrow Artificial Intelligence বা সংকীর্ণ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা হল এমন একটি বুদ্ধিমত্তা বা AI এআই যা দ্বারা একটি কাজ করাই কেবল সম্ভব। AI এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ AI হল Narrow AI বা সংকীর্ণ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা । এই Narrow AI তার সীমাবদ্ধতার বাহিরে কাজ করতে পারেনা।কেননা এটি শুধু নিদিষ্ট কাজের জন্যই ব্যবহৃত হয়।
Narrow Artificial Intelligence বা সংকীর্ণ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উল্লেখযোগ্য উদাহরণ হল- অ্যাপল সিরিজ।
Narrow Artificial Intelligence বা সংকীর্ণ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উল্লেখযোগ্য উদাহরণ হল- অ্যাপল সিরিজ।
General Artificial Intelligence বা সাধারণ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা: General Artificial Intelligence বা সাধারণ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা হল এমন একটি AI বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা যা দ্বারা মানুষের মতো দক্ষতার সাথে সকল বুদ্ধিভিত্তিক কাজ করতে পারে এই General Artificial Intelligence বা সাধারণ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।
বর্তমান সময়ে এমন কোনো কাজ নেই যা এই AI এআই করতে পারেনা।মানুষের মতো একেবারে নিখুত ভাবে এই এআই বা AI কাজ করতে পারে।
General Artificial Intelligence বা সাধারণ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এর উল্লেখযোগ্য উদাহরণ হল- বর্তমানে বিজ্ঞানীরা এই AI দিয়ে বিভিন্ন প্রকার মেশিন বা যন্ত্র আবিষ্কারের জন্য এই এআই AI টেকনোলজি ব্যবহার করে থাকে।
Super Artificial Intelligence বা সুপার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা: Super Artificial Intelligence বা সুপার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা হল এমন একটি AI বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা যা দ্বারা মেশিন বা যন্ত্রগুলো মানুষকে ছাড়িয়ে যেতে পারে।কেননা Super Artificial Intelligence বা সুপার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মানুষের চেয়ে যেকোনো কাজ নিখুত ভাবে সম্পাদন করতে পারে।
Super Artificial Intelligence বা সুপার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উল্লেখযোগ্য উদাহরণ হল- এই Super Artificial Intelligence বা সুপার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মানুষের মতোই নিখুত চিন্তা-ভাবনা,বিচার-বিবেচণা, পরিকল্পনা, নিজে থেকে যোগাযোগ করার সক্ষমতাসহ বিভিন্ন কাজ নিমিষেই করে দিতে পারে এই এআইAI.
AI এআই প্রযুক্তি বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ভালো না কি খারাপ বা AI এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি সুবিধা ও অসুবিধা
AI এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি কি ও এর ব্যবহার সম্পর্কে জেনে নেওয়ার সাথে সাথে জেনে নেওয়া যাক AI এআই প্রযুক্তি বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ভালো না কি খারাপ বা AI এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি সুবিধা ও অসুবিধা এ সম্পর্কে-
AI এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ইতিবাচক দিক বা সুবিধা
নির্ভুল ভাবে কাজ করে: AI এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা একেবারে নির্ভুল ভাবে কাজ করতে সক্ষম। মানুষ কোনো না কোনো কাজে ভুল করতেই পারে কিন্তু এই AI এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা যদি সঠিক ভাবে ব্যবহার করা হয় তাহলে কোনো ভাবেই ভুল করতে পারেনা।
AI এআই কার্যক্ষমতা: AI এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কার্যক্ষমতা অনেক বেশি, যা কল্পনারও বাহিরে। যে কাজ করতে কয়েকজন মানুষের কয়েক ঘন্টা বা কয়েকদিন লেগে যেতে পারে তা AI এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিমিষেই করে দিতে পারে। এটি টানা ২৪ ঘন্টা কাজ করার ক্ষমতা রাখে যা মানুষের পক্ষে একটানা এক সপ্তাহ সম্ভব নয়।
AI এআই দ্রুত সিন্ধান্ত গ্রহণে সাহায্য করতে পারে: মানুষ যেভাবে চিন্তা-ভাবনা, বিচার-বিশ্লেষণ,পরিকল্পনা মাফিক বুদ্ধিমত্তা দিয়ে কাজ করে ঠিক অনুরূপভাবেই AI এআই প্রযুক্তিও কাজ করে থাকে কিন্তু এটি মানুষের তুলনায় অনেক দ্রুত যেকোনো নির্ভুল সিন্ধান্ত গ্রহণ করতে পারে।
AI এআই এডিটিং: AI এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা যেকোনো ভিডিও বা ছবি অতি দ্রুত নিখুত ভাবে এডিটিং করে দিতে পারে। যা মানুষের পক্ষে অতটা সহজ নয়।
এগুলো ছাড়াও AI এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা অনেক ইতিবাচক বা ভালো দিক রয়েছে যা বলে শেষ করা সম্ভব নয়।
AI এআইর নেতিবাচক দিক বা অসুবিধা
AI এআই গোপনীয়তার বজায় রাখতে সমস্যা সৃষ্টি করে: AI এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রচুর পরিমানে ব্যক্তিগত ডাটাসহ সকল প্রকার ডাটা সংগ্রহ করতে পারে সেই সাথে সংরক্ষণ করতেও পারে, তাই যেকোনো সময় চাইলেই এর অপব্যবহার করা যেতে পারে।
AI এআই নিরাপত্তা জনিত সমস্যা সৃষ্টি করে: AI এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রচুর পরিমানে ব্যক্তিগত ডাটাসহ সকল প্রকার ডাটা সংগ্রহ করতে পারে সেই সাথে সংরক্ষণ করতেও পারে, এই জন্য হ্যাংকিংয়ের জন্যেও বেশ ঝুকিপূর্ণ হতে পারে।যার গলে সাইবার আক্রমণের মতো ঘটনা বা ডাটা চুরি হতে পারে।
AI এআই সিস্টেমে জবাবদিহিতার অভাব রয়েছে: AI এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মানুষের কমান্ড ছাড়ায় কাজ করার মতো ক্ষমতা রাখে।যার ফলে কোনো ভুল ত্রুটি করে ফেললেও তেমন কিছু করার থাকেনা।
AI এআই সিস্টেম চাকরিহীন করে দিতে পারে: AI এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রায় সকল কাজ অত্যান্ত দ্রুত সময়ের মধ্যে সঠিক ও নিখুত ভাবে নিজের নিজেস্ব বুদ্ধিমত্তা ও চিন্তাশক্তিকে ব্যবহার করে সকল কাজ সম্পাদন করতে পারে। তাই বেকারত্ব বেড়ে অর্থনৈতিক বৈষম্য হওয়ার সম্ভাবনাও র্যেছে বলে বিশেষজ্ঞরা ধারণা করেছেন।
বিভ্রান্ত সৃষ্টি করে: AI এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ছবি বা ভিডিও নিখুত ভাবে এডিং করা যায়,যার ফলে অনেকেরই মানহানী ঘটতে পারে।এর উল্লেখযোগ্য উদাহরণ হল সম্প্রতি সময়ে বেশ কিছু তারকাদের ছবি বিভিন্ন খারাপ ছবি বা ভিডিওর সাথে এডিটিং করে লজ্জাজনক পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছিল।
এগুলো ছাড়াও বেশ কিছু নেতিবাচক দিক আছে এই AI এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তির।
AI এআই প্রযুক্তি বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ইতিহাস
AI এআই বা কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি বিচার-বিশ্লেষণ, চিন্তা-ভাবন, পরিকল্পনা করতে পারে এমন একটি যন্ত্র যা মূলত গল্প বলার জন্য সর্বপ্রথম তৈরি করা হয়েছিলো। AI এআই আনুমানিক ১৩০০ খ্রিষ্টাব্দে রামন লোল এর সাথেই শুরু হয়েছিলো।এরপর প্রযুক্তির উন্নতির ধারাবাহিকতার জন্য ১৯৫০ সালে একটি গবেষণার জন্যে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্তিম বুদ্ধিমতার পরীক্ষা করার জন্য ‘টুরিং পরীক্ষা’ নামক একটি গবেষণার উদ্ভোদন করেন ।
AI এআইআর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অগ্রযাত্রার ইতিহাস শুরু হয় ১৯৫০ সালের মধ্যে। AI এআই প্রযুক্তির সূচনা জন ম্যাকার্থি। (John McCarthy) হাত ধরেই। সেই সাথে এই সূচনাকে মেশিন বা যন্ত্র তৈরির বিজ্ঞান ও প্রকৌশল হিসাবে আখ্যায়িত করা হয়।
মূলত AI এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা হচ্ছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সংমিশ্রণ, যা কম্পিউটার বিজ্ঞান , গনিত, জীব বিজ্ঞান, মনোবিজ্ঞান, ভাষাতত্ব ও প্রকৌশলসহ বিভিন্ন বিষয়ের উপর প্রতিষ্ঠিত। AI এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মূল লক্ষ্য হচ্ছে মানুষের বুদ্ধিমত্তা ও চিন্তাশক্তিকে ব্যবহার করে কম্পিউটার বিজ্ঞানের অগ্রগতির প্রসার ঘটানো।
এর উল্লেখযোগ্য উদাহরণ হতে পারে যে, AI এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিজেস্ব প্রোগ্রামিং ভাষা বা কোড ব্যবহার করে সংক্রিয়ভাবে সকল প্রকার কাজ নিমিষেই সম্পাদন করতে পারবে।যেমন- বিচার-বিশ্লেষণ,চিন্তা-ভাবণা ও পরিকল্পনা করে মানুষের মত নিখুত ভাবে কাজ করতে পারে। এটাই AI এআই প্রযুক্তি বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ইতিহাস।
AI এআই প্রযুক্তি বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কি একদিন মানুষকেও ছাড়িয়ে যাবে
AI এআই বা কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি মানুষকে ছাড়িয়ে যাবে নাকি এই আলোচনা শুরু হয়েছে সম্প্রতি বাজারে আসা নতুন বুদ্ধিমত্তা চ্যাটজিপিটি থেকে। কেননা ভাষাভিত্তিক এই চ্যাটজিপিটি তথ্যভাণ্ডার বিশ্লেষণ করে সকল প্রশ্নের উত্তর দিতে সক্ষম।এই চ্যাটজিপিটি আবেদনপত্র,রচনা,সিভি,যেকোনো রিপোর্ট, গান, কবিতার মতো জটিল বিষয়গুলোকে নিমিষেই লিখতে পারে। তাহলে AI এআই প্রযুক্তি বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কি একদিন মানুষকেও ছাড়িয়ে যাবে কিনা?
AI এআই বা কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি এই দুর্দান্ত ক্ষমতা দেখে সারা বিশ্বের প্রযুক্তি বিজ্ঞানী, নীতি নির্ধারক, বিনিয়োগকারীরা সতর্কতা বাণী করেন বলেন যে, এই প্রযুক্তির গবেষণা এখনই হ্রাস করে না দিলে সমাজ ও মানবজাতি বড় ধরণের হুমকির মধ্যে পড়বে। কেননা মানুষ তার সৃজনশীলতা ফুটিয়ে তুলতে পারবেনা এই প্রযুক্তির কারণে।
AI এআই প্রযুক্তি বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কি মানুষকে চাকরিহীন করে ফেলবে
AI এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রায় সকল কাজ অত্যান্ত দ্রুত সময়ের মধ্যে সঠিক,নির্ভুল ও নিখুত ভাবে নিজের সংক্রিয় নিজেস্ব বুদ্ধিমত্তা ও চিন্তাশক্তিকে ব্যবহার করে সকল কাজ সম্পাদন করতে পারে।তাই বেকারত্ব বেড়ে অর্থনৈতিক বৈষম্য হওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে বলে বিশেষজ্ঞরা ধারণা করেছেন। তাহলে বুজতেই পারছেন AI এআই প্রযুক্তি বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কি মানুষকে চাকরিহীন করে ফেলবে বা ফেলতে পারে।
শেষকথা
ইতিমধ্যে আমরা AI এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি কি ও এর ব্যবহার সম্পর্কে জেনেছি । AI সম্পর্কে অনেক জানা অজানা বিভিন্ন তথ্য সম্পর্কে জেনে ফেলেছি।এই আর্টিক্যালটি পড়ার মাধ্যমে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অনুগ্রহ করে আপনার পরিচিতদের নিকট অনুগ্রহ করে শেয়ার করে দিবেন। তাহলে তারাও আপনার মতো উপকৃত হতে পারবে। এতো কষ্ট ,ধৈর্য ও আপনার মূল্যবান সময় দিয়ে আর্টিক্যালটি সম্পূর্ণভাবে পড়ার জন্য এবং শেয়ার করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
আর আপনি যদি সকল বিষয়ে বিভিন্ন তথ্য জানতে চান তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটি নিয়মিত ভিজিট করুন। ধন্যবাদ।
কানন২৪ এর নীতিমালা মেনে মন্তব্য করুন।প্রতিটি মন্তব্যের জবাব দেওয়া হয়;
comment url